নিজস্ব প্রতিনিধি –
লক্ষীপুর সদর উপজেলা চন্দ্রগঞ্জ থানা অধীনে দিঘলী ইউনিয়ন জাফরপুর গ্রামের সাবেক হানিফ মেম্বারের বাড়িতে বালু উত্তোলন করার সময় ৯৯৯ ফোন করে ভুক্তভোগী পরিবার। অভিযোগের ভিত্তি তে পুলিশ আসে ড্রেজার মেশিন বন্ধ করে দেওয়া হয়।পুলিশ চলে যাওয়ার পরে আবারো বালু উত্তোল ন চলছে।সবাই যদি টাকার কাছে বিক্রি হয়ে যায় তাহলে দেশের সম্পদ রক্ষা করবে কে।ড্রেজার মেশি নের বালু উত্তো লন করাতে।পুকুরের আশপাশে ঘরে র ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়তে থাকে
এসময় ভুক্তভোগী বলেন আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল যেখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন বালু উত্তোলন করা যাবে না।ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে বালু উত্তোলন বন্ধ করার তাগি দ দিয়েছিলেন। জেলা প্রশাসক,আমি বারবার অভি যোগ করার শর্তে তারপরও এ রাত্রের অন্ধকারে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করতেছে আমরা এই ভূমিদস্যুর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিনীত ভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি।
এসময় তিনি আরো বলেন,ইউনিয়ন পরিষদের ভূমি কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে আসে বালুর মেশিন বন্ধ করে দেওয়া হয়।কিছুক্ষণ পরে টাকা দিয়ে অফিসার কে ম্যানেজ করে রাত্রের অন্ধকারে বালু উত্তোলন কর তেছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানিয়ে,যারা অবৈধ ভাবে ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করতেছে তাদের বিরুদ্ধে কেন আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
এসময় ভূমিদস্যু ফারুকের সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেন আমার ঘর ভিটা বরাদ্দ করার জন্য কিছু বালু উত্তোলন করতেছি। কে বা কারা অভিযো গ দিয়েছে অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিদর্শন করে। সবাইকে জিজ্ঞেস করল কারো কোন অভিযোগ নাই আমি প্রবাস জীবনের প্রবাসী জীবন যাপন করে।
এই সময় ইউনিয়ন পরিষদের ভূমি কর্মকর্তার সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেন অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা নিষিদ্ধ বলে ঘোষণা দিয়ে আসছিলাম।পরবর্তী তে যদি ভালো উত্তোলন করে থাকে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।