সুলতানা রাজিয়া সান্ধ্য কবিঃ
মুক্তিযুদ্ধ ৭১ সংবাদ পত্রিকা:সিনিয়র রিপোর্টার।
কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার রমনা মডেল ইউনিয়ন পরিষদের জনবান্ধব চেয়ারম্যান গোলাম আশেক আঁকা যার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ইউনিয়নে উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। নদী ভাঙ্গন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেখানে প্রতিনিয়ত মানুষকে করছে বিপর্যস্ত সেই ইউনিয়নের নাম রমনা মডেল ইউনিয়ন পরিষদ,
শত প্রতিকূলতা বাজেট স্বল্পতা সবকিছুর মধ্যেও সীমিত অর্থ দিয়ে এল জি এস পি,এডিবি সহ বিভিন্ন প্রকল্প তিনি স্বচ্ছতার সাথে বাস্তবায়ন করছে। ইতো মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড রমনা ইউনিয়ন,শাখা অফিসের নির্মাণকাজ জোড়গাছ নতুন বাজারে উদ্বোধন করা হয়েছে।
১নং ওয়ার্ডের ব্যাপারীপাড়ার প্রায় ৫শ ফিট হেড়িং রাস্তার কাজ উদ্বোধন করা হয়েছে।৩নং ওয়ার্ডের রফিকুল মেম্বার এর বাড়ি সংলগ্ন প্রায় ৪শ ফিট রাস্তার সি সি ঢালাই এর মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়েছে।
চেয়ারম্যান তার নিজ অর্থায়নে বন্যা দুর্গত মানুষের জন্য বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাজাহানের বাড়ি থেকে আয়নাল এর বাড়ি পর্যন্ত বাসের সাকো নির্মান করে দিয়েছেন। চেয়ারম্যান তার নিজ অর্থায়নে অনুরূপ ভাবে কাশিম চেয়ারম্যান এর বাড়ির পাশে বাসের সাকো নির্মান করে দিয়েছেন।
রমনা মডেল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে গোলাম আশেক আঁকা দায়িত্ব নেয়ার পর হতেই স্থানীয় বিরোধ মীমাংসায় সালিশ বৈঠকের কার্যক্রম জোরদার করেন। ইউনিয়ন পরিষদের সকল সেবা কার্যক্রম সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে তিনি নিরলসভাবে কাজ শুরু করেন।
একটি অত্যাধুনিক ডিজিটাল সেবা সম্বলিত বাল্যবি বাহ মুক্ত ইউনিয়ন গঠনে তিনি নিবেদিত ভূমিকা পালন করে আসছেন। প্রতিবছর বন্যার কারণে ইউনিয়নের বিভিন্ন রাস্তাগুলো চলাচলের অনুপ যোগী হয়ে পড়েছে। সকল উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্ত বায়নের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে সরকারি অর্থ বরাদ্দ বিশেষ প্রয়োজন বলে মনে করছে।
ইউনিয়নের সাধারন জনগন বিভিন্ন বিষয় নিয়ে রমনা মডেল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম আশেক আঁকা এ প্রতিবেদককে জানান, ইউনিয়নের অসংখ্য রাস্তা চলাচল অনুপযোগী হয়ে পড়েছে এটি সংস্কার জরুরী।
প্রতিবছর বন্যার কারণে রমনা ইউনিয়ন বাসী মারাত্মকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। ইউনিয়নে সীমিত বাজেটে উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন করা খুবই কষ্টকর। তারপরও আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি জনগণকে তাদের কাঙ্ক্ষিত সেবা দিতে আমরা প্রস্তুত আছি।