February 13, 2025, 8:45 am
শিরোনামঃ
তালাকের পর যৌতুকসহ বিভিন্ন মামলা দিয়ে হয়রানি সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল ইসলাম গ্রেপ্তার উত্তরা প্রেসক্লাবের সভাপতি রাসেল খানের সন্ধান মিলছে না শাহজাদপুরের সাবেক এমপি চয়ন ইসলাম ও তার স্ত্রীকে কারাগারে চন্দ্রগঞ্জ থানার শ্রমিক লীগের সভাপতি বাড়ির লুটপাট”ভবন ধ্বংস করেছে সন্ত্রাসীরা আমিরাতে ডিপ্লোম্যাট কাপ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ বাংলাদেশ কনস‍্যুলেট জেনারেল দুবাই রানার আপ হয়েছে চরশাহী ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতির বাড়িতে আগুন ভবন সহ 70-80 লক্ষ টাকার সম্পদ ধ্বংস করেছে সন্ত্রাসীরা সমাজবিরোধীরা কোনো ব্যক্তিকে হুমকি দিলে কঠোর ব্যবস্থা : পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স পিরোজপুরে এলজিইডি”র ৩ প্রকৌশলীসহ পাঁচজন বরখাস্ত শাহজাদপুরে বোরো ধান রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা
নোটিশঃ
আপনার আশেপাশের ঘটে যাওয়া খবর এবং আপনার ব্যবসার বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য যোগাযোগ করুন মানবাধিকার খবরে।

বাকেরগঞ্জে এস আই মাহমুদ হাসানের ঘুষ বানিজ্যর বলি সাংবাদিক,উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা,

Reporter Name

বাকেরগঞ্জ প্রতিনিধিঃ

বাকেরগঞ্জ থানার রঙ্গশ্রী ইউনিয়নে দিনদিন আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি চরম অবনতিতে রুপ নিয়েছে।প্রতিদিনই কোথা য় ও না কোথায়ও চুরি ডাকাতি হামলা মামলার ঘটনায়অতি ষ্ঠ অত্র ইউনিয়নের।সচেতন মহলের অভিযোগ এখানে দায়িত্বে থাকা এস আই মাহমুদ হাসান আসার পর থেকেই এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।

এলাকার চোর ডাকাত ভূমিদস্যুদের সাথে আতআত করে বানিজ্য করার কারনেই এমন পরিস্থিতি হয়েছে বলেতাদের অভিমত। ওর এসব অপকর্মের প্রতিবাদ জানালে নানা হয় রানির ও হামলা মামলার ঘটনার শিকার হচ্ছে সাধারণ মানু ষ যে কারণে ইদানীং ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস করে না তেমনি একটা ঘটনার বিষয় প্রতিবাদ জানালে ওর রোষান লে পরে পরিকল্পিত মিথ্যা মামলার শিকার হয়েছেন।

সাংবাদিক জাহিদুল ইসলাম মনির,এ বিষয় তিনি বলেনবড়ি য়া শিকদার বাড়ির সুমি নামের এক কলেজ পড়ুয়ামেয়েকে একই বাড়ির কাওসার নামে এক বখাটে মারধর করে এই ঘটনায় সুমি বাদি হয়ে কাওছারের নামে লিখিত অভিযোগ করে। এতে পুলিশ বাড়িতে গিয়ে কাওছার নামের বখাটে ছেলেটিকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে আসার পথে মোটা অংকের লেনদেন করে ছেড়ে দেয়।এতে পূনরায় কাওছার বাড়িতে গিয়ে হুমকি দেয় এ বিষয়টা পরবর্তীতে মেয়েটি সাংবাদিক জাহিদুলকে জানালে সে বিস্তারিত তথ্য উদঘাট ন করে দায়িত্বরত এস আই মাহমুদ হাসানকে গ্রেফতারকৃত আসামি কাওছার কে থানায় না এনে মাঝ পথে ছেড়ে দেও য়ার কারন জানতে চায় এতে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে তার ব্যাক্তি গত ব্যপারে নাক গলাতে আসলে দেখে নেবার হুমকি দেয়

