স্টাফ রিপোর্টার:- দিঘলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ পরিবারের সদস্য হওয়া নির্মমভাবে হত্যাচেষ্টা ছাত্রদলের সন্ত্রাসীরা এভাবে আর কত মায়ের বুক খালি করবে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়া হলো প্রতিবাদ নয় প্রতিশোধ নিতে হবে।
লক্ষীপুর সদর উপজেলা চন্দ্রগঞ্জ থানা অধীনে ১৩ নং দিঘলী ইউনিয়ন ৫ নং ওয়ার্ড সাবেক মফিজ মেম্বারের ছেলে,যুবলীগ নেতা মিরাজকে বিএনপি’র সন্ত্রাসী বাহিনী নৃশংস ভাবে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা করে।এলাকাবাসীর এর সুষ্ঠ”বিচার চায়”দ্রুত সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হোক।
আজ ২৮শে নবেম্বর বৃহস্পতিবার সন্ধা ৮ টায় চন্দ্রগঞ্জ থানা ছাত্রলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক ও দিঘলী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আজগর হোসেনের মানসিক ভারসাম্যহীন প্রতিবন্ধী ভাই মিরাজ-কে বিএনপির ছাত্রদলের সন্ত্রাসীরা এলোপাতাড়ি কুপিয়েছে। পূর্ব দিঘলী নুরনবী জামে মসজিদের সামনে এই ঘটনা ঘটে।
আহত মিরাজের বড় ভাই প্রবাসী থেকে মুঠোফোনে বলেন আমার ভাইকে নির্মমভাবে হত্যা করে মৃত্যু রেখে চলে যায় খুবই দুঃখজনক ঘটনা আমি দীর্ঘ ১৫ বছর প্রবাস জীবন যাপন করে আমরা কারগো ক্ষতি করে নাই কিন্তু আমার ভাইয়ের উপরে নির্মমভাবে হত্যা চেষ্টা চালায় এরা কারা আমার ভাইয়ের খুব আতঙ্ক জনক সকলে আমার ভাইয়ের প্রতি দোয়া করবেন আমার ভাইকে যেন সুস্থতা দান করে।যারা সন্ত্রাসী নজর একজন সৃষ্টি করেছে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা না হবে।
ঘটনা’র একপর্যায়ে সন্ত্রাসীরা তাকে মৃত্য ভেবে পেলে রেখে যায়। পরে স্থানীয়রা আহতাবস্থায় মিরাজ-কে উদ্ধার করে লক্ষ্মীপুর জেলা সদর হাসপাতাল নিয়ে যায়।কিন্তু তার অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায়”ডাক্তারের পরামর্শে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে লক্ষ্মীপুর জেলা সদর হাসপাতাল থেকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
উপস্থিত এলাকাবাসীর ভাষ্যমতে,ইমাম হোসেন রাফির নেতৃত্বে ছাত্রদলের শান্ত,সৌরভ,তারেক সহ মুখোশ পড়া ১০/১২ জনের একটি কিশোর গ্যাং-দল পূর্ব দিঘলী নুরনবী জামেমসজিদের সামনের রাস্তায় মিরাজকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মারাত্মক আহত করে।
ভুক্তভোগী পরিবারের ছাত্রলীগ নেতা আজগর হোসেন জানান, আমার ভাই মানষিক ভারসাম্যহীন আমাকে না পেয়ে ছাত্রদলের সন্ত্রাসীরা আমার মানষিক ভারসাম্যহীন ভাইকে হত্যার উদ্দেশ্যে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মারাত্মক ভাবে আহত করেছে। বর্তমানে সে হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জালড়ছে।কি দোষ ছিলো তার? কেন তার উপরে এমন বর্বর হামলা করা হলো? আমি এবং আমার পরিবার এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।
এ সময় চন্দ্রগঞ্জ থানার অফিসের ইনচার্জ এর সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেন রক্তাক্ত হত্যা চেষ্টা চালিয়েছে আমরা খবর পেয়েছি।আমাদের কাছে অভিযোগ আসলে সুস্থ তদন্ত করে অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার হবে।অপরাধী সে যে দলে হোক না কেন সন্ত্রাসীদের কে আইনের আওতায় আনতে হবে আইন সবার জন্য সমান।
সেনাবাহিনীর কাছে বিনীতভাবে অনুরোধ করব এই ইউনিয়নের সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সুস্থ তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হোক আর যেন কোন মায়ের কোল এভাবে খালি না হয় সন্ত্রাসী নৈরাজ্য বন্ধ করতে হবে।