খান মাহাদী:-প্রতিটা মানুষের জীবনে শেষ বলে কিছু হয় না, “সব-সময় কিছু নতুন আমাদের জন্য অপেক্ষা করে থাকে। অন্যের জীবনে নিজের স্থান খোঁজা উচিৎ নয়। দুঃখ, কষ্ট সব কিছু মানুষের জীবনের সাথে জড়িয়ে থাকে।
প্রতিটা মানুষ পরিবর্তন শীল কেউ ইচ্ছা করে পরিবর্তন হয়, কেউ বা পরিস্থিতি শিক্ষার হয়ে পরিবর্তন হয়। জীবন হলো এমন একটি বর্ণময় যাত্রা যা আনন্দ হাসি খুশি ও সুন্দর। সারা বিশ্বে সামাজিক যোগাযোগ গণমাধ্যম ফেইজবুক হলো বর্তমানে সুন্দর মুহূর্ত গুলো ক্যামেরা বন্ধী করে নিজেকে প্রকাশ করা। পরিচিত ও অপরিচিত সকলের সাথে হয় ভালো একটি সম্পর্ক, “সেখান থেকে সৃষ্ঠি হয় বন্ধুত্ব।
বর্তমান সোশ্যাল-মিডিয়ার মাধ্যমে সুন্দর মুহূর্ত গুলো ক্যামেরা বন্ধী করে নিজেকে প্রকাশ করে ফুটিয়ে তুলি, “সেখান থেকে অনেকের সাথে হয় প্রেমের সম্পর্ক। সেই প্রেম ভালোবাসার জন্য কত জনে কত ভাবে দিয়েছেন পরীক্ষা। অনেকে হয়েছেন দেব-দাস, অনেকে ছেড়েছেন মা বাবা ভাই বোন ও পরিবার। আবার হয়ে গেছেন অনেকে পাগল, “অনেকে নিয়েছেন পৃথিবী থেকে ছিঁড় বিদায়। প্রতিটা মানুষের জীবনে একবার হলেও প্রেম ভালোবাসা আশে জীবনের প্রথম বয়সে, “মধ্য বয়সে আর শেষ বয়সে, “প্রেম ও ভালোবাসার রং লাগে আমাদের মনে।
মানুষের জীবনে ৩-টা জিনিস কখনও ভুলা যায়না ? জীববনের প্রথম প্রেম জীবনের প্রথম চাকরি জীবনের প্রথম বউ। প্রথম প্রেম ভালোবাসা, কেয়ার , সম্মান, মান অভিমান ভাঙ্গতে শিক্ষায় সব কিছু গুছিয়ে সাজিয়ে চলতে শিখায়। প্রথম চাকরি কর্ম জীবন কে বুঝতে শিক্ষায়। প্রথম বউ সংসার করতে শিক্ষায় পরিবার আত্মীয় স্বজন গুছিয়ে নিয়ে চলতে শিক্ষায়। সব কিছু মিলিয়ে জীবন চলে। অনলাইন শোস্যাল-মিডিয়ার প্রেম ভালোবাসা বর্তমানে মানুষকে ধ্বংস ছাড়া কখনও শান্তি দিতে পারেনা। আগের কার প্রেম ভালোবাসার যোগাযোগ মাধ্যম ছিলো চিঠি বা কাছের একজন বিশ্বাসী মানুষ। তাদের সম্পর্ক ছিলো পবিত্র অনেক গভীর ও সুন্দর ময়। বর্তমানের ভালোবাসা হলো অনলাইন মিনিটে শুরু হয় সেকেন্ডে বন্ধ হয়। মান অভিমানে মায়ের কোল খালি হয় একটি পরিবার ধ্বংস হয়।
বাংলাদেশের গণমাধ্যম সংবাদ তালিকায় অনুযায় দেখা যায় বর্তমানের প্রেম-ভালোবাসার মান অভিমান করে আত্মহত্যা করেছেন শত করা ৯৮% ছেলে ২% মেয়ে। অনলাইন সোশ্যাল-মিডিয়ার মিথ্যা প্রেম-ভালোবাসা থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়ে বিশ্বাসের সাথে সকলের সাথে মিলে মিশে নিজের ভালো থাকার জন্য নিজেকে যায়গা করে নিতে হবে।