মোহাম্মদ আলী”লক্ষ্মীপুর।
লক্ষ্মীপুর জেলার সদর উপজেলার পরিষদের চেয়ার ম্যান একে এম সালাউদ্দিন টিপু”রাজনৈতিক পরিবার থেকে বেড়ে উঠা অদম্য এক সহসী সুর্য সন্তানআগামী উপজেলা চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন এর মাঠে প্রচার প্র চারনার মুখ্য হয়ে উঠেছে একে এম সালাউদ্দিন টিপু।
লক্ষ্মীপুর শহরের বিভিন্ন জায়গায় দেখা যাচ্ছে ভক্তদের দেওয়া ফেস্টুন ও ব্যানার,যা দেখে একটি কুচক্রী মহ লের অপতৎপরতা শুরু। লক্ষ্মীপুর পৌরসভার প্রবেশ গেটে ভাঙ্গাখাঁ ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম আহবায়কশাহা জাহান মেম্বার চারটি ফেস্টুন লাগায়।কিন্তু একদল দুষ্কৃ তকারী সে ফেস্টুন ভেঙ্গে ফেলে যা নিয়ে রীতিমতো স মালোচনার জড় উঠে।এমন নিকৃষ্ট কাজের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান শাহজাহান ভূঁইয়া ও যুবলীগেরনেতা কর্মীরা।
রাজপ্রাসাদ থেকে রাজপথ সর্বত্র যার পদ চারনা মুখরি ত থাকে সে হলো লক্ষ্মীপুর জেলা যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক,লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি, লক্ষ্মীপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি যুবরাজ।একে এম সালাউদ্দিন টিপুর পিতা ৭১ এর রণাঙ্গনেরসা হসী সৈনিক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু তাহের।যাকেবঙ্গবন্ধু মুজিব বাদী তাহির নামে উপাধি দিয়েছিলেন। লক্ষ্মীপুর জেলার আওয়ামী লীগের দুঃসময়ের কান্ডারী বঙ্গবন্ধুর হত্যার পরে প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর মুজিব বাদী তাহের।
বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি করতে গিয়ে জেল জুলুম ও নির্যাতনের শিকার হন।তবু বুকে ধারন করেন বঙ্গব ন্ধুর নাম।এক সময় লক্ষ্মীপুরে আওয়ামী লীগের নাম উ চ্চারণ করার মতো লোক ছিলনা।রাজপথে মিছিল মি টিং করার জন্য লোক ছিলনা।সে দুঃসময়ের রাজনীতি র মাঠে মুজিববাদী তাহের এসে রাজপথ কাঁপিয়ে দিত একে এম সালাউদ্দিন টিপু ও তার বড় ভাই বিপ্লব পড়া লেখার পাশাপাশি ছাত্র লীগের রাজনীতির সাথে জড়ি য়ে পড়ে। এম তাহেরের পরিবারের সদস্যরা রাজপথে না থাকলে যে রাজপথ কখনো মুখরিত হতোনা।
সেই পরিবারটি আওয়ামী লীগের জন্য সন্ত্রাসী ও গড ফাদার হিসেবে উপাধি পায়। তাও আবার নিজ দলের লোকদের কাছে। তারা প্রতিহিংসার রাজনীতির স্বীকার হয়। এক এক সময় এক এক সুবিধাবাদী নেতারা এসে নিজেদের জাহির করেন নিজেরা বড় নেতা। কিন্তু মিছি ল মিটিং আর আন্দোলনের সময় তাদের খোঁজে পাও য়া যায়না।আর তখন রাজপথে দরকার হয় তাহের পরি বারের। অনেকে হয়তো ভুলে গেছে তাহের পরিবারের জনপ্রিয়তা একদিনে হয়নি প্রতি গ্রাম মহল্লা কর্মী তৈরি করে আজকে তাহের পরিবারের জনপ্রিয়তা।
একে এম সালাউদ্দিন টিপু সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হওয়ার পর থেকে যে উন্নয়ন করছে। তা আগামী ১০০ বছরে ও কেউ করে দেখাতে পারবেনা জনগন চায় উন্নয়ন, জনগন চায় নেতার ভালোবাসা। সালাউদ্দিন টিপু তেমনি এক নেতা সহজে মানুষ কে আপন করে নেওয়ানেতা কর্মীদের বিপদে আপদে ছুটে আসা তাঁর জনপ্রিয়তা কে দাবিয়ে রাখতে পারবেনা কোন অপশক্তি।
একে এম সালাউদ্দিন টিপু বলেন সদর উপজেলাপরিষ দের চেয়ারম্যান হয়ে জনগনের পাশে থেকেছি।সেবক হিসাবে কাজ করে গেছি আগামী উপজেলাচেয়ারম্যান পদে জনগন যদি আমাকে যোগ্য মনে করে তাহলে নি র্বাচন করবো।আমি জনগনের দোয়া ও সমর্থন কামনা করি। যাতে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মাট বাংলাদেশ গড়ার জন্য কাজ করতে পারি।