চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”
চট্টগ্রামের বায়েজিদ লিংক রোডে ব্যক্তি মালিকানা জা য়গার সন্মুখে অস্থায়ী মন্দির তৈরি করে চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে,নিজের দখল সম্পত্তি দাবির অভিযোগ উঠে ছে।এক সূত্রে জানা যায় ১৯৮ দাগের খতিয়ান নং ৮৮ ১৬,৮৮০৪ মৌজা উওর পাহাড়তলী দলিল নং ১৯৪৮, ৪৬২ আগত খতিয়ান ৭৬৫,৮১৫,১৬,২ জায়গায় ০ একর ০৮ শতক ৭৫ অযুতাংশ ০০ লক্ষাংশ ও ০ একর ০৪ শতক ০০ অযুতাংশ ০০ লক্ষাংশ জায়গার মালিক মোহাম্মদ মুজিবুর রহমান,পিতা আমির হোসাইন ও জা য়গার মালিক মো: মজিবুর আলম,পিতা বদি়উলআলম তারা দুজনে।
ক্রয় সূত্রে জায়গায় মালিক মুজিবুর রহমান জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকার অফিসকে জানান যে,এই জায়গায় টি ক্রয় করার পর থেকে আমি দখলে আছি।কিন্তু জায়গায়টি জঙ্গল সলিমপুর ছিন্নমূল এলা কায় পাশে ও বায়েজিদ লিংক রোডকে কেন্দ্র করে চট্ট গ্রাম উন্নয়ন কতৃপক্ষের রাস্তার উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শেষ না হওয়ায় পর্যন্ত আমাদের জায়গা দেখা শুনা ও উন্নয়নের কাজে কিছু বিঘ্ন গঠে,অর্থাৎ যোগাযোগ ব্যব স্তা ভালো না থাকায় আসা কম হতো।
এই সুযোগে আমাদের জায়গার সন্মুখে অস্থায়ী ভাবে হিন্দু ধর্মের এক নাপিত রাস্তার পাশে ছোট টিন সেঠ ঘর তৈরী করে মন্দির নামে পূজা দেয় এবং আশে পাশের লোকজন ও পথচারীদের কে মন্দির নামে জায়গায় টি প্রচার করতে থাকে।বিষয় টি আমি জানার পর তাকে এখান থেকে চলে যেতে বললে সে মন্দির কথা বলে আমাদের কাছে অনুরোধ জানায় যেন মন্দির টি ভেঙ্গে ফেলা না হয়। ধর্মীয় বিষয়টি কে গুরুত্ব দিয়ে তাকে সময় দেওয়া হয় জায়গাটি খালি করার জন্য। কিন্তু উওম মজুমদার কথিত সাধু যাকে সবাই নাপিত নামে জানে সে সময়ের সুযোগ কে কাজে লাগিয়ে সেখানে গড়ে তুলে মাদকের আস্তানা। রাতে দিনে সব সময় সেখানে তার অনুসারীদের নিয়ে চলে মাদকের উৎসব।
এই বিষয় জায়গায় মালিক মুজিবুর রহমান জানান পর বর্তীতে তাদের কে যাওয়ার জন্য বললে তারা ভিবিন্ন ধরনের কথা বলে ধর্মীয় বিষয় কে কেন্দ্র করে, তিনি আরো বলেন তাদের কোন লিগ্যাল কাগজ পত্র নেই সম্পূর্ণ দখল এর জোর দিয়ে অবৈধ ভাবে হয়রানি করছে।
বিষয়টি নিয়ে নিকটস্থ থানা অভিযোগ দেওয়া হয়েছে খুব শিগগিরই মন্দির নামে অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্তা নেওয়া হবে।