পীরজাদা মোঃ মাসুদ হোসাইনঃরায়পুর উপজেলা প্রতিনিধি।
সংসদ নির্বাচনের রেশ না কাটতেই উপজেলা ভোটের তোড়জোড় শুরু হয়ে গেছে।সব কিছু ঠিকঠাক থাক লে এ মাসের শেষের দিকে অথবা ফেব্রুয়ারির শুরুতে এ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হতে পারে।অন্য দিকে, উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে রায়পুরে সর্বত্র বই ছে নির্বাচনী হাওয়া। সামাজিক অনুষ্ঠান কিংবা আড্ডার স্থলে এখন আলোচনায় প্রাধান্য পাচ্ছে আগামী উপজে লা নির্বাচনে কে কে প্রার্থী হচ্ছেন কে পাচ্ছেন দলীয় মনোনয়ন ইত্যাদি।
পাশাপাশি বসে নেই সম্ভাব্য প্রার্থীরা ঘরোয়া বৈঠকেব্য স্ত সময় পার করছেন তারা। অনেক প্রার্থী তরুণ ভোটা রদের কাছে টানতে খেলাধুলা,পিকনিক পার্টি আয়োজ নসহ নানাবিদ কৌশল অবলম্বন করে তৎপরতাচালিয়ে যাচ্ছেন। এ নিয়ে রায়পুর হতে জেলা আওয়ামী লীগে স্থানপ্রাপ্ত বেশ কয়েকজন নেতার সাথে কথা হলেতারা জানান, অতীতের যে কোনো সময়ের চাইতে এবারের উপজেলা ভোটের সমীকরণ কিছুটা জটিল হতে পারে
বিশেষ করে দলীয় প্রতীক না থাকায় বিষয়টিকে গুরুত্ব দিচ্ছেন এসব নেতারা। সে হিসেবে এবারের নির্বাচনের দিকে স্থানীয় নেতাকর্মীদের দৃষ্টি একটু বেশি গ্রুপিং এড়াতে আওয়ামী লীগ এমন কৌশলে হাঁটছে বলে মত রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের। তবে সব কিছু উড়িয়ে দিয়ে শেষ পর্যন্ত দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হলে রায়পুরেনৌকা র মাঝি কে হচ্ছেন,সেটি এখন দেখার বিষয় হয়ে দাঁড়ি য়েছে।
এদিকে,উপজেলা চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হতে যে চার জনের নাম আলোচিত হচ্ছে তারা হলেন- উপজেলাআ ওয়ামী লীগের সভাপতি এবং বর্তমান উপজেলা চেয়ার ম্যান আলহাজ্ব মামুনুর রশিদ,সাবেক উপজেলা চেয়ার ম্যান আলতাফ মাষ্টার,বর্তমান উপজেলা ভাইস চেয়ার ম্যান অ্যাডভোকেট মারুফ বিন জাকারিয়া,আওয়ামী লীগ নেতা এডভোকেট মিজানুর রহমান মুন্সীএই সকল প্রার্থীদের সাথে কথা বলে জানা,৪ জনই ভোট করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।
অন্য দিকে,ভাইস-চেয়ারম্যান ও সংরক্ষিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদের বিপরীতে ১ ডজন সম্ভাব্য প্রার্থীর তৎপরতা শোনা যাচ্ছে।