July 11, 2025, 2:22 pm
শিরোনামঃ
আ.লীগকে ফেলে দেওয়ার জন্য যা দরকার ছিল, সব করেছি : সিবগাতুল্লাহ রাজধানীর কলাবাগানে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথ অভিযানে পুলিশ ছদ্মবেশী চাঁদাবাজ গ্রেফতার জাতীয় ভলিবল প্রতিযোগিতায় পুলিশ নারী ভলিবল দল চ্যাম্পিয়ন সাগর হত্যা মামলার আসামি খন্দকার বাকি বিল্লাহ গ্রেফতার ময়মনসিংহে ডিবি পুলিশের পৃথক দুটি অভিযানে মাদক ও অস্ত্র উদ্ধার গ্রেফতার ৩ রাজধানীতে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের তিন সদস্য গ্রেফতার মানিকগঞ্জে আ. লীগের নেতাদের ছাড়িয়ে নিতে থানা ঘেরাওয়ের চেষ্টা ময়মনসিংহে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন, ২ জন গ্রেফতার ৬৩ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্রে ফাঁসলেন রাজউক উপপরিচালক ও তার স্ত্রী : দুদকের মামলা শেরপুর বিশিষ্ট চাল ব্যবসায়ী রুবেল মাহমুদের নিকট ৩ লক্ষ টাকা চাঁদার দাবি উঠেছে সাংবাদিক উর্মী বিরুদ্ধে
নোটিশঃ
আপনার আশেপাশের ঘটে যাওয়া খবর এবং আপনার ব্যবসার বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য যোগাযোগ করুন মানবাধিকার খবরে।

বিকাশের দোকান থেকে চুরি হওয়া টাকা ফেরত পেয়ে খুশি ব্যাবসায়ী পুলিশ সুপার এ-র প্রতি কৃতজ্ঞতা

Reporter Name

বিশেষ প্রতিনিধি।মোহাম্মদ আলী

নোয়াখালীর কাসেম বাজার থেকে ফিরোজ আলম চৌধুরী নামে এক বিকাশ ব্যবসায়ীর ২৭ ফে্রুয়ারী ৭ লক্ষ টাকা চুরি হয়ে যায়।লক্ষ্মীপুর পুলিশ ওই টাকা উদ্ধার করে। পরে টাকার মালিককে তা ফেরত দেয়া হয়েছে। ভুক্তভোগী টাকা ফেরত পেয়ে আইনি বেড়াজালে জড়াতে না চাওয়া এ ব্যপারে মামলা হয়নি বলে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক শাহাদাত হোসেন টিটু এ প্রতিবেদককে বিষয়টি নিশ্চিত করছেন। তিনি আরও জানান, গত ২৭ ফেব্রুয়ারী নোয়াখালী সদর উপজেলার কাসেম বাজারস্হ অন্তরা টেলিকম এর দোকান থেকে তিনজন লোক কৌশলে ৭ লক্ষ টাকা নিয়ে কেটে পড়ে। বিকাশ ব্যবসায়ী ফিরোজ আলম চৌধুরী খোয়া যাওয়া টাকা উদ্ধারে পুলিশের সহায় তা চাইলে চন্দ্রগঞ্জ থানার কুশাখালী ইউনিয়নের ছিলাদী এলাকা থেকে স্হানীয় জনপ্রতিনিধির সহায়তায় পুরো ৭ লক্ষ টাকা ৪ মার্চ শনিবার উদ্ধার করা হয়। পরে জেলা পুলিশ সুপার মহোদয় টাকার মালিক ফিরোজ আলম চৌধুরীর নিকট ৫ মার্চ রোববার দুপুরে পুরো ৭ লক্ষ টাকা হস্তান্তর করেন।

৭ লক্ষ টাকা খোয়া যাওয়ার বিষয়টি নিয়ে নোয়া খালী সদর উপজেলার নেয়াজপুর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের কাসেম বাজারস্হ বিকাশ ব্যবসায়ী ভুক্ত ভোগী ফিরোজ আলম চৌধুরী নিকট রোববার রাত ন’টার দিকে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন,গত ২৭ ফেব্রুয়ারী প্রতিদিনের মত বাড়ীর থেকে টাকা এনে সকাল ৯ টার দিকে দোকান খুলে ৭ লক্ষ টাকাসহ ব্যাগটি দোকানে রাখি । এসময় পানি আনার জন্য এক মিনিটের জন্য বাহিরে গিয়ে পানি এনে এসে দেখি ব্যাগ (৭ লক্ষ টাকাসহ) নাই। পরে বাজারের সিসিটিভি ফুটেজে দেখি তিনজন লোক টাকাসহ ব্যাগটি নিয়ে যায়, আমরা ঐ তিনজনের একজন লোককে চিনতে পারি, লোকটি লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জ থানার কুশাখালী ইউনিয়ন এলাকার বাসিন্দা।

ঘটনাটি পুলিশকে জানাই পরে পুলিশ অনেক চেষ্টা করে পুরো ৭ লক্ষ টাকা উদ্ধার করে আমাকে ফেরত দেয়। উক্ত টাকা ৪ ই মার্চ তেওয়ারি গন্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ভুলুর মাধ্যমে ডিবি পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এসময় তিনজন সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন তারা চেয়ারম্যান কে প্রশ্ন করেন চোর করে কেন ধরা হলোনা। তার সঠিক উত্তর দিতে পারেনি চেয়ারম্যান উমর হোসেন ভুলু। প্রতার কদের বিরুদ্ধে মামলা করলেন না কেন? প্রশ্ন করলে ফিরোজ আলম চৌধুরী এ প্রতিবেদককে বলেন, আইনি ঝামেলা হওয়ার কারনে মামলা মোকদ্দমা করিনি।এ বিষয়ে লক্ষ্মীপুর জেলা পুলিশ সুপার মাহফুজ্জামান আশরাফ এর নিকট রোববার রাতে মুঠোফোনে জানতে চাইলে ফোন কেহ রিসিভ না করায় বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয় নাই।



Our Like Page
Developed by: BD IT HOST