প্রথম বাংলা – রাশেদা তার নিজের ফেসবুক আইডিতে তিনি ঘটনার বর্ণনাও দিয়েছেন গতকাল লিখেন অকালে ঝরে যেত দুটি তাজা প্রাণ…..
….পুলিশে চাকরী করে আজ আমি ধন্য’ …খিলগাও রেলগেট এলাকায় ডিউটি করাকালীন সময়ে আনুমানিক ১২ ঘটিকার সময় কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে উত্তরবঙ্গ গামী ট্রেন ছেড়ে আসে ‘আমি খুব দ্রুত ট্রেন লাইন ক্লিয়ার করে দেই এবং ট্রেন আসার জন্য অপেক্ষা করতে থাকি….
ট্রেন চলে আসতেছে খুব কাছে ঠিক সেই সময় ১৯ বছর বয়সী একটি মেয়ে কাঁধে দশ মাস বয়সী একটি বাচ্চাকে নিয়ে আত্মহত্যা করার উদ্দেশ্যে ট্রেনের দিকে দ্রুত যাইতে থাকে! তৎক্ষণাৎ আমি মেয়েটির গতিবিধি বুঝতে পেরে মেয়েটির পেছনে দৌড়াইয়া যাই এবং সজোরে ধাক্কা দিয়ে লাইনের বাইরে।
সরিয়ে নেই:::::: কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই ট্রেনটি খিলগাঁও রেলগেট অতিক্রম করে চলে যায়”””””মেয়েটিকে আমার নিজ হেফাজতে নেই::: তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানতে পারি যে, তার দুটি সন্তান আছে, তার স্বামী নেশাগ্রস্ত…
নিয়মিত পারিবারিক কলহ লেগে থাকায় সে আত্মহত্যা করে মরে যেতে চায়”’পরবর্তীতে ট্রাফিক কন্ট্রোল কে বিষয়টি অবগত করে নিকটস্থ থানা কে মেয়েটিকে এবং তার আদরের ফুটফুটে বাচ্চাটি কে তুলে দিই।