প্রথম বাংলা – মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেছেন, মিনিকেট নামে কোনো চাল বিক্রি করা যাবে না। মিলে চাল বস্তাজাত করার সময় তাতে জাতের নাম লিখে দিতে হবে। কেউ যদি এর ব্যত্যয় ঘটায়, সেক্ষেত্রে আমরা তার বিরুদ্ধে লিগ্যাল অ্যাকশনে যাব। বুধবার (৫ই অক্টোবর) সকালে গাজীপুরে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) পরিদর্শনে গিয়ে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব আরও বলেন, ‘কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ ১৫-২০দিন আগে একটি সার্কুলার দিয়েছে। বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবিত ধানের বিভিন্ন জাত প্রুফ হওয়ার পর সার্টিফাইড হবে। গবেষকদের উদ্ভাবিত জাতগুলো যদি বিভিন্ন বিভাগের সঙ্গে সুন্দরভাবে কো-অর্ডিনেশনের মাধ্যমে দ্রুত কৃষকদের পৌঁছে দিতে পারি, তাহলে আমাদের ফলন আগামী ৫/৬ বছরের মধ্যে ডাবলের কাছাকাছি চলে যাবে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এনএম জিয়াউল আলম, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মকবুল হোসেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাহিদ রশীদ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অবসরপ্রাপ্ত সচিব কামরুন্নাহার, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. সাইয়েদুল ইসলাম, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান।