প্রথম বাংলা – ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বিপিএম (বার), পিপিএম আসন্ন পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে কোরবানির পশু নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন। এছাড়া, তিনি জনগণের ঈদ যাত্রা নির্বিঘ্ন করার জন্যও পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশনা প্রদান করছেন।
আইজিপি আজ সোমবার (০৩ জুন) সকালে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের হল অব প্রাইডে পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা, সড়ক, রেলপথ ও নৌ পথের নিরাপত্তা এবং জনগণের নিরাপদ যাতায়াত ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত সভায় সভাপতিত্বকালে এ নির্দেশ দেন।
সভায় অতিরিক্ত আইজিপি (প্রশাসন) মোঃ কামরুল আহসান, স্পেশাল ব্রাঞ্চের অতিরিক্ত আইজিপি মোঃ মনিরুল ইসলাম, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের অতিরিক্ত আইজিপিগণ এবং ঢাকাস্থ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের প্রধানগণসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
সভায় মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারগণ, রেঞ্জ ডিআইজিগণ এবং জেলার পুলিশ সুপারগণ অনলাইনে সংযুক্ত ছিলেন।
আসন্ন ঈদুল আযহাকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা পরিকল্পনা, গার্মেন্টস ও শিল্প কারখানা, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা, কোরবানির পশু পরিবহন ও ক্রয়-বিক্রয় এবং ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত বিষয়াদি সভায় উপস্থাপন করা হয়।
আইজিপি ঈদে ঘরমুখো মানুষের গমনাগমন স্বস্তিদায়ক করার জন্য হাইওয়ে পুলিশ এবং জেলা পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন।
তিনি বলেন, ঈদকে সামনে রেখে মহাসড়কে ও সড়কে ফিটনেস ও রেজিস্ট্রেশনবিহীন গাড়ির চলাচল বন্ধ থাকবে।
পুলিশ প্রধান সড়ক অথবা নৌ পথে কোরবানির পশু পরিবহনের ক্ষেত্রে পশুবাহী গাড়ির সামনে গন্তব্যস্থান উল্লেখ করে ব্যানার লাগানোর জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহবান জানান।
আইজিপি কোরবানীর পশু পরিবহনে কেউ বাধা সৃষ্টি করলে নিকটস্থ থানা অথবা জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন করার জন্য অনুরোধ করেন।
তিনি পশু ব্যাপারীদের অর্থ লেনদেনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা প্রদানের জন্য পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন।
আইজিপি অজ্ঞান পার্টি, মলম পার্টির অপতৎপরতা প্রতিরোধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশ প্রদান করেন।
তিনি দুর্ঘটনা এড়াতে পণ্যবাহী গাড়িতে বা ট্রাকে ভ্রমণ না করার জন্য সকলের প্রতি অনুরোধ জানান।
আইজিপি গুরুত্বপূর্ণ ঈদ জামাত কেন্দ্রের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, ঈদের ছুটিতে অনেকে বিনোদন কেন্দ্রে বেড়াতে যাবেন। বিনোদন কেন্দ্রে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণেরও নির্দেশ প্রদান করেন তিনি।
