May 14, 2025, 12:30 pm
শিরোনামঃ
লক্ষীপুরে প্রতারক নিজাম হুজুরের খপ্পরে পড়ে নিঃস্ব হলেন মোহাম্মদ হারুনুর রশিদ ও তার পরিবার চকরিয়া জমজম হাসপাতালে উত্তেজনা: রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশংকা তালা ভেঙ্গে এমডি’র চেয়ার দখল ওসি তদন্তের অদ্ভুত তদন্ত থানায় ধরে নিয়ে এসে মেরে ফেলবো ইউনূসের ভুল সিদ্ধান্তে দেশ মুখোমুখি যুদ্ধ-অর্থনৈতিক ধ্বংসের ২৪ ঘন্টায় ডিবির অভিযানে দোহার থানা আওয়ামীলীগ নেতা সহ পাঁচজন গ্রেফতার ঈদুল আজহা সামনে রেখে তালগাছি পশুর হাটে নিরাপত্তা ও উন্নয়ন বিষয়ে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত লক্ষ্মীপুরে পানি উন্নয়ন বোর্ডের এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ২ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ ময়মনসিংহ পাউবোর তত্ত্বাবধানে নান্দাইলের কাঁচামাটিয়া নদীর পুনঃখনন প্রকল্পের কাজ এগিয়ে চলছে শাহজাদপুরে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের আয়োজনে পার্টনার কংগ্রেস অনুষ্ঠিত টাকা না দিলে মাদক মামলায় ‘ফাঁসিয়ে’ দেওয়ার অভিযোগ এসআই মাছুদ জামালি’র বিরুদ্ধে
নোটিশঃ
আপনার আশেপাশের ঘটে যাওয়া খবর এবং আপনার ব্যবসার বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য যোগাযোগ করুন মানবাধিকার খবরে।

২ কোটি ২৬ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে

Reporter Name

প্রথম বাংলা-সারাদেশে ৬-৫৯ মাস বয়সি প্রায় ২ কোটি ২৬ লাখ শিশুকে ১ লাখ ২০ হাজার স্থায়ী ইপিআই কেন্দ্রেরমাধ্যমে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুরে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশ স্বাধীন হওয়ার পরবর্তী সময়ে অপুষ্টি জনিত কারণে শিশুদের মাঝে রাতকানা রোগের হার ৪দশমিক ১০ শতাংশ ছিল।১৯৭৪ সালে রাতকানা রোগ প্রতিরোধ কার্য ক্রম গ্রহণ করে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো শুরু হয়পরবর্তীতে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো অব্যাহত রাখার ফলে বর্তমানে ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবজনিত রাতকানা রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা প্রায় নেই বললেই চলে।

ভিটামিন ‘এ’শুধুমাত্র অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে না এর পাশাপাশি ৫ বছরের নিচে শিশুদের মৃত্যুর হারও প্রায় এক চতুর্থাংশ কমিয়ে আনে যা সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-৪ (শিশু মৃত্যুর হার কমান) অর্জনে খুবই সহায়ক ছিল। আমাদের সকল শিশু সঠিকভাবে মায়ের দুধ কিংবা সঠিক মাত্রায় ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে পারে না। ফলে অনূর্ধ্ব ৫ বছর বয়সের শিশুদের বিরাট অংশ ভিটামিন এ ঘাটতিতে ভুগছে এবং ভিটামিন এ এর অভাবজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। স্বল্প খরচে ও স্বল্প সময়ে এই ঘাটতি পূরণে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো প্রয়োজন।

ইতোমধ্যে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে বছরে ২ বার শতকরা ৯৮ ভাগ শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ানোর ফলে ভিটামিন ‘এ’ অভাবজনিত অন্ধত্বের হার শতকরা ১ ভাগের নিচে কমে এসেছে এবং শিশু মৃত্যুর হারও কমেছে। এই সাফল্য ধরে রাখতে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনে ৬-৫৯ মাস বয়সি সকল শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো চলমান রাখতে হবে।

অন্ধত্ব একটি পরিবারের জন্য অভিশাপ তথা একটি দেশের জন্য বোঝা। বছরে ২ বার ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল গ্রহণের মাধ্যমে শিশুদের এ অন্ধত্বের অভিশাপ থেকে বহুলাংশে মুক্ত করা যায় এবং শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে শিশু মৃত্যুর ঝুঁকিও কমানো সম্ভব।

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সুদৃঢ় নেতৃত্বে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় দেশের সকল শিশুর অপুষ্টি দূরীকরণ ও সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতকরণে বদ্ধপরিকর। সেই লক্ষ্যে আগামী ১৫ মার্চ শনিবার সারাদেশে ৬-৫৯ মাস বয়সী প্রায় ২ কোটি ২৬ লাখ শিশুকে ১ লাখ ২০ হাজার স্থায়ী ইপিআই কেন্দ্রের মাধ্যমে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।



Our Like Page
Developed by: BD IT HOST