স্টাফ রিপোর্টার – ময়মনসিংহ জেলার ফুলবাড়িয়া উপজেলায় প্রায় ৭৫ লাখ টাকা দুর্নীতির অভিযোগে অভিযান চালান দুদকে র একটি টিম। পরে জানা যায়, ঠিকাদারদের সাথে সিন্ডিকেট এবং কমিশন বাণিজ্যের সাথে সংশ্লিষ্টতা উপজেলা প্রকৌশলীর যে কারণে উঠতো নিম্নমাণের ধীর গতির কাজ সহ আরও একাধিক অভিযোগ।
ময়মনসিংহ শহরে এই অপকর্মটি নিয়ে তোল পাড়ের সৃষ্টি হয়ে ছিলো। ঠিক একই রকমের একের পর এক অপরাধটি করে যাচ্ছেন ময়মনসিংহ সদর উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন। তার বিরুদ্ধে ব্যপক অভিযোগ রয়েছে হাই প্রোফাইল সাংবাদিক ইউনিটের কাছে।
ময়মনসিংহ সদর উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন ঠিক সেই সময়টাতে ময়মনসিংহ উপজেলা প্রকৌশলী হিসেবে যোগদান করেন যখন পতিত আওয়ামীলীগ সরকারের একটা রমরমা বাণিজ্য চলছিলো সারা দেশজুড়ে। প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে তার পরিবাটবর্গ অন্যদিকে যতো প্রকারের নেতা-ফেতা তারা সবাই ছিলো দেশের গরীব জনগনের টাকা বিদেশে পাচারে ব্যস্ত অন্যদিকে জেলা সদর গুলোতে প্রকৌশলীরা ছিলো শত শত ভূঁয়া ভাউচােের সই-দস্তগত করতে ব্যস্ত।
বিষয়টা এমন ছিলো একদিকে সই অন্যদিকে টাকা অভিযোগে জানা গেছে, ময়মনসিংহ সদর উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন সদরের প্রায় অধিকাংশ এল জি ই ডির কাজ করে থাকেন সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ফলে রাস্তা থেকে কালভার্ট আর কালভার্ট থেকে হাই গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন, সংস্কার আর
নির্মাণ কাজ করে থাকে উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আন মামুন কর্তৃক সৃষ্টি করা মুষ্টিমেয় কয়েকজন ঠিকাদার। জানা গেছে, অন্যান্য ঠিকাদাররা ময়মনসিংহ সদর উপজেলা অফিস থেকে বিতারিত।এনিয়ে ঠিকাদারদের মাঝে ক্ষোভ ও উত্তেজনা দেখা দিয়েছে”সেই সাথে উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে নিয়ে বিভিন্ন প্রোপোকাণ্ডা ডাল-পালা ছড়াচ্ছে বলে জানা গেছে।এমনও অভিযোগ রয়েছে,
ময়মনসিংহ সদর উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আন মামুন সি ন্ডিকেটের কথিত প্রধান হওয়ার কারণেই নাকি সিন্ডিকেট ভূক্ত ঠিকাদাররা মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। ফনে ঠিকাদাররা সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারীর কাজ করে চলেন, যেনতেন প্রকারে। এতে ভয়াবহ ঝুঁকি এবং মারাতুক ক্ষতির মধ্যে রয়েছে উপজেলায় উন্নয়ন মুখী অবকাঠামোর কাজ গুলো। এমন অভিযোগ দেখা গেছে, সম্প্রতি ভাবখালী ইউনিয়নে কাজ হয়েছে পুরোনো সুরকী এবং গরুর বৃষ্টা অর্থাৎ গোবর দিয়ে। এটা একটা আশ্চর্য জনক ঘটনা বটে। জনসাধারন দেখেছে রডের বদলে বাশ দিতে কিন্তু সিমেন্টের বদলে গোবর দিয়েও কাজ সমাধান হয় জনসাধারণ এই প্রক্রিয়া প্রথম শুনদেন (আব্দুল্লাহ আল মামুন ময়মনসিংহ সদর উপজেলা প্রকৌশলী হিসেবে যোগদান করেন ২০২১ সনের ডিসেম্বরে।দূর্ণীতি অর্থ আত্মসাৎ হরেক কিসিমের ভূঁয়া বিল-ভাউচার মন্ত্রণালয় কর্তৃক বরাদ্দকৃত দরিদ্র জনগোষ্ঠি র সকল কাজ কর্মের টাকা বেহাত করেছেন।
সদর উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন আর তার সিন্ডি কেট বলে জনশ্রতি আছে। এর সর্ব কারণ হলো সে সময় তো পতিত আওয়ামীলীগ সরকারের দূরাচার চলছিলো। সবাই তখন জন সাধারণের টাকা মেরে দেওয়ার ক্ষেপে ব্যস্ত ছিলো। কোন আইন কানুন ছিলোনা।ছিলোনা জবাবদিহি”গুরুতর অভিযোগে প্রকাশ, ময়মনসিংহ সদর উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুনও তখন গড্ডালিকা প্রবাহে শরীর ভাসিয়ে দিয়েছিলেন। ময়মনসিংহ সদর উপজেলাবাসী ঘৃণাভরে উচ্চারণ করে বলেন, সদর উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন হলেন উড়ে এসে জুড়ে বসার মতো ব্যক্তি।
বলা বাহুল্য এই দূর্ণীতিবাজ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতারআন্দো লনের সময় চরম ধূর্তবাজ ও ধান্ধাবাজ এই ব্যক্তি তখন গোসল করেছেন কিন্তু শরীর ভেজাননি।তার বিরুদ্ধে ময়মনসিংহ দূর্নী তি দমন কমিশন দুদকের দেশ প্রেমিক অফিসার ও সদস্যরা অ বশ্যই ওয়াচ শেষে একটি কঠিন কেইস ফাইন করে ময়মনসিংহ সদর উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুনের আইনানুগ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবির আহবান জানিয়েছেন ময়মনসিংহবাসী