আইজিপি আশা প্রকাশ করে বলেন, সবাই মিলে আন্তরিকতার সাথে দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে আমরা আসন্ন পবিত্র ঈদুল আযহায় একটি সুন্দর ঈদ উপহার দিতে সক্ষম হবো।
সুত্র, DMP news
কুশাখালীতে চোরাই গরু প্রমাণ থাকলো চোরে বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয় নাই পুলিশ প্রশাসন।
নিজস্ব প্রতিনিধি: লক্ষীপুর সদর উপজেলা অধীনে ১৮ নং কুশাখালী ইউনিয়ন ১ নং ওয়ার্ড চিলাদী গ্রামের অজি উল্যাহ দোকানে ঘরে আসপাশের রুবেলসহ অনেক কে ঘরে গরু গোস্ত পাওয়া গিয়েছে।গত রবিবারের রাত্রে চোরাই গরুর জবা করা হয়।এ বিষয়ে এলাকাবাসীর সাথে কথা বলার সময় তারা বলেন, অজিউল্ল্যাহ নেতৃত্বে চুরি ডাকাতি শুরু করে ইয়াবা”গাঁজা” বিভিন্ন রকমের মাদকদ্রব্য দোকানে বিক্রি করা হয়।
তারে মূল হোতা হলো ইউপি মেম্বার এর নেতৃত্বে কিছু অসাধু পুলিশ অফিসারের সাথে সম্পর্ক থাকার কারণে।এলাকায় এইসব চুরি ডাকাতি করে বেড়াচ্ছে”এবং তারাই পুলিশ প্রশাসনের কাছে ভালো মনের মানুষ হয়। হায়রে দুনিয়ায়” টাকা হলে খারাপ মানুষ ভালো হয়’আর’টাকা দিতে না পারলে ভালো মানুষ পুলিশের কাছে খারাপ হয়।
কুশাখালী”দিঘলী”চরশাহী”মান্দারী”হাজীপাড়া”চন্দ্র গঞ্জ” দত্তপাড়া”উত্তর জয়পুরসহ পূর্বাঞ্চলে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে।এই অজি উল্যাহ এর অত্যাচারে আতংক হয়ে পড়েছে। অজি উল্যাহ কক্ষের পুলিশকে খবর দিলে। বিভিন্ন রকমের হয়রানি করে যাচ্ছে তারে মূল হোতা হলো”একজন জনপ্রতিনিধি মহিন মেম্বার”চোরের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হোক।
এ সময় এলাকাবাসী আরো বলেন রাত্রের অন্ধকারে গরু কাটি বিয়ের অনুষ্ঠানে দেওয়া হয়। কিছু গোস্ত পুলিশ অফিসারের বাসায় পাঠানো হয়”এটা নেককারজনক ঘটনা. কিছু টাকার বিনিময় পুলিশ প্রশাসন যদি চোরে পক্ষে ক্ষমতা ব্যবহার করতে দেয়া হয়। সাধারণ জনগণ রাত্রের অন্ধকারে অসহায় হয়ে পড়বে।কারণ তাদের জানমালের কোন নিরাপত্তা নাই।
এদিকে পুলিশ আইজিপি বলেছিলেন”সাধারণ জনগণের জানমালের রক্ষা করবে পুলিশ”কিন্তু গ্রামের দিকে উল্টোটা হয়েছে।আমরা স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে মাননীয় পুলিশ সুপারের কাছে বিনীতভাবে অনুরোধ করব।
সুস্থ তদন্ত করে চোর অজি উল্যাহ কে গ্রেফতার করার অনুরোধ রইলো।আইন সবার জন্য সমান কেউ অপরাধী করে দিনের আলোতে ঘুরে বেড়াবে এটা তো হতে পারে না।এখনো চোরের বাড়িতে একটা গরু রয়েছে পুলিশ কেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারে নাই।
১৮ নং কুশাখালী ইউনিয়ন ১ নং ওয়ার্ড চিলাদী গ্রামে চোরের বিষয়ে মেম্বার এর সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেন চোর ডাকাইত না থাকলে পুলিশ কি ইনকাম করবে।
