মোঃ তপু শেখ”গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি:
গোপালগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার উরফিইউনিয়নে গতকাল রাতে সিধ কেটে ঘরে ঢুকে প্রবাসীর স্ত্রীসারমি নকে এসিড নিক্ষেপ করেছে বলে ভুক্তভোগীরা অভি যোগ করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে সরেজমিনে গেলে দেখা যায়,সিধ কাটা আছে।কিন্তু সিধ কাটার কায়দাটা দেখে মনে হচ্ছে এসিড নিক্ষেপকারী ঘরের দরজাদিয়ে ডুকে ঘরের ভিতর দিয়ে সিধ কেটে বাহিরে বের হয়েছে
এলাকাবাসীর প্রশ্ন সিধ যদি ঘরের মধ্যে দিয়ে কাটা হয় তাহলে এসিড নিক্ষেপকারী কিভাবে ঘরে ঢুকলো। এদি কে ঘরের সকল জানালা-দরজা বন্ধ ছিল এটা কিভাবে সম্ভব। তাহলে কি এসিড নিক্ষেপকারী যাদু জানে।
এ ব্যপারে প্রশাসনের গভির তদন্ত প্রয়োজন গনমাধ্যম কর্মীদের ছায়া তদন্তে পাওয়া যায়,গত কিছুদিন পূর্বে উ রফি ইউনিয়নের পশ্চিম পাড়ায় ৮ বছরের শিশু সোহা না ধর্ষন চেষ্টা মামলায় প্রধান আসামী কালু মুন্সী গোপা লগঞ্জ কারাগারে আছে। ঐ ধর্ষন চেষ্টা মামলার বাদীশা হিন মুন্সী। এই এসিড নিক্ষেপ এর দোষ দেওয়া হচ্ছে শাহিন মুন্সীকে। অপরদিকে এসিড দগ্ধ সারমিন কালু মুন্সীর মেয়ে,
বাবার কারাগারে থাকার ব্যপারটি মেনে নিতে না পারায় এই ঘটনাটি ঘটিয়ে শাহিন মুন্সীর পরিবারকে ফাঁসানোর পায়তারা করছে বলে এলাকাবাসীর বক্তব্যে পাওয়া যায়। এলাকাবাসীর বক্তব্যে আরো জানা যায়, দুপক্ষের রেসারেসি এমন এক পর্যায়ে পৌছেছে একে অন্যকে ফাঁসানোর জন্য প্রয়োজনে মানুষ খুন করবে। তবে এলাকার এই গোন্ডগোলের মুল হোতা হিসাবে দায়ী করছেন ঐ এলাকার মহিলা মেম্বার সেফালি বেগমকে।
এ ব্যপারে অভিযুক্ত শাহিন মুন্সীকে পাওয়া না গেলেও তার স্ত্রী কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,আমার স্বামী আমার কাছে রাতে ঘুমিয়ে ছিল।হঠাৎ রাতে চিৎকারশু নে আমরা ঘর থেকে বের হই পরে সকাল বেলাশুনতে পাই আমার স্বামী ওদের ঘরে সিধ কেটে ডুকে এসিড নিক্ষেপ করেছে।
ওরা যা বলছে তা সম্পূর্ন মিথ্যা ও বানোয়াট ওরা আমা দেরকে ফাঁসানোর জন্য এই নাটক সাজিয়েছে। তিনি আরো বলেন, এই সারমিন বেগম আগেও তার স্বামীর সাথে গোন্ডগোল করে নিজের অঙ্গের বিভিন্ন অংশ পু ড়াইয়ে ফেলেছিল। এটা ওদের অভ্যাস ওরা এই ভাবে ই মানুষকে ফাঁসায়। আমি চাই এ ব্যপারটি গভির তদন্ত করে প্রকৃত দোষিদের আইনের আওতায় আনা হোক।
এ ব্যপারে একই এলাকার আব্দুস সামাদ মুন্সীর ছেলে সোহেব মুন্সী বলেন, ঘটনাটি সম্পূর্ন মিথ্যা ও বানোয়া ট।শাহিন মুন্সী কে ফাঁসানোর জন্যই নিজের এতো বড় ক্ষতি করে বাবার জেলে যাওয়ার প্রতিশোধ নিতেই এই নাটক সাজিয়েছে ওরা।আর এই সকল বিষয়টি পরিচা লোনা করছেন আমাদের এলাকার মহিলা মেম্বার আমা র চাচী সেফালী বেগম।সে যাদের নিয়ে এসব চক্রান্ত করে বেড়াচ্ছে তারা এই এলাকার দাগী আসামী। এদের দারা অনেক কিছুই সম্ভব। তবে এই এসিড নিক্ষেপের ব্যপারটি গভির তদন্ত করে প্রকৃত দোষিদের বের করে বিচারের আওতায় আনা হোক এটাই আমাদের দাবী।
সিধ কেটে ঘরে ঢুকে এসিড নিক্ষেপ করেছে বলে ভুক্ত ভোগীরা বলছে। অপরদিকে সিধ কাটার ব্যপারটাসন্দে ও জনক। দেখে মনে হচ্ছে সিধ ঘরের ভিতর থেকে কাঁ টা হয়েছে। এ ব্যপারে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষন করছি। মূল ঘটনাটা কি ঘটেছিল তা বের করে দোষিদের আই নের আওতায় আনা হোক।