July 27, 2024, 4:21 am
শিরোনামঃ
কোটা সংস্কার আন্দোলনের নামে স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তির দেশব্যাপী নৈরাজ্য প্রতিবাদে মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের মানববন্ধন উলিপুরের থেথরাই বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষকের মৃ/ত্যু : লাখো মানুষের ভীর শাহজাদপুরে দেশী মদের দোকান সিলগালা করায় মুসল্লিদের মাঝে মিষ্টি বিতরণ জামালপুর জেলায় ধান – চাউল সংগ্রহের চিত্র ২টি আগ্নেয়াস্ত্র ও ২০৬ রাউন্ড গুলিসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে সিটিটিসি ১৬২ সদস্যকে ডিএমপির কল্যাণ তহবিল হতে আর্থিক অনুদান প্রদান উপবৃত্তির অর্থ পাইয়ে দিতে প্রতারণার ফাঁদ, মাউশির জরুরি বিজ্ঞপ্তি বিশেষ সম্মাননা পুরস্কার পেলেন ময়মনসিংহ জেলা গোয়েন্দা শাখা ডিবি”র ওসি ফারুক হোসেন ঘুরেফিরে প্রভাবশালীরা ঢাকায়, গণপূর্তের ৫ নির্বাহী প্রকৌশলীর বদলি সিটিসি ডা: গোলাম রব্বানীই শেষ কথা: প্রাণিসম্পদ ও ডেইরী উন্নয়ন প্রকল্পে কসাইখানা নির্মাণে ভয়াবহ দুর্নীতি
নোটিশঃ
আপনার আশেপাশের ঘটে যাওয়া খবর এবং আপনার ব্যবসার বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য যোগাযোগ করুন মানবাধিকার খবরে।

গতকাল নিহত যুবক শামীম মিয়া যুবদল কর্মী নয়

Reporter Name

প্রথম বাংলা – রাজধানীর নয়াপল্টনে বাংলাদেশ জাতীয়তা বাদী দলের (বিএনপি) মহাসমাবেশ চলাকালে নিহত যুবক শামীম মিয়া যুবদল কর্মী নয় বলে জানান তার পিতা ইউসু ফ মিয়া। যুবক শামীম মিয়া একজন ডাক্তারের ড্রাইভার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

নিহত যুবকের পিতা সূত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার বিকেলে পুলিশের উপর বিএনপি নেতাকর্মীদের আক্রমণ চলাকালে শামীম পুলিশ হাসপাতালের সামনের পথ দিয়ে যাচ্ছিল। এসময় নিহত শামীম স্ট্রোক করে রাস্তায় পড়ে যায়। তখন পুলিশের উপর আক্রমণ করতে আসা বিএনপির নেতাকর্মীদের পদতলে পিষ্ট হয়ে সে রাস্তায় পরে থাকে। সেখান থেকে কয়েকজন তাকে উদ্ধার করে রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে (সিপিএইচ) নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ বিষয়ে পুলিশ হাসপাতালের পরিচালক পুলিশের উপমহা পরিদর্শক মো. রেজাউল হায়দার জানান, নিহত যুবকের শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই ধারণা করা হচ্ছে, তিনি হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।

উল্লেখ্য,বিভিন্ন দাবিতে ২৮ অক্টোবর রাজধানীতে মহাসমা বেশ করার অনুমতি চায় বিএনপি। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) নয়া পল্টনের বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যাল য়ের সামনে শর্তসাপেক্ষে সমাবেশ করার অনুমতি প্রদান করে। রাজধানীতে শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অনুমতি নিয়েও নয়াপল্টনে মহাসমাবেশে আসা দলটির নেতাকর্মীরা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর উপর অতর্কিত হামলা চালায়।

বিএনপির উচ্ছৃঙ্খল নেতা-কর্মীরা দায়িত্বরত পুলিশ সদস্য দের উপর বৃষ্টির মতো ইট-পাটকেল ছুড়েছে,লাঠি দিয়ে পিটিয়েছে,ককটেল ও গুলতি মেরেছে। একজন পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করেছে।

শতাধিক পুলিশ সদস্য গুরুতর আহত অবস্থায় ঢাকা মেডি কেল কলেজ হাসপাতাল ও রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তারা দেয়াল টপকিয়ে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে প্রবেশ করে এবং সেখানেও তাণ্ডব চালায়। কাকরাইল পুলিশ বক্সে আগুন দেয়। ইন স্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইডিইবি) ভবনে রাখা গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে ও পুলিশের ব্যবহৃত যানবাহন ভাঙচুর করে। এছাড়া কয়েকটি সরকারি স্থাপনায় আগুন দেওয়া হয়।

এছাড়াও বিএনপির উচ্ছৃঙ্খল নেতা কর্মীরা পুলিশের উপর হামলা করেই ক্ষান্ত হয় নাই। তারা রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলি শ হাসপাতালের এ্যাম্বুলেন্সসহ মোট ২৬টি গাড়ি আগুন দিয়ে পুড়িয়েছে। পুলিশের ছোট-বড় স্থাপনায় আগুন দিয়েছে। গতকাল বিএনপির উচ্ছৃঙ্খল নেতা-কর্মীরা ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গায় প্রায় শতাধিক গাড়িতে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page