নিজস্ব প্রতিবেদন
লক্ষীপুর সদর উপজেলা অধীনে ভাঙ্গাগা ইউনিয়ন পরিষ দের ইউপি চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর জাল করি ৪০ দিনের কর্মসূচি প্রকল্প অনুমোদন করেন।চারজন ইউপি সদস্য খুবই দুঃখজনক ঘটনা সরকারি কর্মকর্তারা যদি এভাবে দুর্নীতি করে সাধারণ জনগণের অসহায়।সরকারিভাবে বিভিন্ন প্রকল্প থেকে যে অনুদান দিয়েছে সাধারণ জন গণকে উন্নয়ন করার জন্য সে প্রকল্প সাধারণ জনগণের কাছে না পৌঁছে প্রকল্প বাস্তবায়ন করে নিজেদের পকেট বারি করার জন্য বাজেট বাণিজ্য করে যাচ্ছিলেন।
একটি অনুসন্ধানে জানা যায় ভাঙ্গা গা ইউনিয়ন পরিষদের ৪০ দিনের কর্মসূচি দিনমজুরি শ্রমিক এর ও লেবার দিয়ে মাটি কাটিয়ে রাস্তা নির্মাণ করার প্রকল্প বাস্তবায়ন করার জন্য ইউপি চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর জাল করে প্রকল্পগুলো হাতিয়ে নিচ্ছে,অভিযোগ করেন ইউপি চেয়ারম্যান।
এ সময় ইউপি চেয়ারম্যানের সাথে ৪০ দিনের কর্মসূচি বাস্তবায়ন প্রকল্প স্বাক্ষর জালের বিষয় কথা বলার সময়।তিনি বলেন আমার স্বাক্ষর জাল করে বিষয়টি আমি নিজেও জানিনা কিভাবে তারা ৪০ দিনের কর্মসূচি প্রকল্প বাস্তবায়ন করে আমি একজন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হয়ে।আমি নিজে জানতে পারি নাই বিষয়গুলো নিয়ে যদি ঘাটাঘাটি করা হয় তাহলে তো উভয় পক্ষের মান সম্মান নষ্ট হবে।যারা আমার স্বাক্ষর জাল করে প্রকল্প অনুমোদন নিতে যাচ্ছিলেন।তাদের বিরুদ্ধে সত্য উদঘাটন করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।স্বাক্ষরের বিষয়ে আমি কিছুই জানিনা।
আর প্রকল্প বাস্তবায়ন করার জন্য অসহায় দিকে না তাকি য়ে নিজের পকেট বারি করার জন্য অনিয়ম দুর্নীতি করে যাচ্ছিলে।দেখার কেউ নাই আর আমি আপনাদেরকে কি বলবো প্রতিটা অফিসার যদি ঘুষের দিকে তাকিয়ে থাকে তাহলে একজনের স্বাক্ষর আরেকজনের দেওয়া কোন ঘটনাই নয় বিষয়টি যদি মন্ত্রণালয় থেকে দেখা হয় তাহলে সত্য উদঘাটন করে অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। আর যেন কোন চেয়ারম্যানের সাক্ষর জাল করতে না পারে আমি দেশবাসীর কাছে আকুল আবেদন থাকবে।দুর্নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা কিভাবে আমার স্বাক্ষর না থাকা সত্ত্বেও সেই প্রকল্প গুলো অনুমোদন দেওয়া হয়।
এ সময় ইউপি সদস্য সাথে ৪০ দিনের কর্মসূচি বাস্তবায়ন প্রকল্প চেয়ারম্যান সাক্ষর জালের বিষয় কথা বলার সময় তিনি বলেন আমরা চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর জাল করি নাই তিনি আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করেছিলেন বিষয় টি খতিয়ে দেখার জন্য অনুরোধ থাকবে আমাকে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ফোন দিয়ে বলেছিলেন আপনাদের ইউনিয়নে ৪০ দিনের কর্মসূচি বাস্তবায়ন প্রকল্প অনুমোদন নেওয়ার জন্য আদেশ করেছিলে আমাদের চেয়ারম্যান অসুস্থ থাকার কারণে আমরা নিজেরাই প্রকল্প বাস্তবায়ন করার জন্য জমা দিয়েছিলাম।
এ সময় ইউনিয়ন পরিষদের সচিব সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেন যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে তাদের সাথে আপনারা কথা বলুন চেয়ারম্যানের কি বলেছে সেটা আমার দেখার বিষয় নয় একজন ইউনিয়ন পরিষদের সচিব অনুমোদন ছাড়া কিভাবে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কাছে ফাইল পৌঁছে বিষয়টা খতিয়ে দেখার অনুরোধ রইলো।
এ সময় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার সাথে ইউপি চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর জাল বিষয় কথা বলার সময় তিনি বলেন,আমার কাছে ভাঙা গা ইউনিয়ন পরিষদে অসহায় চল্লিশ দিনের কর্মসূচি প্রকল্প বাস্তবায়ন আসছিল।আমি ইউনিয়ন পরিষদের সচিবের কাছে একটি চিঠি প্রেরণ করি।তারা প্রকল্প বাস্তবায়ন করার জন্য সকল কাগজপত্র প্রকল্প বাস্তবায়ন অনুমোদনের জন্য জমা দিয়েছিলে। একজন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর ছাড়া কোন প্রকল্প বাস্তবায়ন অনুমোদন হয় না আমার কাছে চেয়ারম্যানের বাস্তবায়ন প্রকল্প অনুমোদনের জন্য সকল কাগজপত্র ফাইল স্বাক্ষর করে জমা দিয়েছে।এখন সে আপনাদেরকে কি বলেছে তা আমরা তো জানিনা আর স্বাক্ষর কেউ জাল করতে পারে বিষয়টি খতিয়ে দেখার অনুরোধ থাকবে।
স্বাক্ষর জাল করে প্রকল্প বাস্তবায়ন অনুমোদন করে নিজে র পকেট ভারি করার জন্য যারা দুর্নীতি করে যাচ্ছে।সত্য উদঘাটন করে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হো ক সরকারের সম্পদ গুলো এভাবে যদি নষ্ট করে নিজেদে র কিছু কুচক্রী মহলের পকেট বারি করা হয় তাহলে মাননী য় প্রধানমন্ত্রীর জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারে ভোট চাই বে কার কাছে।যার কারনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সরকারের এত বদনাম কিছু কিছু দুর্নীতি অফিসারের কারণে গ্রামগঞ্জে সাধারণ জনগণের উন্নয়ন না করে নিজেদের পকেট বারি করে বিলাসতা গাড়ি ব্যবহার করে চলে।
অন্যদিকে গ্রামগঞ্জে সরকারের বদনাম দুর্নীতি অফিসারের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হোক আর যেন কোন দুর্নীতি অনিয়ম না চলতে পারে। তাহলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকার উন্নয়ন ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার সক্ষম হবে।