,,,,মোহাম্মদ আলী।লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধিঃ
· লক্ষ্মীপুর সদর থানার আওতাধীন ৫নং পার্বতী নগর ইউ নিয়নের কাজ্জালীপুর গ্রমের স্থায়ী বাসীন্দা মৃত হাজী ছাকা য়েত উল্যার ছেলে মনিরুজ্জামান ও নবী উল্যা সাংবাদিক দেরকে অভিযোগে জানান,আমাদের বড় ভাই আতিক উ ল্যা গতকাল শনিবার ৯/৯/২০২৩ইং তারিখে দুপুর ১টা. ৩০ মিনিটের সময় আমাদের বসতবাড়ীর পূর্ব পাশ্বে মেইন মহা সড়কের উত্তরে আমাদের ওয়ারিশের মালিকানা ডোবা র পাশ্বে সিমানা দেয়।ভাই আতিক উল্যার ক্রয়কৃত সম্পত্তি দাবী করে,তখন আমি দোকানে ছিলাম ঘটে যাওয়া ঘটনার সম্পর্কে আমরা কিছুই জানতাম না,
আমার স্ত্রীর মুঠোফোন থেকে কল করে জানান,বড় ভাই আতিক উল্যাকে আমরা ২ ভাই মেরে মাথা পাঠিয়েছি,এবং রক্তাক্ত অবস্বা রেখে ঘটনার স্থল থেকে দৌড়ে পালিয়ে যা ওয়ার কথা বলছে আমার স্ত্রী।এই কথা শোনার পরে আমা র ছোট ভাই নবী উল্যাকে কল করে কোথায় আছেজানতে চাইলে ভাই নবী উল্যাও দোকানে আছে বলছে।এব্যাপারে আমাদের এলাকার খোকন মেম্বারকে জানানো হয়েছে।তিনি এলাকার লোকজনদের সঙ্গে কথা বলছে, এবং বড় ভাই আতিক উল্যা উপর হামলা চালানোর ঘটনা আমাদের ২ ভাইয়ের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ উঠেছে তায় সঠিক নয়,
সব কিছুই ছিলো আতিক উল্যার সাজানো নাটক,নবী উল্যা সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন গত ১ মাসআগে কিছু দিন হয় জমির মালিক আমাদের বড় ভাই শহীদ মারা যান,শহীদ মারা যাওয়ার আগে আমি নবী উল্যা ও আমার ভাই এই মামলার বাদী মনিরুজ্জামান সহ ২জনের নিকট ভাই শহীদ তার ওয়ারিশের মালিকানা সম্পত্তির এক অংশ বিক্রী করেন আমাদের দুই ভাইয়ের নিকট।পরে ভাই শহীদ হঠাৎ অসুস্থ্য হয়ে পড়েন তখন আমাদের সবাইকে ডেকে নিয়ে আমাদের মালিকানা বুঝিয়ে দেওয়ার কথা বলেন ,এমন সময় ভাই আতিক উল্যা এক লক্ষ্য টাকা জমি বিক্রী করা হবেনা বলে নিষেধ করেন ভাই শহীদ কে,
তবুও ভাই শহীদ তার দেওয়া ওয়াদা বর খেলাপ না করে তিনি মনিরুজ্জামান ও নবী উল্যাকে তার মালিকানা বুঝিয়ে দেন মৃত্যুরে আগে যাহার তপছিল নালিশী ভূমি পার্বতীনগর মৌজার সি এস ২৬ নং খতিয়ান ও এস .এ২৯ নং খতিয়ান ভূক্ত ১৯০২ দাগ যাহা আর. এস ৪৩৬নং খতিয়ানের ৪৪৯ ৩ দাগে দক্ষণি অংশে মেইন মহাসড়কের রাস্তার উত্তর পা শে ভাইদের সাথে আপোষ বন্টন মতে দখলীয় ৩ ডিং নালিশী হয়।