পরবর্তীতে বিদ্বেষমূলক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার মানষে সাংবাদিক জাহিদুল ইসলামের বাড়ির জমিজমা সংক্রান্ত বিষয় চাচাতো ভাই বোনদের সাথে একটা বিবাদ উস্কেদিয়ে মোটা অংকের চুক্তিতে জমি দখল করে বাউন্ডারি করতে। সহায়তা করে অথচ উক্ত জমি সংক্রান্ত বিষয় বিগত ডিসে ম্বর মাসে জাহিদুল ইসলামের বাবা আবদুর রব আকন থানা য় লিখিত অভিযোগ করেন যার রেজিস্ট্রার নং ১৫৩৯ তাং ১৮/১২/২০২২ইং যা অভিযোগ পরবর্তী তৎকালীন দায়িত্বর ত থানার অফিসার ইনচার্জ আলাউদ্দিন মিলন উভয়পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন।

সে বদলি জনিত বিদায়ের পরেই আবারও নতুন করেকাজ শুরু করলে ৯৯৯ তে কল দিয়ে পুলিশের সহযোগিতার কামনা করলে উক্ত এস আই মাহমুদ হাসান ৪/৫ ঘন্টা পরে ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছে,সংবাদাতা জহিদুল ইসলামের পরিবারের কাছে এসে উল্টো ৯৯৯ তে কল দেবার কারনে গালিগালাজ করে বলেন থানা থাকতে ৯৯৯ তে কেনো ক ল দিয়ে বিরক্ত করেন। এরপর ঘটনা বিস্তারিত জেনে বলে এ বিষয় আমাদের কিছু করনীয় নেই,তারা কাজ করে করু ক আপনার দরকার হলে কোর্টে যান।

অযথা কাজে বাঁধা দিলে আপনার বিরুদ্ধে মামলা হবে এ কথা বলে কাজ বন্ধ না করে মোটা অংকের ঘুষ বানিজ্য করে ওদের হয়ে কন্টাক্টে কাজ করে দেয়।এ বিষয় একাধি ক বার থানায় অভিযোগ করলেও অজ্ঞাত কারণে আমলে না নিয়ে বরংশ কাজ চালিয়ে যেতে সহায়তা করে। অবশে ষে বিষয় টি নিয়ে বিরোধিতা সৃষ্টি হলে। জাহিদুলের বাবা পুনরায় বিগত ২/২/২০২৩ তাং আদালতে উপস্থিত হয়ে ১ ৪৪/১৪৫ ধারায় অভিযোগ করেন। এতে বাধ্য হয়ে কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ পেয়ে। ক্ষিপ্ত হয়ে প্রতিপক্ষ মিথ্যা চাঁদা বাজি সহ নানাবিধ অভিযোগ করেন। যার সাথে বাস্তবতার কোনো মিল না থাকায় আদালত আগাম জামিন দেন।

পুনরায় তারা নানান সরযন্ত করে নিজেদের স্থাপনা নিজে রা ভাংচুর করে সাজানো মামলা করেন একই সাথে জামি নের বিরোধিতা করে আবেদন করে। কিন্তু তাও আদালত জামিন বহাল রেখে স্থায়ী জামিন মঞ্জুর করেন। অথচ পরি কল্পিত সাজানো ঘটনা জেনেও এস আই মাহমুদ হাসান প্রতিপক্ষের সাথে মোটা অংকের লেনদেন চুক্তির বিনিময়ে সাংবাদিক জাহিদুল ইসলামের নামে মিথ্যা মামলার চার্জশী ট দাখিল করছে। শুধু তাই নয় পুনরায় মিথ্যা অভিযোগ ক রে আদালতে জামিনের বিরোধিতা করে মাললা করলে সে মামলার তথ্য গোপন করে খোদ দায়িত্বরত ওসিকে না জা নিয়ে কোর্টে রিপোর্ট পাঠিয়ে সাংবাদিক জাহিদুল কে হয়রা নির মধ্যে ফেলে দেন।

এ বিষয় স্থানীয় সাংবাদিক মহলে জানাজানি হলে তারা বি স্ময় প্রকাশ করে বলেন সরকার যখন সাংবাদিকদের জান মাল নিরাপত্তা রক্ষার জন্য সব রকমের চেষ্টা চালাচ্ছেন,সে মূহুর্তে একজন পেশাদার সিনিয়র সাংবাদিককের বিপক্ষে পুলিশ সদস্যর বিরূপ আচারন সত্যিই দুঃখ জনক,তারা এ মন প্রচেষ্টার তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানোর পাশাপাশি, অনতিবিলম্বে সাংবাদিক জাহিদুল ইসলাম মনির বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মিথ্যা মামলা তুলে নিতে প্রশাসনের উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছেন।



Our Like Page
Developed by: BD IT HOST