সপরিবারে পদ্মা সেতুতে রাষ্ট্রপতি
প্রথম বাংলা – দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রথমবারের মতো জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাতে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। বুধবার (২৬ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে বঙ্গভবন থেকে সড়কপথে রওনা হন তিনি।
পরবর্তীতে বেলা ১১টা ১০ মিনিটের দিকে মাওয়া টোল প্লাজায় টোল দিয়ে রাষ্ট্রপতির গাড়ি বহর পদ্মা সেতুতে ওঠে। এরপর সেতুর মাঝামাঝি পৌঁছালে সেখানে নেমে স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে কিছু সময় কাটান রাষ্ট্রপতি। এ সময় সেখানে তারা ছবিও তোলেন। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী রেবেকা সুলতানা, ছেলে আরশাদ আদনান, নাতি তাহমিদ আদনান, তাহসিন আদনান ও ভাই সাইদ ইকবালসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্য।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রাষ্ট্রপতির ছেলে আরশাদ আদনান বলেন, আমার বাবা রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণের পর টুঙ্গিপাড়ায় এটিই আমাদের প্রথম সফর। সকাল ১০টায় আমরা বঙ্গভবন থেকে সড়কপথে টুঙ্গিপাড়ার উদ্দেশে রওনা হই। বেলা ১১টা ১০ মিনিটের দিকে আমরা পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা অতিক্রম করি। পদ্মা সেতুর মাঝামাঝি গিয়ে আমরা সপরিবারে পদ্মা সেতুতে নেমে কিছু সময় কাটিয়েছি। এ সময় কয়েকটি ছবিও তুলেছি আমরা। বিকেলে আবার সড়ক পথেই পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবো।
প্রথম বাংলা – বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যয় কমানো এবং বিদ্যুৎ ও জ্বালানির ব্যবহার কমাতে শারীরিক উপস্থিতর খুব প্রয়োজন না হলে অনলাইনে সভা আয়োজনের পরামর্শ দিয়েছে। করোনার উচ্চ সংক্রমণের সময় ব্যাংকগুলো নিজেরাই অনলাইনে পর্ষদ সভাসহ অন্যান্য সভা আয়োজ ন করতো। এখন করোনার সংক্রমণ কমেছে। ব্যাংকগু লো শারীরিক উপস্থিতিতে বিভিন্ন সভা করছে।বুধবার (২৬ এপ্রিল) এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংক সব ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী বরাবর জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ব্যাংকের ব্যয়ে কৃচ্ছসাধনএবং বিদ্যুৎ ও জ্বালানির সাশ্রয়ী ব্যবহার নিশ্চিতকল্পে সভার গু রুত্ব ও শারীরিক উপস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে অনলাইনে আয়োজন করা যায় এমন সভা শতভাগ শারীরিক উপস্থি তির পরিবর্তে হাইব্রিড পদ্ধতিতে আয়োজনের পরামর্শ দেওয়া হলো। ব্যাংক কোম্পানি আইনের ৪৫ ধারার ক্ষমতাবলে বাংলাদেশ ব্যাংক এ নির্দেশনা দেয়।
প্রসঙ্গত, গত বছরের জুলাইয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক দেশের সব ব্যাংককে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খরচ কমানোর বিস্তারিত নির্দেশনা দেয়। ওই প্রজ্ঞাপনে ব্যাংকগুলোকে এ বাবদ খরচ কমানোর নির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা বেধে দেওয়া হয়।