যাহা চৌহদ্দিতে রয়েছে উত্তরে শহীদ,দক্ষিণে সরকারিরাস্তা পূর্বে সবুজ,পশ্চিমে বাড়ির চলাচলের রাস্তা,উক্ত চৌহদ্দি তে -০৩ ডিং ভূমি নালিশী সম্পত্তি হয়।এ বিষয়ে এলাকার স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি মনিরুজ্জামান ও নবীর বিরুদ্ধে আহত ব্যক্তি আতিক উল্যা মিথ্যা ও পরিক ল্পিত ভাবে ঘটনা সৃষ্টি করেছে,এছাড়া আমরা জানি তাদের পরিবার সদস্যদের মধ্যে জমি নিয়ে ভাইয়ে ভাইয়ের বিরো ধ চলছে।এছাড়াও ইতি পূর্বে মনিরুজ্জামান বাদী হয়ে বিজ্ঞ আদালতে ২টি মামলা দ্বায়ের করেন একটি ফৌজদারী ও একটি ১৪৪/১৪৫ধারা মামলা।যার কারণে কাউন্টার মামলা করতে হলে একটি কারণ ইশু তৈরী করার পরিকল্পনা করে এই রকম কর্মকার্ন্ডের ঘটনা ঘটিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে আতিক উল্যা,
এলাকার স্থানীয়রা আরো বলেন এই রকম পরিস্থিতি যেনো আর না ঘটে তার জন্য এই মামলার বিচারকদের নিকটউপ যুক্ত বিচার প্রার্থনা করছি।আর যেনো কোনো ভাই নিজের উপর আঘাত করে আরেক ভাইয়ের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভি যোগ না করতে পারে।ইউপি সদস্য এক প্রশ্নের জবাবে জানান আমি এই রকম পরিস্থিতি অবস্থায় কিছু বলার নাই তবে মনিরুজ্জামান ও নবীর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আসছে তা সম্পূর্ণ্য মিথ্যা ও বানোয়াট।
পরে আহত ব্যক্তি আতিক উল্যার নিকট গিয়ে দেখা করা হয় লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালের দ্বিতীয় তলায় এর সার্জারী ওয়ার্ডে।সেখানে গিয়ে তাকে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি জা নান আমার গত কিছু দিন আগে আমার ভাই শহীদ থেকে ক্রয় করা সম্পত্তি জোর করে দখল নিয়ে খাচ্ছে মনিরুজ্জা মান ও নবী উল্যা,আমি আমার সিমানা নির্দ্ধারণ করার জন্য বাঁশের খুটি দিয়ে সিমানা দেওয়ার সময় আমার উপরএলো পাতাড়ী লাঠি সার্জ করে আমার ছোট ২টি ভাই মনিরুজ্জা মান ও নবী উ্ল্যা ।লাঠি সার্জ করার শেষে পাকা রোডের উপর থেকে একটি ইট নিয়ে আমার মাথায় আঘাত করেন।
তবে আতিক উল্যার মাথায় বড় ধরণের কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি ,এবং সরজ জমিনে গিয়ে মারামারির কোনো ঘটনার চিহ্ন্য সাংবাদিকদের চোখে পড়ে নাই।এদি কে ঘটনার স্থল থেকে চলে আসার সময় হঠাৎ সাংবাদিক দের সামনে এসে মনির জানান আমার শশুর একজন মাটি র মানুষ ছিলেন জমি বিক্রীর ঘটনা সত্য কিন্তু জমির উপযু ক্ত দাম না দেওয়ায় আমরা মনিরুজ্জামান ও নবী উল্যা নিকট হইতে ফেরত নিয়ে আমার বড় জেঠা শশুর আতিক উল্যা এর নিকট বিক্রী করি।কিন্তু মনিরুজ্জামান ও নবী উল্যা আমার জেঠা শশুর কে মারধর করেন তখন বৃষ্টি হচ্ছে,মনিরের জেঠা শশুর কে তার চাচা শশুরা জমি দখল দেয়না বলে অভিযোগ করেন।
এ ঘটনার বিস্তারিত বলেন মনিরুজ্জামান এর স্ত্রী তিনি সাংবাদিক কে বলেন ১টার সময় কোনো ঘটনা ঘটেনি এবং তখন কোনো বৃষ্টি ছিলনা ,আমাদের বাড়িতে কোনো কিছু হলে মনির লক্ষ্মীপুর থেকে সন্ত্রাস বাহিনীর দল এনে আমাদের কে মেরে ফেলার হুমকি দেয় এই বাড়ির জামাই মনির।এর কিছুদিন আগেও এই রকম একটা ঘটনা ঘটিয়েছে মনির আমাদের উপর হামলা করে এক