গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার পৌরসভার ১২নং ও য়ার্ডের পাচুড়িয়া এলাকায় সাবেক কমিশনার হুমায়ূন কবির সিকদার নিজের ক্ষমতা বলে আশেপাশের কয়েকটিপরিবা রের যাতায়াতের রাস্তার মুখে লোহার গেট দিয়ে চলাচলের বাধাগ্রস্ত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এ ব্যপারে আলম হোসেন আলমগির নামক এক ভুক্তভো গী গোপালগঞ্জ সদর পৌরসভার মেয়র,গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসক,গোপালগঞ্জ পুলিশ সুপার ও সদর মডেল থানা বরাবর কয়েকটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। তার লিখিত অভিযোগে পাওয়া যায়, হুমায়ুন কবির সিকদার তা দেরদের কয়েকটি পরিবারকে স্বাধীনভাবে রাস্তা দিয়ে চলা ফেরা করতে বাধাগ্রস্ত করে এবং মাঝে মধ্যে রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় গালমন্দ করেন।অভিযোগে আরো উল্লেখ্য
যে রাস্তার মাঝখানে একটা লোহার গেট দিয়ে রেখেছে যেটা তার ইচ্ছামতো খোলে এবং বন্ধ করে। তিনি আরো বলেন গোপালগঞ্জ সদর পৌরসভার মেয়র শেখ রকিব হো সেন বার বার অভিযুক্তকে লোহার গেট ভেঙ্গে ফেলার নো টিশ প্রেরণ করেন। গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ব্যবস্থা গ্রহনের একটি লিখিত নোটিশও করেছেএব্য পারে তারপরও সে গেট না ছড়িয়ে এখনো বহাল তবিয়তে তার কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছেন।
এ ব্যপারে আরো এক ভুক্তভোগী বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত: আ ব্দুস সালামের স্ত্রী আসমা আক্তার বলেন,বহু আগে থেকে ই সে আমাদের উপর অত্যাচার করে আসছে।আমার স্বামী জীবিত থাকা অবস্থায় আমার স্বামীকেও সে মেরেছে আজ ও তার অত্যাচারে আমি রাস্তা দিয়ে হাঁটতে পারি না সে রাস্তার মুখে লোহারগেটকরে আমাদের চলাচলে বাঁধাদিচ্ছে
ওখানকার সকল ভুক্তভোগীরা বলেন,হুমায়ুন কবির সিকদা র তাদেরকে বলেছেন রাস্তা দিয়ে চলতে হলে টাকা দিয়েহাঁ টতে হবে নতুবা রাস্তা দিয়ে হাঁটতে পারবে না।এ ব্যপারে হু মায়ন কবির সিকদারের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার জায়গায় আমি গেট করেছি।আমার কাছ থেকে যারা জমি কিনেছে তাদের ব্যপারটা আমি দেখবো। অন্যরা কেন আমার জায়গা দিয়ে হাঁটবে। তারা তাদের কাছ থেকে জায়গা কিনেছে তাদেরকে বলুক রাস্তা করে দিতে।তারপর ও আমি নিরাপত্তার জন্য রাতে গেট বন্ধ করি এবং সকালে গেট খুলে দেই।