December 11, 2023, 4:01 pm
শিরোনামঃ
কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশায় জনজীবন বিপর্যস্ত দ্বাদশ জাতীয় সাংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মতবিনিময় সভা গোপালগঞ্জের বোড়াশীর মিটু মেম্বারের তান্ডবে গুরুতর আহত-১৬ সাবেক আইজিপি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ নূরুল আনোয়ারে ইন্তেকাল আইজিপির শোকসভা জাজিরা নির্বাচন অফিস যেনো ঘুষ-বাণিজ্যের কলঘর বাংলাদেশ অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসার্স কল্যাণ সমিতি’র ২০২৩-২০২৫ নির্বাচন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল বৈধ: হাইকোর্ট ময়মনসিংহে ওসি শাহ কামাল আকন্দ এর বদলী জনিত বিদায় সংবর্ধনা জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের ৬ সদস্য গ্রেপ্তার: র‍্যাব দৌলতপুরে এক শতাংশ ভোটার সমর্থন দিতে পারেনি তিন স্বতন্ত্র প্রার্থী
নোটিশঃ
আপনার আশেপাশের ঘটে যাওয়া খবর এবং আপনার ব্যবসার বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য যোগাযোগ করুন মানবাধিকার খবরে।

জামালপুর ও নেত্রকোনা জেলা খাদ্য বিভাগে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতি

Reporter Name

স্টাফ রিপোর্টার – জামালপুর জেলা খাদ্য বিভাগের অধিনে বিভিন্ন উপজেলা খাদ্য গুদামের ইনচার্জ খাদ্য পরিদর্শক ( ওসিএলএসডি) দের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অ ভিযোগ উঠেছে।অভিযোগে জন্য যায় জেলার সদর,মেলা ন্দহ,ইসলামপুর,বকশিগঞ্জ,ও দেওয়ানগঞ্জ সরকারি খাদ্য শুদাম গুলোতে চলতি বোরো সংগ্রহ মৌসুমে পুরাতন চাউল সংগ্রহ করা হয়েছে।

পরবর্তী তে ঐ সকল চাউল বেশিরভাগ ময়মনসিংহ ও তেজগাঁও সিএসডিতে পেরন করেন। গুদাম ইনচার্জগণ মিল মালিকদের কাছ থেকে টন প্রতি দুই হাজার টাকা ঘুষ নিয়ে পুরাতন ও বোরো চাউল সংগ্রহ করেছেন।বেশ কয়ে কজন গুদাম ইনচার্জ বিভিন্ন জেলা থেক কম মৃল্যে চাউল ক্রয় করে গুদামে উওোলন করছে।একটি সুত্র জানা যায় ইসলামপুর খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা,মেলান্দহ খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাগণ অর্থের বিনিময়ে নিম্ন মানের চাউল সংগ্রহ করে কৌশলে শুদামে মজুদ করে। জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা ও উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা সহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে।

যাহা উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ সুষ্ঠু তদন্ত করলে বেড়িয়ে আসবে অনিয়ম ও দুর্নীতি।বেশ কয়েকজন জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা,খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসিএলএস ডি) ও উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা রাজধানী সহ বিভিন্ন জে লায় নামে বেনামে সহায় সম্পদ গড়ে তুলেন। গড়ে তুলে ছেন আলিশান বাড়ি ও ফ্ল্যাট,রয়েছে ঞ্জাত আয় বর্হিভুত সম্পদ।

এ ব্যাপারে জামালপুর জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তার টে লিফোনে মতামত জানতে ফোন দিয়েও পাওয়া যায়নি।অপরদিকে নেত্রকোনা খাদ্য বিভাগে চলতি বোরো ধান ও চাউল সংগ্রহ মৌসুমে ধান ও চাউল সংগ্রহে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ মোয়েতাছুর রহমান সরকারি নীতিমালা তোয়াক্কা না করে বিভিন্ন এলএসডিতে চাউল সংগ্রহ করার সুযোগ করে দিয়েছে।একটি সুত্রে জানা যায় ডিসি ফুড মোয়েতা ছুর রহমান নাকি ৩০ লক্ষ টাকা খরচ করে নেত্রকোনা জেলায় পোস্টিং নিয়েছে।

এ ব্যাপারে মোয়েতাছুর রহমান এর সাথে কথা হলে তিনি জানান টাকা দিয়ে তিনি পোস্টিং নেয়নি।একটি সুত্রে জানা গেছে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তার নামে জেলার বিভিন্ন খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাগণ টনপ্রতি ১ হাজার টাকা করে মিল মালিকদের কাজ থেকে উৎকোচ নিচ্ছে।অপর একটি সুত্রে জানা যায় বেশ কয়েকজন ডিসি ফুড ও ওসি এসএসডি দের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ এর তদন্ত খাদ্য অধিদপ্তরে ফাইল চাপা রয়েছে।ডিসি ফুড ও ওসিএলএসডি পোস্টিং নিতে লাখ,লাখ টাকা খরচ করতে হয় জনমতে প্রশ্ন উঠেছে এ টাকা যায় কার পকেটে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page