নিজস্ব প্রতিবেদন দৈনিক মুক্তিযুদ্ধা ৭১ সংবাদ:
শরীয়তপুর জেলার জাজিরা উপজেলার প্রানিসম্পদ অধিদ প্তর, যুবকশ্রেনী ও মধ্যবিত্তদের কাছে বিপদের বিষফোরা হিসাবে পরিচিত একটি হাসপাতাল।অভিযোগ আছে প্রকল্পের ঘড় তোলার নামে, বিভিন্ন নামের টাকা আত্মসাত চেস্টার পাশাপাশি,ডাক্তারদের অপচিকিৎসা দিয়ে,বিপদে ফেলে ফিসের নামে টাকা আদায়ের এবং ঔসধ দিয়ে দাম রেখে দেওয়ার পাশাপাশি,গরু অসুস্থ বানিয়ে বিক্রি করতে বাধ্য করায়।
গত ৬ই আগস্ট প্রানিসম্পদ অধিদপ্তরের আওতায় ৪০ জন ক্ষুদ্র পরিসরের মুরগির ক্ষামারির জন্য সরকার হতে ঘড় বা মুরগির ফিডসেট তুলে দেওয়ার জন্য টাকা বরাদ্দ হলে,ক্ষামারিরা তা চেকের মাধ্যমে ব্যাংক হতে তুলতে যায় কিন্তু প্রানিসম্পদ অধিদপ্তরের প্রকল্পের এল,এফ,এ আকা শ ও ড্রাইভার কাইয়ুম প্রায় ১১জন হতে চেক গুলো সাইন করায়ে জমা দিলে ৭ জনের টাকা উঠিয়ে ফেলে বাকি ৪ জনের সাইনের অমিল হলে চেক আটকিয়ে দেন ব্যাংক কতৃপক্ষ।তখনি সাংবাদিকদের কাছে ক্ষামারিরা অভিযোগ করেন তাদের টাকা তাদেরকে বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছেনা।
বিষয়টি ব্যাংক ম্যানেজারকে অবহিত করলে তিনি প্রানিসম্পদ কর্মকর্তার সাথে কথা বলেন ও ঐ দুই স্টাফকে সকলের টাকা ফেরত দিতে বলেন, এবং যার যার চেক তার হাতে দিতে বলেন।এরপর সেখান থেকে বাইরে এসে প্রকল্পের ড্রাইভার সাংবাদিকদের সামনেই ক্ষামারিদের দেখে নেওয়ার হুমকি প্রদান করেন।সাংবাদিকরা তার পরিচয় জানতে চাইলে তাদের সাথেও দূর্ব্যাবহার করেন।
অপরদিকে রেহেনা বেগম (ছদ্ম নাম) বড়কান্দি ইউনিয়নের নদি ভাংগা পরিবার,তিনি বলেন ডাঃ সোহাগ তার কাছ থেকে প্রতিবারি ২হাজার টাকা করে ফিস নিয়ে ২বারে ৯ হাজার টাকার ঔসধ পেসক্রাইব করেন,তারপরো তার গাভি সুস্থ্য না হলে,তার কপাল খারাপ বলে আর চিকিৎসায় জাননি।সাগর মিয়া বড়কান্দি ইউনিয়নের বাসিন্দারো একি অভিযোগ।
আবার প্রানি সম্পদ কর্মকর্তা বা বড় ডাক্তার মেহিদি হাসা নের বিরুদ্ধে,গাভির পেটের ভিতরে হাত দিয়ে বাচ্চা দেখ তে গিয়ে,সেই গাভিকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিয়ে,অসুস্থ গাভিকে বিক্রি করার পরামর্শ দেওয়ার অভিযোগ করেছে ন,আকতার ঢালি মনিরুদ্দিন সরদার কান্দির একজন গাভি র মালিক।এসকল অভিযোগ নিয়ে উপজেলা প্রানিসম্পদ কর্মকর্তাকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন ঘরের টাকার বিষয়টি সম্পূর্ন ভুলবোঝাবুঝির একটি বিষয়,টাকা নিয়ে তারা ঘড় উত্তোলন করে দিতেন, যেভাবে নকশা দেওয়া হয়েছে।
এতো অল্পটাকায় যা ক্ষামারিদের পক্ষে করা সম্ভব না আবা র তাদের জনবল সংকটের কারনে ১৩টি ইউনিয়নের সব খানে সমভাবে সেবা দেওয়া সম্ভঃপর না।আর ফিশের হিসাবে তারা বলেন এটা আমরা রোগির সামর্থ্য অনুযায়ী নিয়ে থাকি।সরকার হতে কোন বাধা ধরা নিদৃস্ট ফির নিয়ম নেই।এমতাবস্থায় সাধারন ক্ষামারি ও জনগনের দাবি এ বিষয়গুলো