December 8, 2024, 3:04 pm
শিরোনামঃ
ছাত্রদলের সভায় দাওয়াত পায়নি শিবির-বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পরিবহন শ্রমিকদের ব্যাপক সংঘর্ষ, বাস চলাচল বন্ধ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের প্রকাশ্যে বিরোধীতাকারী স্বৈরাচার সরকারের দোসর দেশীয় অস্ত্রসহ সংঘবদ্ধ ডাকাত দলের চারসদস্যকে গ্রেফতার করেছে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ কারাগার থেকে পালানো ৭৭০ আসামি এখনও ধরা পড়েনি: কারা মহাপরিদর্শক জয়পুরহাটে টাকা দিয়েও সার পাচ্ছেন না কৃষক ত্রিপুরায় সহকারী হাইকমিশনে হামলা-ভাঙচুর, ছিঁড়ে ফেলা হলো বাংলাদেশি পতাকা গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রকৌশলীদের সমন্বয়ে গঠিত অনিয়ম ও দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেট বহাল তবিয়তে আন্দোলনে আহতদের দেখতে জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতালে ডিএমপি কমিশনার সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা ছাপিয়ে দুর্বল ব্যাংকে দেয়া হয়েছে: গভর্নর
নোটিশঃ
আপনার আশেপাশের ঘটে যাওয়া খবর এবং আপনার ব্যবসার বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য যোগাযোগ করুন মানবাধিকার খবরে।

ময়মনসিংহ ফুলবাড়িয়া সাবরেজিস্টার অফিস দলিল লিখক সমিতির সভাপতির কাছে জিম্মি

Reporter Name

স্টাফ রিপোর্টার – ময়মনসিংহ জেলার ফুলবাড়িয়া সাবরেজিস্টার অফিসে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।

জানা যায় দলিল লিখক সমিতির সভাপতি মীর্জা কামরুজ্জামান দুলাল ও সাধারণ সম্পাদক এবং দলিল লিখক সমিতির কতিপয় নেতার সরাপন্ন না হয়ে এবং টাকা না দিয়ে কোন দলিল লিখক সাবরেজিস্টার এর খাসকামরায় দলিল নিতে পারে না।তার প্রভাবের কারনে সাবরেজিস্টার ও অফিস এর কর্মচারী সাধারণ দলিল লিখক জিম্মি হয়ে পড়েছে।

জানা যায় মীর্জা কামরুজ্জামান দুলাল দলিল লিখক সমিতির নামে প্রতিদিন লাখ, লাখ টাকা ঘুষ আদায় করছে।দিনশেষে ঘুষের এ টাকা সমিতির অন্যান্য সদস্যদের কিছু দিয়ে বাকি টাকা তিনি নেয়।
ফুলবাড়িয়া সাবরেজিস্টার অফিসে জমির দলিল সম্পন্ন করতে সরকার নিধারিত ফ্রী এর চাইতে কয়েকগুণ টাকা বেশি গুনতে হয় জমির ক্রেতা ও বিক্রেতাদের।

গত সেপ্টেম্বর মাসে প্রথম সপ্তাহে ফুলবাড়িয়া পৌর এলাকার আবুল কালাম ও দেওখোলা ইউনিয়নের হাসমত আলী জমির দলিল সম্পন্ন করতে সরকারি ফ্রী এর চাইতে কয়েক গুণ টাকা বাড়তি ঘুষ দিতে বাধ্য হয়েছে। ঘুষ না দিলে বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে হয়রানি করা হয়।এ ব্যাপারে দলিল লিখক সমিতির সভাপতি মীর্জা কামরুজ্জামান দুলাল এর সাথে মোবাইল ফোনে কথা হলে তিনি বলেন

এ ব্যাপারে দলিল লিখক সমিতির সভাপতি মীর্জা কামরুজ্জামান দুলাল এর সাথে মোবাইল ফোন কথা হলে তিনি বলেন আমি অফিসে কম যাই। টাকা নেওয়ায় অভিযোগ অস্বীকার করেন।
সাবরেজিস্টার অফিস এর একটি সুত্র জানায় সভাপতি অফিসে সকালে না আসলে বিকালে আসে। কিছু সময় থেকে চলে যায়। মাঝে মধ্যে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত অফিসে থাকে।



Our Like Page