পীরজাদা মোঃ মাসুদ হোসাইনঃ
আসন্ন উপজেলা পরিষদ ভোটে রায়পুর উপজেলায়চে য়ারম্যান প্রার্থী এডভোকেট মারুফ বিন জাকারিয়া। তি নি বর্তমানে উপজেলা পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান হি সেবে দায়িত্বরত আছেন।গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচ নে সর্বোচ্ছ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়ে ব্যাপক আলোচ নায় রয়েছেন এই তরুন প্রার্থী।ভাইস-চেয়ারম্যান হওয়া র আগে তিনি উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।তার সময়ে ছাত্র রাজনীতির ব্যাপক প্রসা র ঘটে এই উপজেলায়।বর্তমানে রায়পুর উপজেলা আ ওয়ামীলীগের সাংগঠনি ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বপ্রা প্ত আছেন।
ছাত্রজীবন থেকেই অত্যন্ত মেধাবী ছিলেন,এই মানবিক নেতা। গৃহহীনকে গৃহ করে দেয়া,কর্মহীনকে কর্ম যোগা ড় করে দেয়া,করোনা মহামারীতে লকডাউনে আটকা পড়া সাধারন জনগনের জন্য অন্ন-চিকিৎসা সামগ্রীসর বরাহ করা, করোনা আক্রান্ত মৃত লাশ দাপনের ব্যাবস্থা করে তিনি এবং তাঁর টিম ব্যাপক সুনাম অর্জন করেন।
তিনি রায়পুর রাখালিয়া গ্রামের আলাউদ্দীন পাটোয়ারী বাড়ির বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম জাকারিয়া পেয়ারুর কনিষ্ঠ ছেলে। তার ভাই এবিএম মামুন বিন জাকারিয়া রায়পুর থেকে জেলা পরিষদ নির্বাচনে দু’বার সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। বর্তমানে লক্ষ্মীপুর জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান এর দায়িত্ব পালন করছেন।
তিনিও সমাজের মানুষের জন্য মানবিক কাজগুলো নিরলসভাবে করে যাচ্ছেন। এলাকার তরুন সমাজের কাছে ব্যাপক পরিচিত সদা হাস্যোজ্জল, বন্ধুসুলভ এই নেতা। রায়পুরের নারী-পুরুষ, আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা সহ সকল স্তরের জনতার কাছে জনপ্রিয় এই বিনয়ী নেতা। তরুন আইনজীবী হিসেবে লক্ষ্মীপুর আদালতে ব্যাপক সুনামের অধিকারী এই বিচক্ষন নেতাসমাজের মানুষের বিবাদ মিমাংসায় তাঁর সুনাম রয়েছে।
একান্ত আলাপে তিনি জানিয়েছেন,মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, দেশপ্রেম,মানবিক কার্যক্রমগুলো আমার বাবার কাছ থেকে শিখেছি।মানুষের জন্য কাজ করাই ছিলো বাবার নেশা,আমরাও মানুষের জন্য কাজ করে শান্তি পাই।
জনগনের প্রত্যক্ষ ভোটে গত নির্বাচনে ভাইসচেয়ারম্যা ন নির্বাচিত হয়েছিনির্বাচিত হয়ে পুরো ৫ বছর জনগনে র পাশেই ছিলাম,জনগনের ভালোবাসায় এবার চেয়ার ম্যান প্রার্থী হতে উৎসাহিত হয়েছি।ইনশাআল্লাহ জনগ নের প্রত্যক্ষ সমর্থনে এবার চেয়ারম্যান হতে চাই। নির্বা চিত হলে আমি নিজে এবং নিজের পরিবারের সদস্যগ নকে জনগনের কল্যানেই বিলিয়ে দিতে চাই। রায়পুরে র শিক্ষা,চিকিৎসা,বেকারত্ব নিয়ে কাজ করতে চাই।