পীরজাদা মোঃ মাসুদ হোসাইনঃ
আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আবারোচেয়ারম্যান হতে চান অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ। রায়পুর রুস্তম আলী ডিগ্রী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ তিনি ও রায়পুর উপজেলা আওয়ামীলীগের বর্তমান সভাপতি। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জনকারী মামুনুর রশীদ চাকরিজীবনে অত্যন্ত সততা ও দক্ষতার সহিত কলেজটি পরিচালনাকরেছেন তাঁর বাবা মরহুম মৌলভী মজিবুল হক সাহেব রায়পুর চরপাতা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবারের সাথে ঘনিষ্ট সম্পর্কিত তাঁর ভাই আলহাজ্ব হারুনুর রশীদ রায়পুরের সাবেক সংসদ সদস্য ছিলেন। তাঁর নানার বাড়ি রায়পুর পীর বাড়ি।রাজনৈতিক নেতা হিসেবেও তিনি সফল।রা জনৈতিকভাবে দলবাজী বা কমিটি বানিজ্য করার মতো তাঁর কোন নজীর নেই। তিনি বর্তমানে রায়পুর উপজে লার পরিষদ চেয়ারম্যান।
গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ন নির্বাচনে সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মাষ্টার আলতাফ হোসেন হাওলাদার বিএসসিকে হারিয়ে তিনি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হনএকমাত্র ছেলে মালয়েশিয়াতে পড়াশোনা করে। নির্বাচিত হয়ে গত ৫ বছর অত্যন্তসত তা ও দক্ষতার সহিত তিনি উপজেলা পরিষদকে পরিচা লনা করেছেন। সরকারী বাজেট-বরাদ্ধ সুষমভাবে বন্টন করেছেন।
তার ক্ষমতার সময়ে ব্যাক্তিগতভাবে কোন দূর্নীতি,অনি য়ম করেননি।ক্ষমতাসীন দল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর রায়পুর উপজেলা শাখার সভাপতির পদে থেকেও ক্ষমতার অপব্যাবহার করেননি।তাঁর নিজস্ব কোন বাহি নী নেই।তাঁর কর্মী-সমর্থকেরা বলেন,অধ্যক্ষ মামুনস্যার দু-দুটা ক্ষমতার চেয়ার থাকা সত্বেও কোন টেন্ডারবাজী ,চাঁদাবাজী,শালিসবাজি,দলবাজী বা কোন অনিয়মের সাথে নেই। পারিবারিক বা দলীয়ভাবে তাঁ কোন নিজস্ব বাহিনী নেই,জনগনের ভোটেই তিনি আবারো চেয়ার ম্যান নির্বাচিত হবেন।
একান্ত আলাপে অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ বলেন, আগামী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আমি একজন চেয়ারম্যান প্রার্থী।বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ থেকে আমি মনোনয়ন প্রত্যাশী। আশা করি আমার যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতা দেখেই দল আমাকে মনোনয়ন দিবে বিগত ৫ বছরজন গনের জন্যই কাজ করেছি। আশা করি বিগত দিনের ন্যায় জনগনের ভোটেই আমি নির্বাচিত হবো। আবারো নির্বাচিত হলে বিগত দিনগুলোর ন্যায়,সকল লোভ-লালসার উর্দ্ধে উঠে সততা ও ঈমানদারিতার সহিত জন গনের খেদমত করে যাবো।