স্টাফ রিপোর্টার”লক্ষ্মীপুর।
লক্ষীপুর সদর উপজেলা ১৭ নং ভবানীগন্জ ইউনিয়ন এর বাসিন্দা মনিরুজ্জামান মিয়ার বেড়ীর হায়দার গন্জ বাজার কমিটির সেক্রেটারি। হওয়ার পর থেকে বেপ রোয়া হয়ে উঠে। তার জুলুম ও অত্যাচার থেকে কেউ রেহায় পায়না। বিভিন্ন ভাবে মানুষের সাথে প্রতারনা করে যাচ্ছে।বাজার কমিটির সেক্রেটারি হওয়ার পর থেকে সরকারি বহু সম্পত্তি দখল করে ১১ টি দোকান ঘর বিল্ডিং উত্তোলন করিয়া তিনটি দোকানও বিটি সহ ৩২,০০,০০০ টাকা বিক্রি করিয়া উক্ত টাকাগুলি আত্মসাৎ করিয়াছে।
বাদবাকি দোকানগুলো থেকে এক লক্ষ টাকা করিয়া অগ্রিম নিয়া এবং প্রতিটি দোকান ঘর থেকে মাসে ৫০ ০০, হাজার টাকা করে ভাড়া আদায় করে। মমিন উল্লা একজন সহজ সরল ও খেটে খাওয়া মানুষ,নিজের পরিবারের বরন পোষণ জোগাতে যাকে জীবন যুদ্ধে খেতে খামারে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতে হয়।
কিন্তু একটি কুচক্রী মহল ও সন্ত্রাসী গডফাদারদের রো ষানলে পড়ে প্রতি নিয়ত হামলা ও মামলার স্বীকার হয় মমিন উল্লা ও তার পরিবার।
দৈনিক মুক্তিযুদ্ধ ৭১ সংবাদ কে মুমিন উল্লা জানায় চরমনসা গ্রামের ১/মনিরুজ্জামান,ঘটনার দিন তারিখ সময় ২০/১/২০২৪ ইং রোজ শনিবার সকাল ১০. ঘটিকার সময়,
ঘটনার স্হল লক্ষ্মীপুর জেলার সদর থানা দিন চরমনসা সাকিনের মিয়ার বেড়ী হায়দারগঞ্জ বাজারস্থ মমিন উল্লার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সামনে ঘটনা ঘটে, ঘটনস্থল ত্যাগ করার পূর্বে হুমকি ধমকি ও প্রান নাশের ভয় দেখিয়ে গেছে।মমিন উল্লা বলেন প্রতিপক্ষ চেয়ারম্যান এর কাছের লোক হওয়ায় বাজার সমিতির নির্বাচন না দিয়া একতরফা হিসেবে প্রতিপক্ষ নিজেকে সেক্রেটারি হিসেবে প্রভাব খাটাইয়া নামে বি নামে সরকারি বহু সম্পত্তি আত্মসাৎ করিয়া রাখিয়াছেন।
প্রতিপক্ষের এমন কর্মকাণ্ডে আমি দরখাস্তকারী বিগত ঘটনার পূর্বে বাধা প্রদান করিলে প্রতিপক্ষ আমাকে ভয় ভীতি ও প্রাণনাশের হুমকি দেয় প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ইতিপূর্বে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত সদর লক্ষ্মীপুর এ একটি চাঁদাবাজি মামলা ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি পিটিশন মামলা এবং আরো বহু মামলা মোকাদ্দমা রইছে।তার এই ধারাবাহিকতা ঘটনার দিন তারিখ ও সময় বর্ণিত ঘটনাস্থলে আমি মমিনুল্লাহকে একা পাইয়া হত্যা করার জন্য আক্রমণ করে। আমার শোর চিৎকার করিলে আশে পাশের লোকজন ও সাক্ষীগণ আগাইয়া আসিয়া আমাকে প্রাণে রক্ষা করে।
আশেপাশের লোক জন না আসিলে প্রতিপক্ষ আমাকে হত্যা করে ফেলত। এ ঘটনায় আমার সাক্ষী প্রমাণ আছে সাক্ষী গন ঘটনা প্রমাণ করিতে পারবে।তবে এ বিষয়ে মনিরুজ্জামান এর সাথে যোগাযোগ এর চেষ্টা করে ও তাকে পাওয়া যায়নি।
বর্তমান এ মমিন উল্লা ও তার পরিবার প্রাণনাশের আশংকা নিয়ে রাত কাটাতে হয় প্রশাসনের নিকট মমিন উল্লা ও তার পরিবার নিরাপত্তা চায়।