রাশেদুল হাসান লক্ষ্মীপুর -লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা চন্দ্রগঞ্জ থানাধীন ১৮ নং কুশাখালী ইউনিয়ন ৬ নং ওয়ার্ড কুশাখালী গ্রামের আক্কাস মিয়ার বাড়ির। আক্কাস মিয়া ও তাহার ছোটো ছেলে জহির দুই জনে ফাতেমা বেগম স্বামী মোঃ সেলিম কে বেদম মাইর পিট করে, সেলিম খবর পেয়ে বাড়িতে আসার সময় পথে সেলিম কেও মারধোর করে সেলিমের চিৎকার শুনে লোকজন এসে সেলিম কে উদ্ধার করে চিকিৎ সার জন্য পাটায়।
সেলিম তাহার বসত বাড়ির সাথেই ১৯৯ খতিয়ানে (৪৯৩) দাগে বিশ শতক জমি সাফ কবলায় ক্রয় করে এতে করে আক্কাস ও জহির সেলিমের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে বলে এ জমিন আমরা দখল করে নিতাম তুমি এ জমিন কেনো কিনলে। এ জমিনে তোমাকে শান্তিতে থাকতে দিবোনা বলে হুমকি দেয়। এরি জের গত ২৭ /১১/২০২২ ইং এ হামলা করে ও সিনি য়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করে,মামলা নং সি আর (৬০৮/২২) বল্লেন এলাকাবাসী।
এলাকাবাসী আরো বলেন একটি সত্যি কে ডাকতে গিয়ে হাজার টা মিথ্যার আশ্রয় নিতে হয় তার পরেও সত্যের জয় হয়। যেমন স্বাক্ষী আব্দু হাই বাড়ির ঠিকানা আক্কাসের বাড়ি কিন্তু না আক্কাসের বাড়ি আর আব্দুল হাইয়ের বাড়ির দুরত্ব ৫-৬ শত,মিটার দুরত্ব। বাদি আক্কাস মামলায় বলে বিবাদী ভূমি দস্যু ,ছেলে যদি ভূমি দস্যু হয় তা হলে বাবা কি।
মামলায় আরো বলা হয় বাদির বসত ঘরের ক্ষয় ক্ষতি হয় এক লক্ষ সত্তর হাজার টাকা,কিন্তু বাদির বসত ঘর করো জোরে বিশ থেকে পঁচিশ হাজার টাক আছে আরো বলা হয় ১ নং বিবাদী,১নং স্বক্ষীকে ধারালো ছেনি দিয়া আগাত করে,এলাকা বাসি বলেন সেলিম দোকান থেকে আসার পথে মোধ্যে ছেনি পাবে কোথায়। আমরা দেখেছি ১ নং স্বাক্ষী জহির,সেলিম কে মারার জন্য লাঠি ভাংতে গিয়ে গাছের মধ্যে আগাত লেগে তাহার চোখের উপর খোঁচা লেগে যায় এতে একটু রক্ত বের হয়। সেলিম ও তাহার ছেলে,আক্কাস ও জহিরের উপর কোনো আগাত করেনাই বল্লেন প্রত্যক্ষদর্শীরা