নিজস্ব প্রতিনিধিঃরাজশাহী জেলার পবা উপজে লার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ প্র নোদনার কৃষকের টাকা আত্মসাৎ ও দূর্নীতির অভিযোগ করেছেন অসহায় ও দরিদ্র কৃষকেরা।২০২১-২২ অর্থবছরে খরিপ/ ২০২১-২২ মৌসুমে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ ও ২০২২-২৩ অর্থ বছরে গ্রী ষ্মকালীন পেঁয়াজ প্রনোদনার উপকরণ (পলি থিন,বালাই নাশক ও লাইলন সুতলি) দূর্নীতি করেছেন মোঃ শফিকুল ইসলাম উপজেলা
কৃষি অফিসার,পবা,রাজশাহী।
গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের প্রনোদনার প্রকল্পের উপ করণ বিনামূল্যে প্রথম পর্যায়ে ২৭০ দ্বিতীয় পর্যা য়ে ২৫০ সর্বমোট ৫২০ জন কৃষকের মাঝে বিতর ণ করা হয় চারা উৎপাদন কৃষক প্রতি ৫২৪৯ টা কা এর মধ্যে বিকাশের মাধ্যমে ২৮০০ টাকা প্রতি কৃষকের একাউন্টে প্রদান করার কথা থাকলেও এর মধ্যে কিছু লোক এখনও বিকাশে টাকা পায় নাই।
অনুসন্ধানী তথ্যে কৃষকের সাক্ষাৎকারে তারা জা নান বাকি ২৪৪৯ টাকার মধ্যে পলিথিন বাবদ ২১ ০০ টাকা বালাইনাশক বাবদ ১০০টাকা লায়লন সুতলি বাবদ দেড়শ টাকা অন্যান্য খরচ বাবদ ১৪ ৪ টাকা ভাউচার প্রদান করেন।পলিথিন সরজমি নে দেখা যায়,কৃষকরা পেয়েছেন ৫০০ টাকার পলিথিন,বালাই নাশক ৮০ টাকা,সুতলি ১৫ টাকা করে তিনটি প্লাস্টিকের দড়ি দেয়া হয় ৪৫ টাকা, প্রতি কৃষকের প্রনোদনার টাকা আত্মসাৎ করেন ১৮৬৯ টাকা,৫২০ জন কৃষকের সর্বমোট ১৮৬৯× ৫২০= ৯,৭১,৮৮০/- ( নয় লক্ষ একাত্তর হাজার আটশত আশি) টাকা। উপজেলা কৃষি অফিসার মোঃ শফিকুল ইসলাম আত্মসাৎ করেন। এই বিষয়ে কৃষকরা জানান
যেখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে দারিদ্র্য ও অসহায় কৃষকের প্রণোদনার ব্যবস্থা করেছেন মাননীয় প্রধানমন্রী সেই প্রণোদ নার বরাদ্দ অর্থ আত্মসাৎ করেন পবা উপজেল অফিসার মোঃ শফিকুল ইসলাম। কৃষিদের প্রণো দনার সঠিক ভাবে বন্টন না করে টাকা আত্মসাৎ করেছেন তিনি।
অসহায় ও দরিদ্র কৃষকের অর্থ আত্মসাৎ কারী এদের তদন্ত গ্রহণের করে সঠিক ব্যবস্থ গ্রহনের জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার ( উই এন ও) বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন ভূক্ত ভূগি কৃষকগন ।