সুলতানা রাজিয়া সান্ধ্য কবি: সিনিয়র রিপোর্টার।
বুড়াবুড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্কুল চলাকালীন সময়। প্রধান শিক্ষক স্কুলে অনুপস্থিত থাকায় কারণে, সত্য উদঘাটন করার জন্য সরেজমিনে সাংবাদিক উপস্থিত হওয়ায় তার বিরুদ্ধে নিউজ প্রকাশ করার কারণে,মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে যা সরে জমিনে মান সম্মান ক্ষুন্ন করার।
প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হোক।এই দুর্নীতিবাজ প্রধান শিক্ষক সাবাস পাচ্ছে।
সরকারি প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতি করে ঘুরে বেড়াচ্ছে। একজন সম্মানিত কলাম সৈনিকের বিরুদ্ধে এভাবে মিথ্যা কুটুক্তি করার কারণ।
উপজেলা শিক্ষা অফিসারের কাছে বিনীতভাবে অনুরোধ থাকবে এই দুর্নীতিবাজ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হোক।একজন শিক্ষক হয় জ্ঞানীগুণী সেই শিক্ষা দিয়ে ছাত্র ছাত্রীদেরকে গড়ে তোলে, তা না করে ইস্কুল মনগড়া চলাফেরা করায় মাস শেষে সরকারি খাতায় বেতন উত্তোলন করে।নিজের স্বাধীনতা দিয়ে ইস্কুল চালাচ্ছে সত্য উদঘাটন করে তার বিরুদ্ধে নিউজ করায় সাংবাদিকের বিরুদ্ধে কুটুক্তি করা ও মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে। সাংবাদিক পরিবারের পক্ষ থেকে জোরালো ভাবে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া দাবি জানাচ্ছে।
এসময় সুলতানা রাজিয়া সান্ধ্য কবি: সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেন, আমার জন্ম তারিখ ০৭-০৩-১৯৫৯ সাল, ( ২৬ মার্চ) ১৯৭৮সালে কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার বুড়াবুড়ী ইউনিয়নে পরিবার পরিকল্পনা এফডব্লু পদে চাকুরি করে ২০১৬ সালে সেচ্ছায় অবসর নেই।বর্তমান আমি একজন সংবাদকর্মী দৈনিক চারিদিকে প্রতিদিন পত্রিকায় স্টাফ রিপোর্টার হিসাবে দায়িত্ব পালন করছি।
গত ২৫ মে আমি আমার ফেসবুক আইডিতে একটি সু-পরামর্শ মূলক স্ট্যাটাস দেই, স্ট্যাসটি হল “সন্তানের জন্য বেশি বেশি সম্পদ জমা না করে বরং সন্তানকেই সম্পদ বানিয়ে যান।সুশিক্ষিত ও আদর্শবান সন্তান এ পৃথিবীর শ্রেষ্ট সম্পদ” আমার এই স্ট্যাসকে উদ্দ্যেশ্য করে আমার কমেন্টবক্সে উলিপুরের বুড়াবুড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল্লাহেল কাফি (লালমিয়া) তার ফেসবুক আইডি থেকে আমাকে কুটুক্তি করে লিখেন “উপদেশ দেয়ার আগে সেটা নিজেকে প্রমাণ করে দেখিয়ে দিতে হবে।”তিনি আমাদের একজন আত্মীয়ও বটে আমি তার বয়সেরও অনেক বড়। আমি বিয়ে করি নাই আমার কোন কলঙ্কও নাই। তিনি তা ভালো করেই জানেন।তারপরও কেন এই স্ট্যাটাস নিয়ে ব্যঙ্গ করা হল।
আমার কোন সন্তান নেই তবুও কেন বলা হল সে কথা এটা র কি এ অর্থ দাঁড়িয় না? আমি বিয়ে করি নাই এ স্ট্যাটাস দেয়া আমার সাজে না।এমন কথা একজন প্রধান শিক্ষকে র মুখে মানায়না। গত ২৫ মে তার স্কুলের একটি ঘটনা নিয়ে নিউজ করেছি সেটাই নিয়ে ক্ষোপে আমার ওই স্ট্যাসে তিনি এ কথা বলেছেন।তবে যুক্তি থাকলে মেনেই নেয়া যেত।অসৎ উক্তি মেনে নেয়া একজন সচেতন ব্যক্তির মোটেই কাম্য নহে।আমি সাংবাদিক হিসেবে না হলেও একজন পবিত্র নারী হিসেবে এটা মেনে নিতে পারিনা।শিক্ষামন্ত্রীর কাছে আমার আকুল আবেদন উক্ত বিষয়টি, তদন্ত সাপেক্ষে এই অসৎ প্রধান শিক্ষককে এ পদ থেকে বরখাস্ত সহ আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হোক সুষ্ঠ তদন্ত সহ অপরাধের আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার আকুল আবেদন রইলো।
উপজেলা শিক্ষা অফিসারের সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেন, নীতিবাজ অফিসারের বিরুদ্ধে সত্য উদঘাটন করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার কেন চালাচ্ছে।
উলিপুরে নির্বাহী অফিসারের সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেন, কেন কুটুক্তি ও মান সম্মান ক্ষুন্ন করা হইছে তার বিরুদ্ধে সত্য উদঘাটন করে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এ সময় ডিসি মহোদয়ের সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেন আজকে শনিবার আগামীকাল রবিবার সত্য উদঘাটন করার জন্য শিক্ষা অফিসারের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করবে কেন মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে প্রধান শিক্ষক।সত্য উদঘাটন করে অপরাধীর দের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।