নিজস্ব প্রতিনিধি”
লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা ১৮ নং কুশাখালী ইউনিয়ন ড্রেজা র মেশিন বালু উত্তোলন করে বালুদস্যু আপন ও বাহহার। অনুসন্ধানে জানা যায় ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে এইসব ড্রেজা র মেশিন চালিয়ে যাচ্ছে দীর্ঘ দিন এলাকাবাসী নিরুপায়হয়ে প্রশাসনের কাছে অনুরোধ করলে ইউনিয়ন পরিষদের ভূমি কর্মকর্তা বিশেষ অভিযানে কুশাখালি ইউনি য়ন থেকে দুইটা ড্রেজার মেশিন জব্দ করে দুইজন ড্রেজার মেশিন এর মালি ক বালুদস্যু আপন ও বাহারের।অনেক বছর থেকে আওয়া মী লীগের পরিচয় দিয়ে অবৈধভাবে ভালো উত্তোলন করে যাচ্ছে এরা।ধন্যবাদ জানাই এই ইউনিয়ন পরিষদের ভূমি অফিসার শরিফুল ইসলামকে সৎ সাহসী যোগ্যতার পরিচয় দিয়ে ড্রেজার মেশিনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
যে জেলায় ভালো উত্তোলন করা বন্ধ করতে পারবে না, আ মাদের ভূমি মন্ত্রী সাহেব বলেছিলেন ঐ জেলার কর্মকর্তারা ঘুষের সাথে লিপ্ত থাকে ঘুষখোর কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এই সময় এলাকাবাসীর সাথে কথা বলার সময় তারা বলেন আমাদের সরকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন বালু উত্তোলন করা নিষেধ যে বালু উত্তোলন করবে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ করেছি লেন।কিন্তু আমাদের ইউনিয়নে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে ড্রেজার মেশিন দিয়ে বার মাস বালু উত্তোলন করতে থাকে যার কারণে এলাকা আশপাশের লোকজন ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
আমরা সাধারণ জনগণ আমাদের ক্ষমতা না থাকার কারণে আমরা এইসব বালু উত্তোলন কারীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা দিতে পারি নাই।আমাদের ইউনিয়নে ভূমিক কর্মকর্তাআসার পর থেকে বালু উত্তোলন করা বন্ধ করতে থাকে অনেকবা র বালুর মেশিন নিয়ে নেওয়া হয়েছিল তারপরও ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে এসব বালুর মেশিন চালিয়ে যাচ্ছে তারা।
আমরা চাই এই বালুদস্যুদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হোক আর যেন এ ইউনিয়নে কোন ড্রেজার মেশিন চলতে না পারে।আমরা এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে ভূমি কর্মকর্তাকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই।
তিনি আমাদের ইউনিয়নে আসার পর থেকে প্রত্যেক গ্রামে যেখানে শুনে বালু মেশিন চলে খবর পেয়ে।তিনি তাৎক্ষণি কভাবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।এই ভূমি অফি সার এর মত যদি প্রত্যেক অফিসার হতো তাহলে ইউনিয়নে কোন দুর্নীতি অনিয়ম চলবে না।ভূমি কর্মকর্তা সৎ সাহসী তা কে বহু দূরে নিয়ে যাবে কুশাখালি ইউনিয়নের প্রত্যেকসাধা রণ জনগণের দোয়া এবং ভালোবাসায়।এই ভূমি বালুদস্যু দের বিরুদ্ধে সুস্থ তদন্তের ভিত্তিতে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।
এ সময় এসিলেন্ডের সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেন বা লু উত্তোলন করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ যত বড় ক্ষমতাশীল ব্যক্তি হোক না কেন বালু উত্তোলন করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ভূমি কর্মকর্তা শরীফুল ইসলাম বাবলুর সাথে কথা বলারসম য় তিনি বলেন আমি কুশাখালী ইউনিয়নে আসার পরথেকে কমপক্ষে ৫০ টা মেশিন জব্দ করা হয়েছিল।তারপরও বালু দস্যুরা এ ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করে।আজ কে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে দুইটা ড্রেজার মেশিন জব্দ করেছি।ড্রেজার মেশিনের মালিক আপন ও বাহার সহ দুইজনের মেশিন আটক করা হয়।
মাননীয় মন্ত্রী সাহেব বলেছিল ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করা যাবে না সেই পরিপ্রেক্ষিতে যার মাধ্যমে শুনতে পাই ড্রেজার মেশিন চলতে থাকে। তাৎক্ষণিকভাবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করিড্রেজার মেশিনের বিরুদ্ধে এই অভিযান চলমান থাকবে।