রাশেদুল হাসান। লক্ষ্মীপুর জেলা চন্দ্রগঞ্জ থানাধীন ১৮ নং কুশাখালী ইউনিয়ন অন্তরগত ফরাশগঞ্জ মুনসুর আহম্মেদ উচ্চ বিদ্যালয়ের বর্তমান প্রধান শিক্ষক কামাল উদ্দিন, সরকারী নিতিমালার কোনো তোয়াক্কা না করে ইস্কুলটা। যেনো তার নিজের সম্পত্তি। মানেনা কোনো আইন মানেনা কোনো নীতিমালা কামাল উদ্দিন,ম্যনেজিং কমিটির সাথে যোগাযোগ না করে।এল জি ডিঠিকাদারের কাছে ইস্কুলের মাঠ,চার লক্ষ্য পঞ্চাশ হাজার টাকা ইজাড়া লাগায় বলে অভিযোগ করে ইস্কুলের ছাত্র ছাত্রী।
ছাত্র ছাত্রী দের সাথে কথা বল্লে তাহারা জানান আমাদের ক্লাস চলাকালীন ঠিকাদার রাস্তার মালগুলো পাকায়, এতে করে বালু ধুলা ও বিষাক্ত কালো ধুঁয়া আমাদের শাষ নিঃশ্বাসের অনেক কষ্ট হয়, ইতিমধ্যেই আমাদের চার জন ছাত্র অসুস্থ হয়ে পড়ে। আমরা প্রাথমিক ট্রিটমেন্ট দিয়ে একটু সুস্থ করেছি পরে আমরা,মাননিয় জেলা প্রশাসকের ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের বরাবরের লিখিত সারক লিপি দেই। জেলা প্রশাসকের নির্দেশনায় মালামালগুলো সড়াতে শুরু করেছে। এ দিকে প্রধান শিক্ষক আমাদের কে শাসায় যে যাহারা আন্দোলন ও সারক লিপি দিয়েছে তাদের কে টি সি দিয়ে স্কুল থেকে বের করে দিবে।
প্রধান শিক্ষক কামাল হোসেন এর মুঠো ফোনে এ বিষয় জানতে মুঠোফোন ফোন করেলে তিনি ফোন রিসিভ করেনি। এদিকে গত মোঙ্গলবার প্রধান শিক্ষকের নেতৃত্বে কিছু লোকজন। ইস্কুলের ছাত্রদের উপর,ইট পাটকেল ও রড নিয়ে হামলা করে এতে দুইজন ছাত্র গুরুতর আহত হয়ে আহতরা হচ্ছে মিল্লাদ হোসেন ও আজিম হোসেন নবম শ্রেণির তাহারা লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়। এ অবস্থায় ছাত্ররা কি করবে কোনো দিশা পায় না, তাহারা কোনো বিচার ও পাচ্ছেনা।তাই তারা উর্ধতন কর্মকর্তার সুদৃষ্টি কামনা করছে এবং সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে বিচারের দাবি জানান।