স্টাফ রিপোর্টার:
লক্ষীপুর সদর উপজেলা চন্দ্রগঞ্জ থানা অধীনে ১৩ নং দিঘলী ইউনিয়ন ২ নং ওয়ার্ড বাসিন্দার। নুর আলম বাবলুকে বিকাল ৩ ঘটিকার সময় নিজ এলাকা থেকে গ্রেফতার করেন।তার নামে কোন মামলা নাই কোন অভিযোগ ছিল না আওয়ামী লীগ করার অপরাধে গ্রেফতার করে নিয়ে যা।
মনে রাখবেন কেউ এখনো ক্ষমতায় আসে নাই যারা লাফালাফি করতেছে সন্ত্রাসী ডাকাতি লুটপাট ঘুম হত্যা চাঁদাবাজি নির্যাতন চালিয়ে যান ৫ আগস্ট এর পর থেকে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে এক লক্ষ মামলা”আসামি হলো ১ কোটি”৭৮ হাজার নেতাকর্মীর কর্মী গ্রেফতার।
এই সময় বাবলুর পরিবারের সাংবাদিকের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেন দেশে বর্তমান যেভাবে নরায্য সৃষ্টি চলছে সাধারণ জনগণ নিরাপত্তাহীনতা ভুগছে এই দেশে আইন কি আছে আমার স্বামীর বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ না থাকা সত্ত্বে তাকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায় এবং আমরা থানায় গিয়েছিলাম দেখা করতে কিন্তুক আমাদেরকে কোন অফিসারে তার সাথে দেখা করার কোন সুযোগ করে দেয় নাই।
বরণ আমাদের সাথে খারাপ আচরণ করেছে আমরা এই তীব্র নিন্দা জানাই আইনশৃঙ্খলা উন্নয়নের নামে চলতেছে গণহারে আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেফতার করা এই কোন দেশের আইন হইতে পারে আমাদের জানা ছিল না দেশ স্বাধীন করেছে দেশের উন্নয়ন করেছে সাধারণ জনগণের সেবা দিয়ে যাচ্ছে।
এই সময় ভাবল ছোট ছেলে বলে বিনা কারণে আমার বাবাকে গ্রেফতার করে নিয়ে গেছে আমার বাবা রাজনীতির সাথে জড়িত কিন্তু কোন অন্যায়ের সাথে জড়িত ছিল না নিজের পরিশ্রমের টাকা দিয়ে আমাদের সংসার চালিয়েছে আমাদের কেউ বাবা ছাড়া কর্ম করার লোক ছিল না আমরা কিভাবে চলবো এক আল্লাহই ভাল জানে আজকে যারা প্রতিহিংসা রাজনীতি কারণে আমার বাবাকে বাড়িছাড়া করেছে অপরাধ সাজিয়েছে আমরা তাদের তীব্র নিন্দা জানাই।
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ সৈনিকেরা কখনো ভয় পায় না তাদের জন্য জেল জুলুম কিছুই না পুলিশ প্রশাসন বিনা কারণে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী কে গ্রেফতার করেন।
আজকের চিত্র আগামী দিনের ভবিষ্যৎ আবারো দেখা হবে বিজয়ের মাঝে।
খুবই লজ্জাজনক বিষয় সাধারণ জনগণের জানমালের রক্ষা না করে আওয়ামী লীগ পরিবারকে ধ্বংস করার জন্য চন্দ্রগঞ্জ থানা পুলিশ অফিসারের চোখের ঘুম হারাম হয়ে গেল।
যেদিকে তাকাই শুধু আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করে অন্য দিকের দেশের জঙ্গি শাসন শুরু করে প্রকাশ্য মানুষের জানমাল রক্ষা কোন সাবাস পাচ্ছে না চলতেছে পাকিস্তানি জঙ্গি শাসন।
পুলিশ বাহিনী হয়তো ভুলে গেছে ৫ ই আগস্ট এর পর থেকে কিভাবে পুলিশকে পুড়িয়ে মারল আজকে পুলিশ রা ভয়ে বিএনপিতে যোগ দিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করে মনে করতেছে দেশটাকে ঠান্ডা করবে।আওয়ামী লীগ মানে বাংলাদেশ”আওয়ামী লীগ মানিয়ে বঙ্গবন্ধুর সৈনিক”আওয়ামী লীগ মানিয়ে দেশের রক্ষার দায়িত্ব।
এই আওয়ামী লীগকে ধামাই রাখতে পারবে না”কত হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করবে।কতদিন জেল হাজতে রাখবে আজকে পুলিশরা যে কাজ করতেছে আওয়ামী লীগের উপরে নির্যাতন চালাচ্ছে অতি শীঘ্রই তাদের বিরুদ্ধে আবারো জনতা খেপে উঠবে।
চন্দ্রগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের নুর আলম বাবলুকে গ্রেফতারের বিষয় চন্দ্রগঞ্জ থানা অফিসের ইনচার্জ এর সাথে এক সাংবাদিক দেখা করে বাবলুর খবর জানতে চেয়েছিলেন।তিনি বলেছিলেন’সেভ কাস্টুরিতে রেখেছি এখন দেখা করা যাবে না।
একজন অফিসারের কাছে যদি সাংবাদিকের মূল্য না থাকে তাহলে তিনি কোন যোগ্যতায় অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেছে জাতির কাছে প্রশ্ন।হয়তো এক বছরে প্রশ্নের অ্যানসার পাব না পরবর্তীতে ঠিকই পাবো।
বিনা কারণে একজন নেতাকে গ্রেফতার করা হয় তার বিষয়ে অফিসারের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে সম্ভব হয় নাই।
বাবলু ভাইয়ের একটি ছবি ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ার পরে তাকে গ্রেফতার করা হয় আজকে কোর্টে প্রেরণ করা হবে।