সোনারগাঁও প্রতিনিধি ঃ-
দিনের শুরুটা হতো তার মানুষের সেবা করে স্বপ্ন দেখতেন মানুষের কল্যাণে কাজ করার। কিন্তু রাজনীতি করতেন শহিদ জিয়ার আদর্শের তাই আওয়ামী সরকারের আমলে নানা রকম অত্যাচারের স্বীকার হয়েছে।এবং দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন ‘ছিলেন সোনারগাঁও উপজেলা বিএনপির বিভিন্ন পদে।
বলছিলাম সোনারগাঁও উপজেলা বিএনপি নেতা আবুল হাসেম রতনের কথা। বর্তমানে তাকে নিয়ে একটি কুচক্রী মহল নানা রকম অপপ্রচার চালাচ্ছে যাতে তার মানহানি হয়।গুজব ছড়ানো হচ্ছে তার বড় ভাই আওয়ামী লীগ করতেন অথচ তার ভাই কোনো রাজনীতির সাথে জড়িতই নন।
তার আরেক ভাই আবুল হোসেন স্থানীয় কিছু সন্ত্রাসীদের চাপে জাতীয় পার্টির রাজনীতিতে জড়িত হতে বাধ্য হয়।কিন্তু পরে আবুল হোসেন পদত্যাগ করেন।আওয়ামী লীগের স্থানীয় কিছু সন্ত্রাসীর কারনে আবুল হাসেম রতনের ব্যবসা বানিজ্য নষ্ট হয় এবং তিনি দেশ ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয়।তার পিতা ছিলেন সনমান্দী ইউনিয়নের সবার প্রিয় ব্যাক্তি তাকে নিয়েও বিভিন্ন অপপ্রচার চালানো হয়।
আবুল হাসেম রতনের বিভিন্ন ছবি এডিট করে এবং কিছু সামাজিক পোগ্রামের ছবি ও শো রুম উদ্ভোদনের ছবি দিয়ে তার মানহানি করার চেষ্টা চলে।জানা গেছে আওয়ামী লীগ এর তার কোনো পদপদবী ছিল না।বিভিন্ন সময় তিনি মানুষের সেবায় কাজ করে পেয়েছেন মানুষের ভালোবাসা। তাই কিছু হিংসুটে ব্যাক্তি তার মানহানি করার জন্য এই অপপ্রচার করছে।এবং স্থানীয় এলাকাবাসী জানান জমি দখলের অভিযোগ টি মিথ্যা।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি মানুষের কল্যাণে কাজ করতে রাজনীতি করি কিছু পাওয়ার আশায় নয়। আর সোনারগাঁও উপজেলার মানুষ আমাকে চিনে আমি কোন দলের কর্মী। আমি ব্যবসা করি।কিন্তু কোনো দিন লবনের ব্যবসার সাথে জড়িত ছিলাম না।আর কেউ বলতে পারবে না আমি কারো ক্ষতি করেছি।
আর আমার বাবা ছিলেন সেনাবাহিনীর লোক যারা আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার করছেন তাদের সাবধান করে দিতে চাই।অন্যথায় আমি মানহানীর মামলা করতে বাধ্য হবো।তাই আমি সবাইকে অনুরোধ করবো কেউ অপপ্রচারে কান দিবেন না।