March 18, 2025, 9:19 pm
শিরোনামঃ
ফিরে দেখো ২০০১- ২০০৬ সালে বিএনপি জামাতের শাসনামল ময়মনসিংহ কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ওপর অমানবিক নির্যাতন ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬ শ্রীকৃষ্ণের শিক্ষা আমার পথ দেখিয়েছে: তুলসী গ্যাবার্ড ৩৮ লক্ষাধিক ৭৭,১০০ ভারতীয় রুপির জাল নোট ও বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধারসহ দুইজনকে গ্রেফতার করেছে ডিবি বাম ছাত্র নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা, ছাত্রদলের প্রতিবাদ বিমানবন্দরে গ্রেফতার লিবিয়ায় মানব পাচারকারী মাফিয়া প্রধান ফখরুদ্দিন ময়মনসিংহ বিদ্যুৎ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সুব্রত রায়ের বিরুদ্ধে ঘুষ, দূর্নীতি ও অনিয়মের  অভিযোগ হিজবুত তাহরীরের সক্রিয় সদস্য মোনায়েম হায়দারকে গ্রেফতার করেছে সিটিটিসি বসুন্ধরা শপিংমলের সামনে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের সাথে একত্রে বসে ইফতার করলেন ডিএমপি কমিশনার
নোটিশঃ
আপনার আশেপাশের ঘটে যাওয়া খবর এবং আপনার ব্যবসার বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য যোগাযোগ করুন মানবাধিকার খবরে।

লক্ষ্মীপুরে ফতেহপুর বাজারের ব্যবসায়ী বেলাল মেম্বার এর দশ লক্ষ টাকার মালামাল লুট ও দোকান ঘর দখল

Reporter Name

জেলা প্রতিনিধিঃ- লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ উপজেলার ৮ নং করপাড়া ইউনিয়নের সাবেক মেম্বার মোঃ বেলাল হোসেনের ১০ লক্ষ টাকার মালামালুট ও দোকানঘর দখল করে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়, মুক্তার ও ফিরোজ গং এর বিরুদ্ধে। ৮ নং করপাড়া ইউনিয়নের দুই দুইবারের মেম্বার মোহাম্মদ বেলাল হোসেন গণমাধ্যমকে জানান পশ্চিম করপাড়া ইউনিয়নের ফতেপুর বাজারে আমার একটি সার ইউরিয়া ইউরিয়া ও কীটনাশকের দোকান ছিল।

গত ৫ই আগষ্ট পর দেশের বিশৃঙ্খলা ও অরাজকতার কারনে আমি এলাকার বাহিরে চলে যাই।আমি করপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নং ওয়ার্ড এর দুই বারের নির্বাচিত মেম্বার। আজ থেকে চার বছর আগে আমি ফতেহপুর ব্রীজ সংলগ্ন খাল রাস্তার পাশে দোকান করতে গেলে মুক্তার ও ফিরোজ তাদের জায়গা আছে বলে আমাকে বাঁধা দেয়।

পরে উক্ত বিষয়ে রামগন্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্ম কর্তা ইমদাদুল হক এর মাধ্যমে এক লক্ষ টাকা আমার কাছ থেকে বুঝিয়ে নেয় মুক্তার ও ফিরোজ। অথচ চার বছর পরে তাঁরা নিজেদের কে জামায়াত শিবির কর্মী দাবি করে আমার দোকানের দশ লক্ষ টাকার মালামাল লুট ও দোকান ঘর দখল করে নেয়, আমার, দোকানের শোকেজ, রেক, ইষ্টিলের আলমারি, সিসি ক্যামেরা, টেবিল,চেয়ার, ফ্যান, সার ইউরিয়া, সব লুট করে নিয়ে যায়।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত মোক্তার এর সাথে কথা বললে সে তা স্বীকার করে বলে এটা তার নানার বাড়ির সম্পত্তি। তাই আমি দোকান ঘরটি আমার দখলে নিয়ে নি। সাংবাদিকরা তার কাছে দালিলিক প্রমাণ চাইলে সে তা দেখাতে ব্যর্থ হয়।

স্হানীয়দের সাথে কথা বললে তারা বলেন আমরা জানি এ দোকান ঘর বেল্লাল মেম্বার এর কিন্তু এখন শুনি মুক্তার ও ফিরোজ এর।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেক ব্যক্তি বলেন তখন এ দোকান ঘরটি বেল্লাল মেম্বার নিজ খরছে করেন। রাস্তার পাশে ও খাল পাড়ে হওয়ায় তখন বেল্লাল মেম্বার এর বিরুদ্ধে সাংবাদিকরা নিউজ করে।
উক্ত বিষয়ে বেল্লাল মেম্বার এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিকে জানান এবং প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।



Our Like Page
Developed by: BD IT HOST