March 20, 2025, 6:01 am
শিরোনামঃ
তুলসী গ্যাবার্ডের খেলা শুরু : যেকোন সময় ইউনূস আউট মুক্তাগাছা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত ঈদে মহানগরীর নিরাপত্তায় ডিএমপি ১৪ নির্দেশনা ৩১ লক্ষাধিক টাকা মূল্যের ১০৫ কেজি গাঁজা ও প্রাইভেটকার সহ তিন মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে ডিবি সকলের সার্বিক সহযোগিতায় সংবাদটি দ্রুত পৌঁছে যায় সুদূর হবিগঞ্জে ভিক্টিমের পরিবারের নিকট ময়মনসিংহ অবৈধ নকল খাবার তৈরির মোমিন ফুড প্রোডাক্ট কারখানায় সিলগালা সহ জরিমানা রংপুরে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণ করে পালিয়ে যাবার সময় ধর্ষককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ ময়মনসিংহে আটক আরসার ৪ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা, ১০ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ ময়মনসিংহে দৈনিক গণমানুষের আওয়াজ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন শওকত হাওলাদারের সন্ত্রাসী পুত্রের বিরুদ্ধে বাকেরগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের একশন শুরু
নোটিশঃ
আপনার আশেপাশের ঘটে যাওয়া খবর এবং আপনার ব্যবসার বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য যোগাযোগ করুন মানবাধিকার খবরে।

চাঁদে অক্সিজেন তৈরির চেষ্টা প্রকৌশলীদের

Reporter Name

প্রথম বাংলা-চাঁদে গিয়ে অক্সিজেনের সংকটে পড়েন নভোচারী রা এই সংকট কাটিয়ে ওঠা যায় কীভাবে, সেই উদ্যোগ নিয়েছে ন একদল প্রকৌশলী।তাঁরা চাইছেন, সেখানে যে অক্সিজেন পাওয়া যায়, এ জন্য একটি যন্ত্রের নকশা তৈরি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সিয়েরা স্পেসের প্রকৌশলীরা। তাঁরা আশা করছেন, এই যন্ত্র ঠিকঠাক কাজ করলে খানিকটা ঝক্কিমুক্ত হবেন নভোচারীরা।

ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, সিয়েরা স্পেস একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠান চাঁদের মাটি থেকে অক্সিজেন পাওয়ার চেষ্টা করছে। সিয়েরা স্পেসের প্রোগ্রাম ম্যানেজার ব্র্যান্ট হোয়াইট বললেন, ‘পৃথিবীতে করা যায়, এমন সবকিছু আমরা পরীক্ষা করে সেরেছি। আমাদের পরের কাজটি হচ্ছে চাঁদে যাওয়া।’

সিয়েরা স্পেসের এই পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু হয়েছিল চলতি গ্রীষ্মে, যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ সংস্থা নাসার জনসন স্পেস সেন্টারে। কেবল এটি নয়, ভবিষ্যতে চাঁদে একটি ঘাঁটি গড়া হলে সেখানে থাকা নভোচারীদের চাহিদা মেটানোর লক্ষ্যে গবেষকেরা এই ধারার আরও অনেক প্রযুক্তি নিয়েই কাজ করছেন।

শুধু চাঁদে যাওয়া নভোচারীদের শ্বাস নেওয়ার জন্য অক্সিজেন নয়, সেখান থেকে মঙ্গল গ্রহসহ অন্যান্য দূরের গন্তব্যে নভোযান পাঠাতে চাইলে তাঁদের রকেটের জ্বালানি তৈরি করতে হবে। অক্সিজেন সে জন্যও লাগবে। এই লক্ষ্য নিয়েও কাজ করছেন প্রকৌশলীরা।

এদিকে চাঁদে বসবাসকারী নভোচারীদের ধাতুরও প্রয়োজন হতে পারে। এই ধাতু তাঁরা চন্দ্রপৃষ্ঠে ছড়িয়ে থাকা ধুলায় ধূসর মাটি-পাথরকণা থেকে আহরণ করতে পারবেন। তবে অনেক কিছুই নির্ভর করছে এই সম্পদগুলো কার্যকরভাবে আহরণের উপযোগী পারমাণবিক চুল্লিগুলো তৈরি করার ওপর। ব্র্যান্ট হোয়াইট বলেন, ‘এটা অভিযানের খরচ থেকে কোটি কোটি ডলার বাঁচাতে পারবে।’ বিষয়টি ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, এটা না করা গেলে পৃথিবী থেকে চাঁদে বাড়তি ধাতু ও বিপুল পরিমাণ অক্সিজেন নিয়ে যেতে হবে, সেটা হবে কষ্টসাধ্য ও ব্যয়বহুল।

চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি বা মহাকর্ষ বল মোটাদাগে পৃথিবীর প্রায় এক-ষষ্ঠাংশ। সে জন্য চাঁদে এই পরীক্ষা জরুরি। তবে সরেজমিনে চাঁদে কম মাধ্যাকর্ষণ শক্তির আওতায় উপগ্রহটির নিজস্ব ধুলামাটি-পাথরকণা দিয়ে তাদের যন্ত্রের কার্যকারিতা পরীক্ষা করতে সিয়েরা স্পেসের আরও কয়েক বছর লেগে যাবে। হয়তো ২০২৮ সালের আগে এটা সম্ভব হবে না কিংবা আরও দেরি হতে পারে।
সৌজন্যে, Ajker Patrika



Our Like Page
Developed by: BD IT HOST