মোহাম্মদ আলী-বিশেষ প্রতিনিধি”
লক্ষীপুর সদর উপজেলার ১৭ নং ভবানীগঞ্জ ইউনিয়নের মিয়ার বেড়ির পুর্ব পাশে রাস্তা সংলগ্ন বেড়ীবাঁধ এর পাশে ২০/থেকে ২৫ বছর যাবত বসবাস করে আসছে মমিন উল্লাহ মেস্তুরী। বসবাসের ঘরটি পুরাতন ও জরাজীর্ণ হওয়ায় নতুনভাবে মেরামত করতে গেলে পড়েন বিপাকে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড এর কর্ম কর্তা নাজমুল হাসান মজুমদার মমিন উল্লাহ মেস্তুরী কে তাঁর সাথে অফিসে গিয়ে দেখা করার জন্য বলেন। কিন্তু মুমিন উল্লাহ মেস্তুরী দেখা না করায় লক্ষ্মীপুর সদর থানার এসআই বিজয় বড়ুয়া কে দিয়ে নোটিশ পাঠিয়ে কাজ বন্ধ করার জন্য বলেন।
অপরদিকে ভুক্তভোগী মুমিন উল্লাহ মেস্তুরী গণমাধ্যম কে জানান বেড়ীবাঁধ এর জায়গা নিয়ে আদালতে একটি মামলা আছে। তাঁর পরে ও নাজমুল হাসান মজুমদার টাকার জন্য মুমিন উল্লাহ মেস্তুরী কে অহেতুক হয়রানি করেন।
মমিন উল্লাহ মেস্তুরী বলেন ভবানীগন্জ বাজার থেকে লরেন্স বাজার পর্যন্ত প্রায় পাঁচ হাজার দোকান ঘর ও বসত ভিটা রয়েছে। কার কাজে পানি উন্নয়ন বোর্ড এর কর্মকর্তা কোন বাঁধা দেয়নি।
পানি উন্নয়ন বোর্ড এর কর্মকর্তা নাজমুল হাসান মজুমদার এর নিকট চাঁদা দাবি করার বিষয় টি জানতে চাইলে তিনি তা অস্বীকার করেন।
মুমিন উল্লাহ মেস্তুরী বলেন আমি একজন বাস্তহারা ভুমিহীন মানুষ। এ জায়গায় ছাড়া আমার আর কোথায় ও যাওয়ার মতো জায়গা নেই সরকার যখন চাইবে আমরা সরকারের জায়গা ছেড়ে দিব।
ভুক্তভোগী মমিন উল্লাহ মেস্তুরী বলেন অনেকে সরকারি জায়গা দখল করে বিক্রি করার পরে ও পানি উন্নয়ন বোর্ড তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়নি।আর আমি আমার পুরনো ঘর মেরামত করতে গেলে আমার কাছে দুই লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে।
আমি এ ব্যাপার এ জেলা প্রশাসক মহোদয়ের সহযোগিতা কামনা করি।