স্টাফ রিপোর্টার”লক্ষ্মীপুর।
লক্ষীপুর সদর উপজেলা ১৭ নং ভবানীগন্জ ইউনিয়ন এর ৫ নং ওয়ার্ড এর বাসিন্দা মমিন উল্লা একজন সহজ সরল ও খেটে খাওয়া মানুষ, নিজের পরিবারের বরন পোষণ জোগাতে যাকে জীবন যুদ্ধে খেতে খামারে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতে হয়।
কিন্তু একটি কুচক্রী মহল ও সন্ত্রাসী গডফাদারদের রোষানলে পড়ে প্রতি নিয়ত হামলা ও মামলার স্বীকার হয় মমিন উল্লা ও তার পরিবার। দৈনিক মুক্তিযুদ্ব ৭১ সংবাদ কে মুমিন উল্লা জানায় চরমনসা গ্রামের ১/জসিম উদ্দিন ২/ মনিরুজ্জামান ৩/হেলাল সহ জসিমগংরা হুমকি ধমকি ও প্রান নাশের ভয় দেখিয়ে যাচ্ছে।মমিন উল্লা বলেন ১৯ নং তেওয়ারি গন্জ ইউনিয়ন এর ৮ নং ওয়ার্ড পুর্ব চরমনসা মৌজার ৯১ ডিং জমি সি সি রুবেলের মামা সাজু মিয়া ও সিরাজ মিয়া থেকে মমিন উল্লা খরিদ করে।
উক্ত জমি খরিদ করার পর শশার আইল কাটিয়া সমান করার জন্য গেলে জসিম তার ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী বাহিনী পাঠিয়ে কাজ বন্ধ করে দেয়। এবং উক্ত গটনার ভিডিও ফুটেজ আছে। তার পর জসিম ক্ষিপ্ত হইয়া মমিন উল্লাহ ছেলের কম্পিউটার দোকানে এসে মমিনুল্লা ও তার ছেলের উপর হামলা করে মমিন উল্লা কে কিল ঘুষি লাথি মারে এতে ঘটনাস্থলে মমিন উল্লা জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। পরে এলাকার লোকজন এসে মমিনুল্লাহ কে উদ্ধার করে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে আসে। মমিনুল্লাহ ছেলে উক্ত ঘটনার ভিডিও করতে গেলে জসিম তার ছেলে রাসেলের হাত থেকে মোবাইল কেড়ে নিয়ে তাকে ও মারধর করে। জসিম মমিন উল্লা কে চোখ খুলিয়া ফেলবে লাশ ফেলে দিবে বলে হুমকি দেয়।তর্কা তুর্কির এক পর্যায়ে মমিন উল্লার দোকানের ক্যাশের ড্রয়ার থেকে তিন লক্ষ টাকা দস্তা দস্তি করে নিয়ে যায়।
উক্ত ঘটনার পরে মমিন উল্লা লক্ষ্মীপুর সদর থানা একটি অভিযোগ করেন। উক্ত অভিযোগের ভিত্তিতে ১০/১/২০২৪ ইং তারিখে সদর থানার এস আই এসে তদন্ত করেন। এ সময় তদন্ত অফিসার এর সামনে জসিম মমিন উল্লা কে হত্যা করার হুমকি দেয় এবং কেউ যদি মমিন উল্লা কে সহযোগিতা করে তাঁকে গুম করা হবে। বর্তমানে দলের জন্য বহু টাকা খরচ করিয়াছি এবং যুবলীগের যুগ্ন আহবায়ক পদের জন্য ২৫ লক্ষ টাকা খরচ করিয়া পদ পেয়েছি। মুমিন উল্লার মতো ব্যক্তি কে মেরে ফেললে কেউ আমাকে কিছু করতে পারবে না।
জসিম এক সময় বিগফিল্ডের লেবার ছিল পরে মমিন উল্লা জসিমকে ১০ লক্ষ টাকা খরচ করিয়া একটি মুদি দোকান করে দেয় জসিম কে। জসিম ১০ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করিয়া ফালাইয়া যা বর্তমান ক্ষমতাসীন দল ক্ষমতায় আসার পর দেশে ফিরে আসে এবং বিভিন্ন অপকর্ম করিয়া ও চাঁদাবাজি করিয়া বর্তমানে দুইটি ব্রিকফিল্ডের মালিক হয় এবং সরকারি খাস জমি জৈনিকমুতি নাজির ছেলে হেলাল এর নিক ১৪ লক্ষ টাকা বিক্রয় করে সরকারি আরও দুটি ভিটি জবরদখল করিয়া এবং বাড়িতে ৩৫ লক্ষ টাকা খরচ করিয়া বিল্ডিং ঘর উত্তোলন করে দুইটি ব্রিকফিল্ডের মালিক ও নিজের ব্রিক ফিল্ডের চারটি ট্রলি ও দুইটি বড় ডাক্তার রইয়েছে, বর্তমান এ সে দশ কানি জমির মালিক।
এলাকাবাসীর সাথে কথা বললে তারা জানায় মিয়ার বেড়ী হায়দারগন্জ বাজারে দলের প্রভাব খাটাইয়া গণ আদালত বসাইয়া বিভিন্ন লোকদেরকে ধরিয়ে আনিয়া চাঁদার টাকা গ্রহণ করিয়া, মানুষের টাকা পয়সা ও জায়গা জমিন গরু ছাগল জোর পূর্বক ভাবে আনিয়া জবায় করিয়া খাওয়া তাহার একমাত্র পেশা ও নেশা।
উক্ত বিষয়ে মমিন উল্লা মুখ খুললে মমিন উল্লা কে হুমকি ধমকি দিয়ে আসছে। বর্তমান এ মমিন উল্লা ও তার পরিবার প্রাণনাশের আশংকা নিয়ে রাত কাটাতে হয়। প্রশাসনের নিকট মমিন উল্লা ও তার পরিবার নিরাপত্তা চায়।