নিজস্ব প্রতিবেদক –মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসি না ও সম্মানিত দেশবাসী,আমি বদর আজিজুদ্দিন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন কর্মী,জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের সৈনিক,মমতাময়ী জননী,জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে প্রতি আস্থাভাজন। প্রিয় বন্ধুরা, আজ আপনাদের সামনে বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে রাজনীতি নিয়ে আলোচনা করছি,শুনে আপনাদের অনুভূতিতে স্থান পাবে আশা করি,তবে কিছু কিছু পা চাটা কুত্তা রাজনীতিকে পুঁজি করে আধিপত্য বিস্তা রের জন্য রাজনীতি করে তারা আমার এই কথা মূল্যায়ন করবে না।
সে সমস্ত মানুষ নতুন নৈতিকতা বাহক হিসেবে গণ্য করে,নির্বিক সমাজ সেবার জন্য এবং দেশের মানুষে র কল্যাণ করার চিন্তাভাবনা করে রাজনীতি করে থাকে ন,তারা তিন শ্রেণীর মানুষের শত্রু হয়,১/ সন্ত্রা স বাদি জঙ্গিবাদী ও অপকর্মচারীদের,২/ রাজনীতির নেতার নাম ব্যবহার করে চাঁদাবাজি টেন্ডারবাজি ও ফুটপাত দখল করে অথবা ঘাট টার্মিনাল ইত্যাদি থেকে টাকা আদায় করে,৩/ যাদের যোগ্যতা নেই অর্থাৎ ষড়যন্ত্র করী,তো ভালো কিছু করলে ওই কাজে বাধা সৃষ্টি করে ভালো কাজের বিরোধিতা করে মিডিয়া ও নীতি-নির্ধার কদের কাছে সমালো চনা করে ভালো কাজ গুলো নিজে র নামের প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে কর্মট ও আদর্শবান নেতাকে ছোট করার চেষ্টা করে।
এই তিন শ্রেণীর মানুষদেরকে আমি রাজনৈতিক নেতা হিসেবে অথর্ব ও রাজনৈতিক সন্ত্রাসী মনে করি মনে করি। আমি দীর্ঘ ৪০ বছর যাবত রাজনীতি করে আমার অভিজ্ঞতা থেকে এই বাস্তব সত্য আপ নাদের সামনে অথবা আপনাদের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করছি।আশা করি সবাই আমার সাথে একমত পোষণ কর বেন ক্ষম তা ও ক্ষমতার লোভ বড় নির্মম,উদাহরণ সূত্রে প্রয়াত জাতীয় নেতা জনাব আব্দুল জলিল ভাই দেশ ও জাতি র কল্যাণে অনেক অবদান রেখেছিল,
২০০১-২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি জামাত জোট সরকা রের নিপীড়ন অত্যাচার নির্যাতনের প্রতিবাদে ১৪ দলীয় মোর্চা গঠন করে বাংলাদেশের আপামর জন গণকে এক কাতারে আনার চেষ্টা করেছিল। আমার প্রিয় শ্রদ্ধাভা জন নেতা জনাব আব্দুল জলিল ভাই য়ের,কিছু পাছাটা কুত্তা,আওয়ামীলীগের নামধারী কিছু ষড়যন্ত্রকারী ও নেত্রীর ও মিডিয়ার আনুগত্য তলাবের জন্য জলিল ভাইকে ব্যঙ্গ করে,ছোট করার চেষ্টা করত এবং বিরোধিতা করতে। আমি ২১ আগ স্ট ২০০৪ সালের বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলার প্রত্য ক্ষ সাক্ষী ও মামলার বাদী।
২০০৪/ ২১ আগস্ট সালে প্রিয় নেত্রী মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা করে,বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার পরিকল্পনায়,খুনি খালেদা নিজামী তারেক বাবর গং দের সুনির্দিষ্ট অভি যোগে অভিযুক্ত করে মামলা দায়ের করেছিলা ম,এই জন্য বিএনপি জামাত রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা থেকে বিতা ড়িত,প্রিয় নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃ ত্বা ধীন আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। কিন্তু দুঃখ ভরা কন্ঠে মন নিয়ে,
আমি আপনাদের সামনে বাস্তব সত্য তুলে ধরছি আমি শুধু নিপীড়ন নির্যাতন অত্যাচার হত্যার হুমকি ছাড়া আর কিছু পায়নি। আমাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় বোর্ড গঠন করে,বিদেশের রেফার করে সার্টিফিকেট দিয়েছে,অর্থ ভাবে উন্নত চিকিৎসা নিতে পারিনি, সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন আমার পক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন করবেন যাতে উনি আমার উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দে,
এবং জীবনের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে দেন,আমার এই লেখাগুলো আপনাদের পছন্দ হলে লাইক কমে ন্ট ও শেয়ার করে দেশের সবাইকে একটু সরিয়ে দিবেন এটাই আমার অনুরোধ। আসসালামু আলাই কুম,জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধ,বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।