স্টাফ রিপোর্টার:বেশিরভাগ এমপি অবস্থা”একজন জাতীয় বেঈমান!আওয়ামী লীগ ধ্বংসকারী!যার দলের প্রতি ন্যূন তম কোন মায়া ছিল না! তার নাম জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন দোদুল!
১/নিজে জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি২/ বড় ভাই পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি৩/ছোট ভাই মেহেরপুর জেলা যুবলীগের যুগ্ন আহবায়ক৪/ওনার স্ত্রী মেহেরপুর জেলা যুবলীগের যুব মহিলা লীগের সভাপতি।
৫/ওনার বড় বোন মেহেরপুর জেলা পরিষদের সদস্য
৬/ওনার বড় বোনের স্বামী!জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি V/S ইউনিয়ন চেয়ারম্যান!৭/ খালাতো ভাই -মামাতো ভাই চাচাতো ভাই -ফুফাতো ভাই! সকলেই প্রতিটি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান!৮/মেহেরপুর জেলার এক নম্বর ঠিকাদার উনার ছোট ভাই! আগে পরে কোন ঠিকাদার নাই!
।৯/মেহেরপুর দুই আসনের সংসদ সদস্য উনার ভাই!১০/প্রতিটি ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি ! ওই খালা তো -মামাতো -ফুপাতো -চাচাতো ভাইয়ের আত্মীয়-স্বজন –১১/প্রতিটি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি যারা!তারাই ইউনিয়ন চেয়ারম্যান! এরা আত্মীয় হিসেবে কেউ দুলাভাই কেউ সমন্ধি কেউ দুলাভাইয়ের আত্মীয়!১২/মেহেরপুর কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি ওনার ভাইয়ের ছেলে!
১৩/প্রতিটি ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতি ও সেক্রেটারি! ওই চেয়ারম্যানের ছেলে অথবা ভাইয়ের ছেলে!১৪/ উনার স্ত্রী মেয়র প্রার্থী হতে হয়েছিলেন।১৫/উনার বিরোধিতা করা! ছাত্রলীগ- যুবলীগ- স্বেচ্ছাসেবক লীগ -কৃষকলীগ- মৎস লীগ এবং ত্যাগী নির্যাতিত আওয়ামী লীগ আছে! তাদের সবার নামে মামলা দেওয়া হয়েছে! সবার বাড়ি ঘর ভাঙচুর করে দিয়েছে!
অরজিনাল আওয়ামী লীগদের কোন কথা বলার সুযোগই দেননি উনি ও ওনার আত্মীয়-স্বজন সবাই! তাই আমি মনে করি প্রত্যেক জেলা উপজেলায় এই জনপ্রশাসন মন্ত্রীর মতন একজন করে ব্যক্তি আছে বলেই! আজ আওয়ামী লীগের এই দুর্দশা!
এদের মতন নেতার কারণে আজ শেখ হাসিনা পলাতক’ আওয়ামী লীগের রাজনীতির মূল ব্যক্তিত্বদের! দূরে সরে রেখে দিয়েছিল! হাইব্রিডদের আওয়ামী লীগের যোগদান করিয়েছে তাদের শুধু পক্ষে কথা বলার জন্য! দলের এই দুঃসময়ে! এই জনপ্রশাসন মন্ত্রী আত্মীয়-স্বজন! কেউ আজ মেহেরপুর জেলাতে নাই!