প্রথম বাংলা – ময়মনসিংহ সদর সাবরেজিস্টার অফিসে মানুষের ভোগান্তির শেষ নেই।
সাধারণত মানুষ নিজের জমিটুক রেজিষ্ট্রি তা নিয়েও ঘুরতে হচ্ছে দিনের পর দিন।এই নিয়ে সাধারণ মানুষ যেন দিশেহারা। কিছু সংখ্যক দলিল লেখক সিন্ডিকেট করে প্রতিনিয়ত তাদের দলিল করে নিচ্ছে। দলিল লেখকরা তাদের ইচ্ছে মত কলকবজা নাড়ছে।দলিল লেখক সভাপতি সাজাহান মিয়া প্রতিদিন ৫/৬ টা দলিল করে। সাবরেজিস্টার অফিসের ২ টা দরজা। একটি দরজা ব্যবহার করে খুব সহজেই সাবরেজিস্টার এর টেবিলের কাছে যাওয়া যায়। এই দরজায় তাদের নিজেদের লোক দাড়িয়ে থাকে।
তাদের লোক ছাড়া অন্য কেউ আসলে ঐ সব লোকজন এর সাথে খারাপ ব্যবহার করে। ঢুকতে চাইলে বিভিন্ন কৌশলে টাকা দাবি করে। আর অন্য দরজা দিয়ে যদিও সাধারণ মানুষ ঢুকে তবে তাদের সাথে খুব খারাপ আচরণ করা হয়।এমনকি মাঝে মধ্যে ধাক্কা দিয়ে বের করে দেয়।সাবরেজিস্টার এর সহকারী বাবুল সে তো টাকা ছাড়া কোন কিছু বুঝতে চায় না।
তাকে টাকা দিলে কৌশলে সে সাবরেজিস্টারকে দিয়ে দলিল করিয়ে ফেলে।সে অফিসে এমন এক ভাব নিয়ে থাকে সে ই যেন অফিসের সব তার কথায় হয় কিছু সংখ্যক দলিল লেখক তাকে হাতে রেখে প্রতিদিন ৩/৪ টি দলিল করিয়ে নিচ্ছে ।এসব দলিলে নিচ্ছে মোটা অংকের টাকা