July 27, 2024, 7:34 am
শিরোনামঃ
কোটা সংস্কার আন্দোলনের নামে স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তির দেশব্যাপী নৈরাজ্য প্রতিবাদে মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের মানববন্ধন উলিপুরের থেথরাই বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষকের মৃ/ত্যু : লাখো মানুষের ভীর শাহজাদপুরে দেশী মদের দোকান সিলগালা করায় মুসল্লিদের মাঝে মিষ্টি বিতরণ জামালপুর জেলায় ধান – চাউল সংগ্রহের চিত্র ২টি আগ্নেয়াস্ত্র ও ২০৬ রাউন্ড গুলিসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে সিটিটিসি ১৬২ সদস্যকে ডিএমপির কল্যাণ তহবিল হতে আর্থিক অনুদান প্রদান উপবৃত্তির অর্থ পাইয়ে দিতে প্রতারণার ফাঁদ, মাউশির জরুরি বিজ্ঞপ্তি বিশেষ সম্মাননা পুরস্কার পেলেন ময়মনসিংহ জেলা গোয়েন্দা শাখা ডিবি”র ওসি ফারুক হোসেন ঘুরেফিরে প্রভাবশালীরা ঢাকায়, গণপূর্তের ৫ নির্বাহী প্রকৌশলীর বদলি সিটিসি ডা: গোলাম রব্বানীই শেষ কথা: প্রাণিসম্পদ ও ডেইরী উন্নয়ন প্রকল্পে কসাইখানা নির্মাণে ভয়াবহ দুর্নীতি
নোটিশঃ
আপনার আশেপাশের ঘটে যাওয়া খবর এবং আপনার ব্যবসার বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য যোগাযোগ করুন মানবাধিকার খবরে।

কাউনিয়ার ঘরে ঘরে ছড়িয়ে পড়েছে চোখওঠা রোগ বা কনজাংটিভাইটিস

Reporter Name

মো আব্দুল্লাহ আল আনন্দ কাউনিয়া উপজেলা প্রতিনিধিকনজাংটিভাইটিস বৈজ্ঞানিক ভাষায় রোগ টির নাম কনজাংটিভাইটিস যা স্থানীয়ভাবে চোখ ওঠা নামে পরিচিত।রংপুরের কাউনিয়া উপজেলা সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে চোখওঠা রোগ। শিশু, কিশোর,কিশোরী ,যুবক বৃদ্ধসহ সকল বয়সী নারী-পুরুষের মাঝে এই রোগ দেখা যাচ্ছে। ছোঁয়াচে রোগ হওয়ায় এক পরিবারে একজনের হলে পর্যায়ক্রমে অন্যদেরও হচ্ছে।

রোগটি এখন উপজেলার প্রায় প্রতিটি বাড়িতে কেউ না কেউ আক্রান্ত হচ্ছেন।এ রোগে শুরু টা হয় , প্রথমে অবস্থায় চোখ চুলকায় এবং পরবর্তীতে চোখ লাল হয়ে যাচ্ছে ও পানি ঝরছে।এছাড়াও বাইরের আলোতে চোখ দিয়ে দেখা যায় না , চোখ দিয়ে পেস্টি বের হয়। তবে চোখ ওঠার ৪-৫ দিনের মধ্যে ভাল যায়।

অপরিস্কার ও নোংরা জীবন যাপন চোখ ওঠার অন্যতম কারণ।উপজেলার কূশা ইউনিয়ন এক রোগী জানায়, তার বাসা মোট ৬জন সদস্যর মধ্যে ৫জনে এইরোগে আক্রান্ত হয় তার মধ্যে ৩জনই শিশু এ রোগ প্রথম তারা আতঙ্ক হলেও স্তানিয় চিকিৎসকপরামর্শ নিয়ে ড্রফ ও নাপা টেবলেট খেয়ে আজ তারা ৪- ৫ দিনের মধ্যে ভালো হয়ে গেছে।

চিকিৎসকরা বলছেন, ভাইরাসজনিত চোখ ওঠা রোগটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। তবে আতঙ্কিত না হয়ে এ রোগে সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি।
অপরিস্কার ও নোংরা জীবন যাপন চোখ ওঠার অন্যতম কারণ। তিনি আরো জানান, এই রোগের ক্ষেত্রে অগ্রিম পদক্ষেপ নেয়ার কিছু নেই। রোগিরা হাসপাতালে আসলে তারা চিকিৎসা প্রদান করছেন এবং করবেন বলে তিনি জানান। তবে রোগটি যেন অন্যদের মাঝে না ছড়ায়, আক্রান্ত ব্যক্তিকে সেদিকে সচেতন থাকতে হবে বলে তিনি জানান।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page