দাকোপ উপজেলার সাহেবের আবাদ গ্রামের রনোজিত সরদারের ছোট পুত্র মিতুনজয় সরদার পোদ্দার গন্জ ঘাট সংলগ্ন স্থানীয় বাসিন্দা চায়ের দোকানদার অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত।
জানা যায়,মিতুনজয় সরদার দাকোপ উপজেলার ২ নং দাকোপ ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের সাহেবের আবাদ গ্রামের শ্যামল হালদারের বিবাহিত মেয়ে এক কন্যার জননী নিপাকে মোবাইলের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত ব্যারক্ত করে যাচ্ছে।
এ ব্যাপারে নিপার মা সাংবাদিকে জানান, স্থানীয় জন প্রতিনিধি ও গ্রামের গন্যমান্য ব্যাক্তিরা মৌখিক ভাবে মিতুনজয়কে নিষেধ করে।কিন্তু বার বার নিষেধ করা শর্তেও, সে কারো নিষেধ শুনেছে না।
তিনি আরো জানান, তার মেয়ে জামাই ভারতে থাকেন। মৃতুনজয়ের সাথে ভিডিও কলের মাধ্যমে কথা বলে। তাছাড়া বাংলাদেশে থাকা কালিন পূর্বেই থেকেই তার মেয়েকে উত্ত্যক্ত করে আসছে, এ মৃতুনজয়।
সংসারে অশান্তি হচ্ছে। আমার মেয়ে জামাইয়ের ভিতর কোন মিল মহব্বত নাই।
গত রাতে সে কাউকে কিছু না বলে, বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। এখন আমার জামাই ও নাতনি পথে পথে ঘুরছে।আমার মেয়ে নিপাকে পাওয়া যাচ্ছে না।
এ ব্যাপারে গত ইং ২৮ আগষ্ট রোজ শনিবার মিতুনজয়কে সাংবাদিকরা, তার নামে যে অভিযোগ উঠেছে সে ব্যাপারে জিজ্ঞেসা করলে তিনি বলেন, আমি আগে নিপার সাথে কথা বলতাম, এখন থেকে আর বলবো না।
এখন নিপার পরিবার থেকে আত্নীয় স্বজনদের অভিযোগ নিপাকে মিতুনজয় কোথাও রেখেছেন।
নিপার স্বামীর কাছে ভিডিও কলে এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার স্ত্রী আমাকে বলে, সে বাংলাদেশে চলে যাবে।
তিনি আরো জানান, গত ইং ২৯ আগষ্ট সোমবার সকালে আমি কাজে বেরিয়ে যায়,বিকালে বাড়ি ফিরে এসে দেখি নিপা বাসায় নাই।
এখন আমি আমার মেয়েকে নিয়ে বড় বিপদে আছি।
নিপার স্বামী পরিষ্কার বলেছেন,যে মিতুনজয়ের কথায়, মিথ্যা প্রবণতায়, আমার স্ত্রী বাড়ির বাহির হয়েছে।
তিনি আরো বলেন,আগে দু বার এ মিতুনজয় আমার স্ত্রীকে ঘরের বাহির করেন।
নিপার স্বামীর বক্তব্য শুনে,মৃতুনজয়ের কাছে সাংবাদিকরা গেলে কিছুই বলতে চাইনি। সে আরো উল্টো পাল্টা বলতে থাকে।
মিতুনজয় সম্পর্কে চুনকুড়ি পোদ্দার গন্জ ঘাট বাজারে খবর নিয়ে জানা যায়, মিতুনজয় অসামাজিক কার্যকলাপে জড়িত ও খারাপ আচরণ করেন,লোকজনের সাথে।
বাজারের এক দোকানদার তিনি জানান,সে নিপা ছাড়া আরো অনেক এমন ধারনের মহিলাদের সাথে অনৈতিক কর্মকান্ডে মোবাইলের মাধ্যমে জড়িত।
তাই দাকোপ উপজেলা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে নিপার বাবা মা বিচারের দাবি জানিয়েছন।