January 19, 2025, 8:51 am
শিরোনামঃ
সাংবাদিক ও কবি কাজী আশরাফুল আলমের মোবাইল, মানিব্যাগ ও নগদ টাকা ছিনতাই প্রধান উপদেষ্টার সহকর্মী পরিচয়ে অভিনব প্রতারণা ও চাঁদাবাজি; এক পেশাদার প্রতারক গ্রেফতার দেশে দায়িত্বশীল সাংবাদিকের অভাব বাড়ছে: বগুড়ায় বিএমএসএফ নেতৃবৃন্দ পুলিশ পরিচয়ে অপহরণ; ভিকটিম উদ্ধারসহ ছয় অপহরণকারী কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ একাধিক মামলার আসামি, চিহ্নিত চাঁদাবাজ পবনকে গ্রেফতার করেছে মতিঝিল থানা পুলিশ শরীরে বিশেষ কায়দায় বেঁধে গাঁজা পরিবহন; ১২ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে ডিবি সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত সেনাসদস্য ও তার শিশু সন্তানকে হেলিকপ্টার যোগে ঢাকায় প্রেরণ প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা ময়মনসিংহে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ৬৪ বোতল বিদেশি মদসহ একজন গ্রেফতার ময়মনসিংহের পুলিশের অভিযানে ছাত্রলীগ – যুবলীগ নেতা সহ গ্রেফতার ৭
নোটিশঃ
আপনার আশেপাশের ঘটে যাওয়া খবর এবং আপনার ব্যবসার বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য যোগাযোগ করুন মানবাধিকার খবরে।

বিকাশের দোকান থেকে চুরি হওয়া টাকা ফেরত পেয়ে খুশি ব্যাবসায়ী পুলিশ সুপার এ-র প্রতি কৃতজ্ঞতা

Reporter Name

বিশেষ প্রতিনিধি।মোহাম্মদ আলী

নোয়াখালীর কাসেম বাজার থেকে ফিরোজ আলম চৌধুরী নামে এক বিকাশ ব্যবসায়ীর ২৭ ফে্রুয়ারী ৭ লক্ষ টাকা চুরি হয়ে যায়।লক্ষ্মীপুর পুলিশ ওই টাকা উদ্ধার করে। পরে টাকার মালিককে তা ফেরত দেয়া হয়েছে। ভুক্তভোগী টাকা ফেরত পেয়ে আইনি বেড়াজালে জড়াতে না চাওয়া এ ব্যপারে মামলা হয়নি বলে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক শাহাদাত হোসেন টিটু এ প্রতিবেদককে বিষয়টি নিশ্চিত করছেন। তিনি আরও জানান, গত ২৭ ফেব্রুয়ারী নোয়াখালী সদর উপজেলার কাসেম বাজারস্হ অন্তরা টেলিকম এর দোকান থেকে তিনজন লোক কৌশলে ৭ লক্ষ টাকা নিয়ে কেটে পড়ে। বিকাশ ব্যবসায়ী ফিরোজ আলম চৌধুরী খোয়া যাওয়া টাকা উদ্ধারে পুলিশের সহায় তা চাইলে চন্দ্রগঞ্জ থানার কুশাখালী ইউনিয়নের ছিলাদী এলাকা থেকে স্হানীয় জনপ্রতিনিধির সহায়তায় পুরো ৭ লক্ষ টাকা ৪ মার্চ শনিবার উদ্ধার করা হয়। পরে জেলা পুলিশ সুপার মহোদয় টাকার মালিক ফিরোজ আলম চৌধুরীর নিকট ৫ মার্চ রোববার দুপুরে পুরো ৭ লক্ষ টাকা হস্তান্তর করেন।

৭ লক্ষ টাকা খোয়া যাওয়ার বিষয়টি নিয়ে নোয়া খালী সদর উপজেলার নেয়াজপুর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের কাসেম বাজারস্হ বিকাশ ব্যবসায়ী ভুক্ত ভোগী ফিরোজ আলম চৌধুরী নিকট রোববার রাত ন’টার দিকে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন,গত ২৭ ফেব্রুয়ারী প্রতিদিনের মত বাড়ীর থেকে টাকা এনে সকাল ৯ টার দিকে দোকান খুলে ৭ লক্ষ টাকাসহ ব্যাগটি দোকানে রাখি । এসময় পানি আনার জন্য এক মিনিটের জন্য বাহিরে গিয়ে পানি এনে এসে দেখি ব্যাগ (৭ লক্ষ টাকাসহ) নাই। পরে বাজারের সিসিটিভি ফুটেজে দেখি তিনজন লোক টাকাসহ ব্যাগটি নিয়ে যায়, আমরা ঐ তিনজনের একজন লোককে চিনতে পারি, লোকটি লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জ থানার কুশাখালী ইউনিয়ন এলাকার বাসিন্দা।

ঘটনাটি পুলিশকে জানাই পরে পুলিশ অনেক চেষ্টা করে পুরো ৭ লক্ষ টাকা উদ্ধার করে আমাকে ফেরত দেয়। উক্ত টাকা ৪ ই মার্চ তেওয়ারি গন্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ভুলুর মাধ্যমে ডিবি পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এসময় তিনজন সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন তারা চেয়ারম্যান কে প্রশ্ন করেন চোর করে কেন ধরা হলোনা। তার সঠিক উত্তর দিতে পারেনি চেয়ারম্যান উমর হোসেন ভুলু। প্রতার কদের বিরুদ্ধে মামলা করলেন না কেন? প্রশ্ন করলে ফিরোজ আলম চৌধুরী এ প্রতিবেদককে বলেন, আইনি ঝামেলা হওয়ার কারনে মামলা মোকদ্দমা করিনি।এ বিষয়ে লক্ষ্মীপুর জেলা পুলিশ সুপার মাহফুজ্জামান আশরাফ এর নিকট রোববার রাতে মুঠোফোনে জানতে চাইলে ফোন কেহ রিসিভ না করায় বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয় নাই।



Our Like Page
Developed by: BD IT HOST