মঠবাড়িয়া প্রতিনিধিঃ মোঃবেল্লাল জোমাদ্দার
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার তাফালবাড়িয়া হা সানিয়া আলিম মাদ্রাসার ২০২৪ সালের দাখিল পরীক্ষা র্থী এক ছাত্রীকে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে অনৈতিক কর্ম কান্ডের প্রতিবাদে ওই মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক (কৃষি ) হাফিজুর রহমানকে বহিস্কারের দাবিতে মানববন্ধন অ নুষ্ঠিত হয়েছে।বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) সকালে তাফা লবাড়িয়া মাদ্রাসা সড়কে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
এতে এলাকার অর্ধশতাধিক নারী-পুরুষ অংশগ্রহণ করে মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন মাদ্রাসাটির গভর্নিং বডির সদস্য আমিনুল হক বাচ্চু মিয়া। বক্তব্য রাখেন-অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম,মাদ্রাসার অভিভাবক সদস্য রুস্তম আলী হাওলাদার,সাপলেজা ইউনিয়নেরসচেতন মহলের পক্ষে মোঃ শাহজাহান মিয়া প্রমুখ।
বক্তারা বলেন,হাফিজুর রহমান নামে ওই শিক্ষকছাত্রীর সাথে যে জঘন্য কাজ করেছে তা অমার্জনীয়।এতে আ মরা সবাই হতবাক।বিষয়টি যদি ধরা না পড়তো তাহলে হয়তো আড়ালেই থাকতো।ওই ছাত্রীকে প্রাইভেট পড়া নোর সুবাধে তিনি প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন এবং একপর্যায়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলেন।
বক্তারা আরো বলেন,প্রথমে বিষয়টি কেউ বিশ্বাস কর তে পারেনি।পরে জঘন্য কাজের ভিডিও মাদ্রাসা কর্তৃপ ক্ষের হাতে আসলে ওই শিক্ষক তাফালবাড়িয়া এলাকা থেকে পালিয়ে আত্মগোপন করেন।গত বছরের ২০ ন ভেম্বর থেকে ৫ মাস ধরে কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন তিনি।মাদ্রাসায় আসলে অভিভাবক ও এলাকাবাসীর গণধোলাইয়ের শিকার হতে পারেন তিনি।
ওই শিক্ষকের বাড়ি পটুয়াখালী জেলার দশমিনাউপজে লায়।এনটিআরসিএ’র সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েপিরোজপুরে র মঠবাড়িয়া উপজেলার তাফালবাড়িয়া হাসানিয়া মাদ্রা সায় যোগদান করেন তিনি। এখানে স্থানীয় নাজমুল হাওলাদারের বাড়িতে জায়গির থাকতেন তিনি।
মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ তাকে ২টি শোকজ নোটিশ করেও কোন জবাব পায়নি।৩য় শোকজ নোটিশ এবং এরপর স্থায়ী বহিস্কারের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন আছে বলে জানা গেছে।