June 21, 2025, 5:43 am
শিরোনামঃ
যৌথ বাহিনী কর্তৃক পরিচালিত অভিযান সারাদেশে আটক ৪০৮ উত্তরায় র‌্যাব পরিচয়ে কোটি টাকা ডাকাতির চাঞ্চল্যকর ঘটনার রহস্য উদঘাটন; নগদ অর্থ ও গাড়িসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার শাহজাদপুরে ফল মেলা ২০২৫ শুরু: দেশি ফলের গুরুত্বে সচেতনতামূলক আয়োজন ডিবির অভিযানে ময়মনসিংহে অটোরিকশা চোরচক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার শাহজালালে আমদানি নিষিদ্ধ গৌরী ক্রীম আটক চকরিয়া থানা পুলিশের অভিযানে আওয়ামী লীগের ১৬ নেতাকর্মী আটক, প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে রাজশাহী প্রেসক্লাব অবৈধ দখলমুক্ত করার দাবিতে জেলা প্রশাসকের বরাবর সাংবাদিকদের স্মারকলিপি প্রদান পুলিশ সাহসিকতার সঙ্গে কাজ করেছে, গুলি করার পরও ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ৯৫ কেজি গাঁজাসহ এক মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে ডিবি উত্তরা বিভাগ ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্যের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে- ইউএনও আরিফুল ইসলাম
নোটিশঃ
আপনার আশেপাশের ঘটে যাওয়া খবর এবং আপনার ব্যবসার বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য যোগাযোগ করুন মানবাধিকার খবরে।

ডেঙ্গু পরীক্ষা : সরকারিতে ১শ বেসরকারিতে ৫শ টাকা – স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

Reporter Name

প্রথম বাংলা – সারাদেশে বাড়তে শুরু করেছে এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুর প্রকোপ। তাই অনেকে সামান্য জ্বর এলেই হাসপাতালে ছুটছেন ডেঙ্গু পরীক্ষা করাতে। এমন পরিস্থিতিতে ডেঙ্গু পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করে দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।অধিদপ্তর জানিয়েছে, দেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু রোগ পরীক্ষা করাতে ১০০ টাকা। আর বেসরকারি হাসপাতালে এই পরীক্ষার জন্য ৫০০ টাকা ফি দিতে হবে। এর চেয়ে বেশি নেওয়া হলে ওই হাসপাতালের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রবিবার সকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই হুঁশিয়ারি দেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির। পরীক্ষাসহ ডেঙ্গু চিকিৎসায় আমরা সুনির্দিষ্ট গাইডলাইন করে দিয়েছি। গাইডলাইন অনুযায়ীই সবাইকে চিকিৎসা দিতে হবে। প্লাটিলেট ব্যবহার নিয়েও গাইডলাইনে নির্দেশনা রয়েছে।

অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর বলেন, ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ায় পরীক্ষা বেড়েছে। এজন্য গত বছরের ন্যায় এবারও সরকারিতে ১০০ টাকা এবং বেসরকারিতে ৫০০ টাকার বেশি নেওয়া যাবে না।

এসময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম বলেন, ঢাকা মহানগরীর পর দেশের সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গু রোগী চট্টগ্রাম বিভাগের কক্সবাজারে। জেলার রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মাঝে বেড়েই চলেছে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। চলতি বছরও সহস্রাধিক ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে সেখানে। তবে ভাইরাসটি প্রতিরোধে ব্যবস্থাপনা কঠিন বলে জানিয়েছেন তিনি।

রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মানুষের মাঝে সচেতনতার যথেষ্ট ঘাটতি রয়েছে। তাদের কালচার আলাদা হওয়ায় এ ব্যাপারে কাজও সেভাবে করা যায় না বলে জানান ডা. মো. নাজমুল ইসলাম।

তিনি বলেন, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় যেখানে ঘনবসতি বেশি সেখানে মশার উপদ্রব বেশি। তবে নির্দিষ্ট করে কোন এলাকায় সবচেয়ে বেশি সেটি বলা এই মুহূর্তে কঠিন। রোগীদের তথ্য যাচাই করে তারপর বলা যাবে। আমরা পুরো ঢাকা শহরকেই বিবেচনায় নিচ্ছি। আমাদের কাজ রোগী ব্যবস্থাপনা। ডেঙ্গু কোথায় বেশি এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার দায়িত্ব স্থানীয় সরকারের।

রোগী জটিলতার ব্যাপারে অধিদপ্তরের অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. রোবেদ আমিন বলেন, ঢাকা শহরে অপরিকল্পিত নগরী গড়ে উঠছে। ঠিক ব্রাজিলের মতোই। ফলে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ে,ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হলেই আমরা প্লাটিলেটকে সামনে আনি। অথচ এটি সেভাবেই গুরুত্বপূর্ণ নয় আমাদের উচিত সচেতনতায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া।



Our Like Page
Developed by: BD IT HOST