মো: সবুজ হোসেন রাজা:সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি:
সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর থানার আওতাধীন আইগ বাড়ী পাড়কোলা এলাকায় গত ২০ নভেম্বর” ২০২৪”তারিখ সন্ধ্যায় এক সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে।অভিযোগঅনুসারে ,আসামি রা ব্রয়লার মুরগির খামার পরিচালনার কারণে এলাকাজুড়ে দুর্গ ন্ধ ছড়িয়ে পরিবেশ দূষণ করছিল। এ নিয়ে আলোচনার সময় মোঃ আনোয়ার হোসেন (পিতা- আব্দুস সালাম শেখ) নামে এক ব্যক্তির ওপর লাঠি দ্বারা হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা চালানো হয়।
আহত আনোয়ার হোসেনের বাম চোখে গুরুতর আঘাতলা গে,যার ফলে তার দৃষ্টিশক্তি আংশিকভাবে নষ্ট হয়ে যায়। তাকে প্রথমে শহীদ মুনছুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি ঘটলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। চিকিৎসকরা উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে দেশের বাইরে পাঠানোর পরামর্শ দিয়েছেন।
এ ঘটনায় শাহজাদপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়েরকরেছেন মোঃ শহিদুল সরকার (৪৫), পিতা-মৃত আফসার আলী সরকার। অভিযুক্তরা হলেন:
১. মোঃ আব্দুল মালেক (৫৫), পিতা- মৃত নওশের আলী।
২. মোঃ সুমন হোসেন (৩৫), পিতা- মোঃ আব্দুল মালেক।
৩. মোঃ ছানোয়ার হোসেন (৩৮), পিতা- মোঃ আব্দুল মালেক।
৪. মোছাঃ ছানু খাতুন (৫০), স্বামী- মোঃ আব্দুল মালেক।
৫. মোছাঃ রাবেয়া খাতুন (৩০), স্বামী- মোঃ ছানোয়ার হোসেন।
৬. মোছাঃ আয়শা খাতুন (৩০), স্বামী- মোঃ সুমন হোসেন।
৭. মোছাঃ আম্বিয়া খাতুন (৪২), স্বামী- মোঃ ভোলা ওরফে রুবেল।
অভিযোগ অনুযায়ী, আসামিরা লাঠি, লোহার রড ও হাতুড়িসহ মারাত্মক অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বিবাদীদের বাড়িতে হামলা চালায় এবং অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। এরপর বিবাদীদের বেধড়ক মারধর করে তাদের আহত করে।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন মোছাঃ জোস্না খাতুন, মোছাঃ চাম্পা খাতুন, হাসান শেখ, মোছাঃ নাছির সরকার, মোছাঃ রোকেয়া খাতুন এবং মোঃ নজরুল ইসলাম। তাদের শাহজাদপুর পিপিডি হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
শাহজাদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ জানিয়েছেন, উভয় পক্ষ অভিযোগ দাখিল করেছেন সুস্থ তদন্তের ভিত্তিতে অপরাধীদেরকে চিহ্নিত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এই ঘটনার ফলে স্থানীয় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে যে পরিমাণ সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে নিরীহ জনতার উপরে সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়ে অর্থনৈতিক সংকটে পড়াচ্ছে।এরা দেশের শত্রু জনগণের শত্রুর”সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।রাষ্ট্রীয় যান মালের রক্ষা করবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।কিন্তু অতি দুঃখের জনক বিষয় আজ হাজার হাজার জনগণ সাধারণ মানুষ হাসপাতালে দুয়ারে দুয়ারে ঘুরতেছে সুশীল সমাজ এই সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে প্রত্যেক গ্রামে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে তাহলে আর সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালাতে পারবে না আর কারগো মায়ের বুক খালি হবে না।দেশের সাধারণ জনগণ শান্তিতে থাকতে চায় যারা অশান্তি সৃষ্টি করেছে। বাংলার মাটিতে ওই সন্ত্রাসীদের কে স্থায়ী দেয়া হবে না’জঙ্গিবাদ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে।আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি অনুরোধ থাকবে” অপরাধী সে যে হোক না কেন সুস্থ তদন্তের ভিত্তিতে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হোক।