December 7, 2024, 10:00 pm
শিরোনামঃ
ছাত্রদলের সভায় দাওয়াত পায়নি শিবির-বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পরিবহন শ্রমিকদের ব্যাপক সংঘর্ষ, বাস চলাচল বন্ধ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের প্রকাশ্যে বিরোধীতাকারী স্বৈরাচার সরকারের দোসর দেশীয় অস্ত্রসহ সংঘবদ্ধ ডাকাত দলের চারসদস্যকে গ্রেফতার করেছে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ কারাগার থেকে পালানো ৭৭০ আসামি এখনও ধরা পড়েনি: কারা মহাপরিদর্শক জয়পুরহাটে টাকা দিয়েও সার পাচ্ছেন না কৃষক ত্রিপুরায় সহকারী হাইকমিশনে হামলা-ভাঙচুর, ছিঁড়ে ফেলা হলো বাংলাদেশি পতাকা গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রকৌশলীদের সমন্বয়ে গঠিত অনিয়ম ও দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেট বহাল তবিয়তে আন্দোলনে আহতদের দেখতে জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতালে ডিএমপি কমিশনার সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা ছাপিয়ে দুর্বল ব্যাংকে দেয়া হয়েছে: গভর্নর
নোটিশঃ
আপনার আশেপাশের ঘটে যাওয়া খবর এবং আপনার ব্যবসার বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য যোগাযোগ করুন মানবাধিকার খবরে।

দুদকের মামলাএলজিইডি’র সেই প্রকৌশলীর স্ত্রীরও ৬ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

Reporter Name

প্রথম বাংলা – চা বিক্রেতা, পান বিক্রেতা, মুদি দোকানদার, কাঠমিস্ত্রি, কৃষক এবং প্রবাসী শ্রমিকের কাছ থেকে প্রায় দেড় কোটি টাকার ২০৩.৫ শতাংশ জমি দান হিসেবে গ্রহণ ও মৎস্য আয়সহ মোট ৪ কোটি ২০ লাখ ৩৭ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদের মামলায় ফেঁসেছেন স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মজিবুর রহমান সিকদার।

গত ১৪ মে মামলা দায়ের করার ৬ দিনের মাথায় একই ধরনের অভিযোগে তার স্ত্রী কামরুন নাহারের বিরুদ্ধেও মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। স্ত্রীর বিরুদ্ধে ভুয়া রেকর্ডপত্র দেখিয়ে মৎস্য আয়সহ ৬ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

সোমবার (২০ মে) দুদকের উপপরিচালক জেসমিন আক্তার বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আকতারুল ইসলাম মামলার বিষয়টি গণমাধ্যম কে নিশ্চিত করেছেন।

মামলা এজাহার সূত্রে জানা যায়, জ্ঞাত আয়ের উৎস বহির্ভূত সম্পদকে বৈধ করার পূর্বপরিকল্পনায় মৎস্য আয়ের সমর্থনে ভুয়া রেকর্ডপত্র তৈরি করে সম্পদ বিবরণীতে ৯৪ লাখ ২৩ হাজার ৮২২ টাকা গোপনসহ কামরুন নাহারের বিরুদ্ধে ৬ কোটি ৯ লাখ ২৮ হাজার ২৭৫ টাকার সম্পদের অভিযোগ আনা হয়েছে মামলায়। দুদক আইন ২০০৪ এর ২৬(২) এবং ২৭(১) ধারায় মামলায় অভিযোগ আনা হয়েছে।

মামলার বিবরণে বলা হয়েছে, ২০২১ সালের ২৪ অক্টোবর দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে স্থাবর-অস্থাবর মিলিয়ে ৫ কোটি ৫৬ লাখ ২৮ হাজার ২৬ টাকার সম্পদের ঘোষণা দেন কামরুন নাহার। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি অংশ মৎস্য থেকে আয় হিসাবে দেখানোর চেষ্টা করেছেন। অপরদিকে ২০২০-২১ করবর্ষে আয়কর নথি অনুসারে নিট সম্পদ পাওয়া যায় ৬ কোটি ৫০ লাখ ৫১ হাজার ৮৪৮ টাকা। অর্থাৎ আসামি কামরুন নাহার ৯৪ লাখ ২৩ হাজার ৮২২ টাকা সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন।

অন্যদিকে আসামির আয়কর নথির ধারাবাহিক প্রদর্শিত আয় ৬ কোটি ৭৪ লাখ ৮ হাজার ৮১৪ টাকার মধ্যে আয়কর অধ্যাদেশের ১৯-এ ধারায় সুযোগ নেওয়াসহ অন্যান্য অব্যাখ্যায়িত বিনিয়োগসহ বৈধ উৎস ব্যতীত প্রদর্শিত আয় ৫ কোটি ৫৪ লাখ ৬৪ হাজার ২৭৫ টাকা ও রাখিমালের ব্যবসা বাবদ দাবি করা ৫৪ লাখ ৬৪ হাজার টাকাসহ মোট ৬ কোটি ৯ লাখ ২৮ হাজার ২৭৫ টাকা গ্রহণযোগ্য নয় বলে দুদক মনে করে। কারণ আসামি অবৈধ আয়কে বৈধ করার উদ্দেশ্যেই আয়কর নথি খোলার ২০ বছর পর ও দুদকের অনুসন্ধান চলমানকালীন সময়ে কালো টাকা সাদা করার সুবিধা নিয়ে অবৈধ আয়কে বৈধ করেছেন।



Our Like Page