November 13, 2025, 3:06 am
শিরোনামঃ
শেখ হাসিনার বিচার: গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে জাতিসংঘে অভিযোগ ফেইসবুকে পোস্ট দেখে অসহায়ের বাড়িতে খাদ্য সহায়তা পাঠালেন নেত্রকোনা জেলা প্রশাসক নরসিংদীর ‌শিবপুর সার্কেল অফিস পরিদর্শন করলেন পুলিশ সুপার মোঃ মেনহাজুল আলম যমুনা অয়েলে অভিনব পদ্ধতিতে ডিজিএম হেলাল উদ্দিনের নেতৃত্বে জালানি তেল চুরি তরুণ সমাজে ভয়াবহ সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে মাদক : বাণিজ্য উপদেষ্টা কৃষকরা দেশের খাদ্য নিরাপত্তার ফ্রন্টলাইনের যোদ্ধা : খাদ্য উপদেষ্টা শ্যালিকাকে গণধর্ষণের পর হত্যা, দুলাভাইসহ ৪ জনের আমৃত্যু কারাদণ্ড উপজেলা ভূমি অফিসে নিরাপত্তা ও স্বচ্ছতার কারণেই বড় গেইট বন্ধ সুশাসন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিন্তে তথ্য অধিকার আইনের যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে- সচিব, সমন্বয় ও সংস্কার, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের”ফাঁসলেন ১০ কাস্টমস কর্মকর্তা ও ৫ ব্যবসায়ী
নোটিশঃ
আপনার আশেপাশের ঘটে যাওয়া খবর এবং আপনার ব্যবসার বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য যোগাযোগ করুন মানবাধিকার খবরে।

৬৩ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্রে ফাঁসলেন রাজউক উপপরিচালক ও তার স্ত্রী : দুদকের মামলা

Reporter Name

প্রথম বাংলা : ৬৩ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্রের হিসাব দিতে না পারায় অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় ফাঁসলেন রাজউকের উপপরিচালক (প্রশাসন) মো. সোহাগ মিয়া ও তার স্ত্রী ওয়াজেফু তাবাসসুম ঐশী।

শনিবার (৫ জুলাই) দুদকের জনসংযোগ দপ্তর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে গত বৃহস্পতিবার দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক নুরুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।

এজাহার সূত্রে জানা যায়,ওয়াজেফু তাবাসসুম ঐশী ২০২৪ সালের ১৯ মার্চ দুদকে সম্পদ বিবরণী দাখিল করেন। উক্ত বিবরণীতে তিনি মোট ৬৩ লাখ ১১ হাজার ২২২ টাকার অস্থা বর সম্পদ বা সঞ্চয়পত্রের তথ্য উপস্থাপন করেন সেখানে দাবি করেন, ওই টাকা তার পিতা মো. ওয়াজেদ আলীর কাছ থেকে প্রাপ্ত। তবে অনুসন্ধানে দেখা যায়, তার পিতা একজন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী।

যিনি কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামারে ফোরম্যান পদে কর্মরত ছিলেন। তিনি অবসরের সময় ভবিষ্যৎ তহবিল ও পেনশন বাবদ মোট ২৭ লাখ ৯৪ হাজার ৪৫১ টাকা পেয়েছেন উক্ত পরিমাণ অর্থ থেকে কন্যাকে দান,ঋণ বা অনুদান প্রদানের কোনো লিখিত বা আর্থিক লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি আসামির বড় ভাই ওয়াহেদুস সাবা মিথুনকেও কোনো সম্পত্তি হস্তান্তরের নজির নেই।

দুদকের অনুসন্ধানে আরও দেখা গেছে,ঐশী একজন গৃহিণী তার নিজস্ব কোনো আয়ের উৎস বা অর্থ উপার্জনের তথ্য পাওয়া যায়নি। এছাড়া ২০২২ সালে তিনি আয়কর নিবন্ধন নিলেও কোনো আয়কর রিটার্ন দাখিল করেননি।

প্রাপ্ত তথ্য ও রেকর্ডপত্র অনুসারে দুদক মনে করে তিনি ও তার স্বামী পরস্পর যোগসাজশে অবৈধ সম্পদ বৈধ করার চেষ্টা করেছেন। এ কারণে তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারা এবং দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।



Our Like Page
Developed by: BD IT HOST