May 20, 2024, 3:58 pm
শিরোনামঃ
পুলিশ যথাযথভাবে নির্বাচনী দায়িত্ব পালনসহ যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সক্ষম – আইজিপি ডিবি পুলিশের অভিযানে ময়মনসিংহে ৫ হেরোইন ব্যবসায়ী গ্রেফতার প্রাইভেট পড়ানোর নামে স্কুল ছাত্রদের সাথে বিকৃত যৌনাচার; শিক্ষক গ্রেফতার- সিআইডি মিরপুরে পুলিশ-অটোরিকশা চালকদের সংঘর্ষ ওএমএস–এ গাফলতি হলে জেল-জরিমানার হুঁশিয়ারি খাদ্যমন্ত্রীর আচরণ বিধি লঙ্ঘনই মোটরসাইকেল মার্কার প্রচারণার কৌশল পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় করলেন বাবর আলী দেশে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে – আইজিপি ডিএমপির মাদকবিরোধী অভিযান; গ্রেফতার ২০ জন ময়মনসিংহ মহানগর আওয়ামীলীগের উদ্যোগে শেখ হাসিনার ৪৪ তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস
নোটিশঃ
আপনার আশেপাশের ঘটে যাওয়া খবর এবং আপনার ব্যবসার বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য যোগাযোগ করুন মানবাধিকার খবরে।

হাতিয়া ও সুবর্ণচর আনসার-ভিডিপি কর্মকর্তা পাপিয়া বেগমের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ

Reporter Name

এমডি ইলিয়াছ

নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার আনসার-ভিডিপি ও হাতিয়ার অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত মহিলা কর্মকর্তা পাপিয়া বেগমের বিরুদ্ধে জেলা পর্যায় আনসার-ভিডিপির ২১ দিনের ট্রেনিংয়ে লোক বাছাই ও প্রের ণে ক্ষেত্রে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। একাধিক সূত্রে জানা যায়, পাপিয়া বেগম আনসার ভিডিপির কোন প্রকার ফী মুক্ত ট্রেনিংয়ে প্রথম আবেদনে জেলার নাম ভাঙ্গিয়ে ২ হাজার টাকা করে নেয়। পরবর্তীতে লোক বাছাই এবং প্রেরণের ক্ষেত্রে জনপ্রতি ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা করে নেয়। যারা এ টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করে তাদেরকে ট্রেনিংয়ে না পাঠিয়ে কোটা শেষ বলে বিভিন্ন অজুহা তে তাদেরকে বাদ দিয়ে দেয় এবং তাদের তাৎক্ষণি ক ক্ষোভ প্রশমন ও আবেদনের ক্ষেত্রে প্রথমে যে ২ হাজার টাকা নিয়েছিল সেই টাকা ফেরৎ না চাইতে তাদেরকে পরবর্তীতে পাঠানোর আশ্বাস দেন। মূলত তার এ আশ্বাস কোনভাবে সে বাঁচিয়ে যাওয়া। যা স্পষ্টতঃ প্রতারণা।

আর তার এ প্রতারণার শিকার হাতিয়া ও সুবর্ণচরের অসংখ্য ট্রেনিং প্রার্থী। সুবর্ণচরের তাসিন নামে এক ভিকটিম আমাদের প্রতিনিধিকে বলেন,গত বৃহস্পতি বার সে ট্রেনিংয়ের জন্য আবেদন নিয়ে গেলে জেলা আনসার-ভিডিপি অফিসের নাম ভাঙ্গিয়ে প্রথমে তার থেকে ২ হাজার টাকা চাই পাপিয়া বেগম। কিন্তু তার নিকট টাকা না থাকায় সে তখন ১ হাজার টাকা দিয়ে কোন রকমে আবেদন জমা দেন। এরপর শুক্র -শনিবার অফিস বন্ধ। রবিবার অফিস খোলার তারি খ সকালে সে তার নিকট গেলে ৫হাজার টাকার জন্য গড়িমসি করে শেষ পর্যন্ত টাকা না পেয়ে তাকে বললো,তাদের কোটা শেষ হয়ে গেছে। তুমি আগামী বিজ্ঞপ্তিতে যোগাযোগ করিও। বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিতে আমরা পাপিয়া বেগমের সাথে তার সেল ফোনে যোগাযোগ করতে চাইলে প্রথমে তার নাম্বার বন্ধ পাওয়া যায়।

পরবর্তীতে সন্ধার পরে ফোন করলে ফোন খোলা পাই এবং এ বিষয়ে তাকে জিজ্ঞেস করলে সে দুর্নীতির বিষয় এড়িয়ে গিয়ে বলে,”তাসিন প্রথমে তাদের সাথে যোগাযোগ করেনি আমরা ট্রেনিংয়ে লোক পাঠিয়ে দিয়েছি। তাকে বলেছি,আগামীতে যোগাযোগ করতে। আমরা তাসিনের কথানুযায়ী তাকে শক্ত করে ধরলে তখন সে এক পর্যায় স্বীকার করতে বাধ্য হয় এবং বলে,ট্রেনিং সম্পূর্ণ ফ্রী। এখা নে কোন টাকা পয়সা নেওয়া হয়না। তবে, অফিসিয়া লি চা-পানির খরচা বাবদ কিছু দিতে বলেছি।এছাড়া অন্য কিছু না।”

আমাদের প্রতিনিধি বলেন,তার কথা প্রেক্ষিতে আম রা তখন বুঝতে পেরেছি তাসিনের কথায়ই সত্য এবং তাসিন সকালে আমাদের আবার ফোন করে সে তার পূর্বের বক্তব্যে অটল থেকে অভিন্ন বক্তব্য প্রদান করেন এবং সে যোগাযোগ করেনি মর্মে পাপি য়ার কথার প্রতিত্তোরে সে বলে,”আমি আবেদন জমা দিয়েছি বৃহস্পতিবার, শুক্র-শনিবারতো বন্ধই, রবিবারে বিকেলে জেলায় তারা লোক পাঠিয়েছে। আমিতো সকালেই তাদের নিকট গিয়েছি। তাছাড়া, আবেদন পত্রে আমার নাম্বার আছে। তার একথা সম্পূর্ণ মিথ্যে।”এবিষয়ে আপনাদের মাধ্যমে আমি সঠিক বিচার চাই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page