October 11, 2024, 11:55 am
শিরোনামঃ
রিসোর্টের বন্ধ ঘরে মিললো সাবেক অতিরিক্ত সচিবের লাশ ঘণ্টায় ৪০ লাখ কি.মি. বেগে ধেয়ে আসছে ভয়ংকর সৌরঝড়, তাণ্ডব চলবে ৬ ঘণ্টা সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নেতৃত্বে বিভিন্ন পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন মিরপুরে অভিনব কায়দায় চাদাঁবাজি ও প্রতারণা, ৫৭,৫০,০০০ টাকা উদ্ধারসহ ৬ জন গ্রেফতার গণপূর্ত প্রকৌশলীর দুর্নীতিতে তাজউদ্দীন মেডিকেলের লিফট যেন মরণ ফাঁদ গণপূর্ত প্রকৌশলীর দুর্নীতিতে তাজউদ্দীন মেডিকেলের লিফট যেন মরণ ফাঁদ ময়মনসিংহে বন‍্যা দুর্গতদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করলেন বিএনপি নেতা ওয়াহাব আকন্দ ২০২৫ সালে উৎপাদনে যাবে রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্র: আশা রাশিয়ার বিদায়ী রাষ্ট্রদূতের ময়মনসিংহে যমুনা টিভির সাংবাদিকের ওপর হামলা:গ্রেপ্তার ১ ডিসি নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি
নোটিশঃ
আপনার আশেপাশের ঘটে যাওয়া খবর এবং আপনার ব্যবসার বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য যোগাযোগ করুন মানবাধিকার খবরে।

কিশোরগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণ

Reporter Name

সানজিম মিয়া – নিজস্ব প্রতিবেদক,নীলফামারীর কিশোরগঞ্জের রণচণ্ডী ইউনিয়নের ৬ষ্ঠ শ্রেণীর এক স্কুল ছাত্রীকে অপহরণের পর ২৫ দিন আটক রেখে ধর্ষণ করার অভিযোগ উঠেছে আল-আমিন (২১) নামে এক কিশোরের বিরুদ্ধে। পরে ধর্ষিতার বাবা বাদী হয়ে নীলফামারী আদালতে নারী ও শিশু নির্যা তন দমন আইনে ৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন।

প্রধাণ অভিযুক্ত আল-আমিন (২১) জলঢাকার গো লমুন্ডা ইউনিয়নের রফিকুল ইসলামের ছেলে।আদা লতে মামলা দায়েরের পর থেকে আসামীগণ পলা তক রয়েছেন।

ভুক্তভোগী ও পরিবার সুত্রে জানা যায়, গত ২৮ সে প্টেম্বর কৈমারী দাখিল মাদ্রাসা থেকে টিফিন খাও য়ার জন্য বাইরে আসলে একই গ্রামের তাহেরা আ ক্তারের সহযোগিতায় আল-আমিন ও তার সঙ্গী খাই রুল ইসলাম এবং শাহীন একটি সিএনজিতে ঐ মাদ্রাসা ছাত্রীকে জোর করে চেতনানাশক ঔষধের মাধ্যমে অপহরণ করে নিয়ে যায়।

অপহরণের পরে অন্ধকার ঘরে তালাবদ্ধ করে রাখে ন মেয়েটিকে।ভুক্তভোগী কিশোরী জানায়,চেতনা নাশক ঔষধের মাধ্যমে ২দিন অচেতন অবস্থায় বন্দী করে রেখেছিলো অপহরণকারীরা।সেখানে আমার জন্য তাহেরা আক্তার খাবার সরবরাহ করেছিলো।অন্ধকার বন্দী ঘরে অমানবিক নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন ভুক্তভোগী মাদ্রাসা ছাত্রী। জোর করে সাক্ষর নিয়েছে সাদা কাগজে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, অপহরণকারী আল-আমি নের প্রথম স্ত্রী ছিলো এই তাহেরা আক্তার। পুরো অপহরণের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে মদদদাতা এই তাহেরা।সকাল গড়িয়ে সন্ধা পর্যন্ত মেয়ে বাসায় ফিরে না আসায় মেয়ের বাবা-মা দিশেহারা হয়ে চারিদিকে মেয়ের সন্ধান করতে থাকে।একপর্যায়ে কৈমারী বাজারে গিয়ে অপহরণের ঘটনার আঁচ পায় এবং জলঢাকা থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলা গ্রহণ না করে আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেন।

জলঢাকা থানা পুলিশের পরামর্শমত নীলফামারি আদালতে মামলা দায়েরের কথা জানতে পেরে আসামীদ্বয় মেয়েটিকে ২১ নভেম্বর হাত ও চোখ বেঁধে বাড়ির পাশে ফেলে পালিয়ে যায়।স্থানীয় নোড়ল মিয়া ও রাজা মেকারের দৃষ্টিগোচর হলে তারা মেয়েটিকে উদ্ধার করে বাসায় নিয়ে আসে।

অপহরণ মামলাটি আদালতে চলমান থাকায় বাদী পক্ষ মেয়ের সন্ধান পাওয়ার বিষয়টি আদালতকে অবগত করেন এবং আদালত থেকে পিবিআই অফিসে তদন্তভার দেয়ায় মামলার বিষয়ে মেয়ের বাবা রংপুর পিবিআই অফিসে সাধারণ ডায়েরী ভুক্ত করেন।

৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রীকে অপহরণপূর্বক ধর্ষণের ঘটনার বিষদ তদন্তপূর্বক এবং মেডিকেল রিপোর্ট অনুযায়ী দোষীদের শাস্তির আশ্বাস দিয়েছেন পিবিআই কর্মকর্তা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page