সুতরাং একজন পরিষদের মেম্বারের সাথে কথা বলে বুঝতে পেরেছি আসলেই তারা চোরের পক্ষে সব সময় চোরের পক্ষে নিবে। সাধারণ জনগণের কত কষ্ট করে গরু ছাগল লালিত-পালিত করে।আর কিছু মুখোশধারী শয়তানের কারণে অসহায় ব্যক্তিরা চোখের পানি ঝরে,সুস্থ তদন্ত করে সত্য উদঘাটনের মাধ্যমে অপরাধীদেরকে চিহ্নিত করে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হোক আর আর যেন কোন অপরাধীর বাংলার মাটিতে ঠাঁই না পায় সে ব্যবস্থা করবেন।
মেম্বার মহিন আরো গণমাধ্যম কর্মীদেরকে জানান চোরকে ধরে লাভ কি পুলিশের হাতে চোরকে তুলে দিলে আবার ঘুষের টাকার বিনিময় চোর বাড়িতে ফিরেআসে।এতে করে আমরা সাধারণ জনগণ প্রতিনিধি হিসেবে চোরের কাছে অপরাধী।বর্তমান প্রকৃত আইন কেউ পরিচালনা করতে পারে না পুলিশ যদি সত্যিকারি আইন পরিচালনা করতো চোরের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতো তাহলে হয়তো চোরেরা চুরি করতে সাবাস পাইতো না।আমরা জনপ্রতিনিধ জনগণের সেবা করার জন্য সব সময় পাশে থাকতে চাই।
কিছু পুলিশ অফিসারের কারণে জনগণের সেবা ঠিকমতো দিতে পারছি না কারণ অপরাধীরা অপরাধ না করলে পুলিশ প্রশাসনের পকেটের টাকা ঢুকবে কিভাবে।
আমি জনপ্রতিনিধি হিসেবে একটি কথাই বলতে চাই গণমাধ্যম কর্মীদেরকে যদি পুলিশের চোরকে সহযোগিতা না করে 100% শিউর চোরের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।আমরা চোরকে ধরিয়ে দিলে আবার চড়ে পুলিশের কাছে টাকা দিয়ে অথবা বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট থেকে জামিন নিয়ে আবার চুরি ডাকাতি করে বেড়ায়।আমরা চাই চোরের বিরুদ্ধে সুস্থ তদন্তের ভিত্তিতে কঠিন বিচার করা হোক।
এ সময় চোরাই গরুর জবা করার বিষয় ইউপি চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন চৌধুরী মানিকের কাছে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন।রবিবার রাত্রে অজিউল্লাহর নেতৃত্বে একটা গরু জবা হয়েছে। বিষয়টি আমরা জানতে পারি হঠাৎ করে মহিন মেম্বার ফোন দিয়ে বলে আমার গ্রামে রাত্রে গরু চুরি জবাই করা হয়।বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছে”কিন্তুক আমি চেয়ারম্যান হিসেবে আমি সেটা করতে পারি নাই ঘটনাস্থলে উদঘাটন করে অজিউল্লার ফ্রিজের থেকে গোস্ত পাওয়া গেছে।
এবং তার ঘরে ও আশপাশে তার সিন্ডিকেটের সদস্যের ঘরের থেকে গোস্ত উদ্ধার করে গ্রাম চৌকিদারের আয়াতের রাখা হয়।এবং চোরকে ২৪ ঘন্টা আল্টিমেটাম দেওয়া হয়েছে কিন্তু চোরের প্রকাশ্য এলাকায় ঘুরে বেড়াএতে বুঝা যাচ্ছে পুলিশেকে টাকা দিয়ে তারা প্রভাব খাটিয়ে।
অজিউল্লার ঘরে এখনো একটা গরু আছে আমি সুস্থ তদন্তর ভিত্তিতে অপরাধী যত বড় ক্ষমতাশীল ব্যক্তি হোক না কেন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ঘটনা উদঘাটন করে সততা প্রমাণিত হয়েছে এবং অজি উল্লাকে না পায়ে রুবেলের ঘরের দুই পাতিল গরুর গোস্ত পাওয়া গেছে রুবেলকে মহিন মেম্বারের জিমিতে নিয়ে গেছে।দাসের হাট পুলিশ ফাঁড়ির এসআই মজিবুরের সহযোগিতায় চোর ঘুরে বেড়াচ্ছে আমরা চাই চোরের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে আর যেন চুরি করতে না পারে।