November 17, 2025, 1:41 pm
শিরোনামঃ
শেখ হাসিনার বিচার: গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে জাতিসংঘে অভিযোগ ফেইসবুকে পোস্ট দেখে অসহায়ের বাড়িতে খাদ্য সহায়তা পাঠালেন নেত্রকোনা জেলা প্রশাসক নরসিংদীর ‌শিবপুর সার্কেল অফিস পরিদর্শন করলেন পুলিশ সুপার মোঃ মেনহাজুল আলম যমুনা অয়েলে অভিনব পদ্ধতিতে ডিজিএম হেলাল উদ্দিনের নেতৃত্বে জালানি তেল চুরি তরুণ সমাজে ভয়াবহ সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে মাদক : বাণিজ্য উপদেষ্টা কৃষকরা দেশের খাদ্য নিরাপত্তার ফ্রন্টলাইনের যোদ্ধা : খাদ্য উপদেষ্টা শ্যালিকাকে গণধর্ষণের পর হত্যা, দুলাভাইসহ ৪ জনের আমৃত্যু কারাদণ্ড উপজেলা ভূমি অফিসে নিরাপত্তা ও স্বচ্ছতার কারণেই বড় গেইট বন্ধ সুশাসন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিন্তে তথ্য অধিকার আইনের যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে- সচিব, সমন্বয় ও সংস্কার, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের”ফাঁসলেন ১০ কাস্টমস কর্মকর্তা ও ৫ ব্যবসায়ী
নোটিশঃ
আপনার আশেপাশের ঘটে যাওয়া খবর এবং আপনার ব্যবসার বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য যোগাযোগ করুন মানবাধিকার খবরে।

লক্ষীপুরে গ্রাম পুলিশের চাকরি নিয়ে প্রতারণার অভিযোগ জহিরে ন্যায় বিচারের দাবি 

Reporter Name

নিউজ ডেক্স। লক্ষীপুর সদর উপজেলার ১৯ নং তেওয়ারী গঞ্জ ইউনিয়নের গ্রাম পুলিশ পদে কার চাকরি কে করে। এমন প্রশ্ন এলাকাবাসীর।

এলাকাবাসীর কাছ থেকে জানা যায়, ওই ইউনিয়নের গ্রাম পুলিশ নিয়োগ কালে ২০১৩ সালে ৯ ই সেপ্টেম্বর ১ নং ওয়ার্ড এর গ্রাম পুলিশ পদে নিয়োগ বোর্ড যোগ্য বিবেচিত হওয়ায় নিয়োগ বোর্ড সুপারিশ করে ধর্ম পুর গ্রামের নুর নবীর পুত্র মোহাম্মদ জহির কে।

এ ব্যাপার এ নিয়োগ বোর্ডের সভাপতি তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আমির আবদুল্লাহ মোহাম্মদ মনজুরুল করিম, উক্ত তারিখে স্বাক্ষরিত নির্দেশে ও প্রদান করেন।

পরবর্তী ওই ইউনিয়ন এর চেয়ারম্যান মোখলেসুর রহমান হারুন, উক্ত নিয়োগ বোর্ডের সুপারিশ ও কাগজ পত্র পরিবর্তন করে তার পছন্দের প্রার্থী।
ধর্ম পুর গ্রামের আবদুল মান্নান এর পুত্র মোহাম্মদ সাইফুল কে অনৈতিক সুযোগ সুবিধা নিয়ে ২০১৪ সালে সাইফুলকে নিয়োগ দেওয়া হয় বর্তমান এ সাইফুল ইসলাম উক্ত পদে বহাল আছে।

নিয়োগ বোর্ড ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার লিখিত নির্দেশ অমান্য করে, কি করে একজন চেয়ারম্যান যোগ্য ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে নিজের ইচ্ছেমতো লোককে গ্রাম পুলিশ পদে চাকরী দেয়
বিষয়টি তদন্ত করে দেখার দাবি জানিয়েছেন এলাকার সচেতন মহল।

এ ব্যাপার এ ভোক্তভুগী জহির বলেন ২০১৩ সালে আমি নিয়োগ পাই, এবং দশমাস চাকরি করি। কিন্তু ২০১৪ সালে হারুন চেয়ারম্যান ও আমার ওয়ার্ডের মেম্বার টাকার বিনিময়ে আমার চাকরি নিয়োগ পত্র গোপন রেখে সাইফুল কে চাকরী দেয়। এ নিয়োগ এর বিরুদ্ধে আমি আদালতে মামলা করি। মামলার সুত্র সি আর মামলা নং ১১৫৬/২৪ইং প্রসেস নং ২৪৯৫ তাং ১৬/৭/২০২৪ইং।

আমি বর্তমান প্রশাসন ও আদালতের কাছে ন্যায় বিচার এর দাবি জানাই।



Our Like Page
Developed by: BD IT HOST